এবার সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে মুন্সীগঞ্জে অসহযোগ কর্মসূচি পালনের সময় আন্দোলনকারী এবং ছাত্রলীগ ও পুলিশের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আজ রোববার (৪ আগস্ট) সকালে শহরের মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য চত্বরে বঙ্গবন্ধু সড়কে সুপার মার্কেট এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নামপরিচয় জানা যায়নি। তবে নিহত দুজনই পুরুষ এবং তারা পেশায় শ্রমিক। তাদের বয়স ৩০ বছরের মধ্যে।
জানা গেছে, শহরের অসহযোগ আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগ ও পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণের বিকট শব্দে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। আন্দোলনকারীরা সড়কে বিক্ষোভ করে একটি মোটরসাইকেলে আগুন দেন। এ সময় সেখানে থমথমে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় এবং গোলাগুলির ঘটনাও ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। এ ঘটনার কিছুক্ষণ পর দুই যুবককে স্থানীয়রা উদ্ধার করে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের নিয়ে যান।
মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ ব্রাদার আরিফুর রহমান দুজন নিহতের তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, হাসপাতালে দুই যুবককে আনা হলে চিকিৎসক তাদের মৃত বলে ঘোষণা করেন। তারা গুলিবিদ্ধ ছিলেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নামপরিচয় জানা যায়নি। তাদের মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম ইসলাম জানান, ঘটনাস্থলে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে বলে জানান ওসি।
মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খায়রুল হাসান বলেন, ‘হতাহতের সংখ্যা এখনও বলতে পারছি না। তবে, পুলিশ কোনো গুলি চালায়নি।’ জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. আবুজাফর রিপন জানান, সহিংসতায় দুজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। তবে তারা আন্দোলনকারী না। এ ঘটনায় পুলিশকে কোনো গুলির নির্দেশনা দেয়া হয়নি।
জানা গেছে, শহরের অসহযোগ আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগ ও পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণের বিকট শব্দে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। আন্দোলনকারীরা সড়কে বিক্ষোভ করে একটি মোটরসাইকেলে আগুন দেন। এ সময় সেখানে থমথমে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় এবং গোলাগুলির ঘটনাও ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। এ ঘটনার কিছুক্ষণ পর দুই যুবককে স্থানীয়রা উদ্ধার করে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের নিয়ে যান।
মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ ব্রাদার আরিফুর রহমান দুজন নিহতের তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, হাসপাতালে দুই যুবককে আনা হলে চিকিৎসক তাদের মৃত বলে ঘোষণা করেন। তারা গুলিবিদ্ধ ছিলেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নামপরিচয় জানা যায়নি। তাদের মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম ইসলাম জানান, ঘটনাস্থলে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে বলে জানান ওসি।
মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খায়রুল হাসান বলেন, ‘হতাহতের সংখ্যা এখনও বলতে পারছি না। তবে, পুলিশ কোনো গুলি চালায়নি।’ জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. আবুজাফর রিপন জানান, সহিংসতায় দুজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। তবে তারা আন্দোলনকারী না। এ ঘটনায় পুলিশকে কোনো গুলির নির্দেশনা দেয়া হয়নি।