এবার কোটা সংস্কার ঘিরে নিদারুণ দুঃখ-কষ্টের বর্ণনা দিয়ে এক আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। শনিবার দিবাগত রাত ৩টা ১০ মিনিটে ফেসবুকে নিজের অ্যাকাউন্টে স্ট্যাটাস দেন তিনি।
স্ট্যাটাসে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘মায়ের কান্নাকাটি উপেক্ষা করে আন্দোলন করা যে কতটা কষ্টের এবার হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। ৫ দিন গুম থাকা অবস্থায় আমার বাবা-মা আমাকে হাসপাতালের মর্গে মর্গে খুঁজে বেড়িয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডিবিতে থাকা অবস্থায় বাবা-মা পাগলের মতো ছোটাছুটি করেছে ছেলের জন্য। আন্দোলন থেকে আমাকে দূরে রাখার জন্য সারা দিন বোঝানোর চেষ্টা করতেন।’
উল্টো মা-কে সান্ত্বনা দিয়েছেন উল্লেখ করে এ সমন্বয়ক লেখেন, ‘মাকে বলেছি তোমার ছেলে তো বেঁচে আছে, যে মায়েদের বুক খালি হয়েছে তাদের ন্যায়বিচার আদায় করে দেওয়ার দায়িত্বে কি আমি অবহেলা করতে পারি?’
পরিশেষে আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আপনাদের ভালোবাসা দেখে বাবা, মা, আপু এখন আমাকে নিয়ে গর্ববোধ করছেন। আমাকে উজ্জীবিত করছেন এক দফা আদায়ে। এটাই এখন পর্যন্ত আমার জন্য সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।’
স্ট্যাটাসে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘মায়ের কান্নাকাটি উপেক্ষা করে আন্দোলন করা যে কতটা কষ্টের এবার হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। ৫ দিন গুম থাকা অবস্থায় আমার বাবা-মা আমাকে হাসপাতালের মর্গে মর্গে খুঁজে বেড়িয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডিবিতে থাকা অবস্থায় বাবা-মা পাগলের মতো ছোটাছুটি করেছে ছেলের জন্য। আন্দোলন থেকে আমাকে দূরে রাখার জন্য সারা দিন বোঝানোর চেষ্টা করতেন।’
উল্টো মা-কে সান্ত্বনা দিয়েছেন উল্লেখ করে এ সমন্বয়ক লেখেন, ‘মাকে বলেছি তোমার ছেলে তো বেঁচে আছে, যে মায়েদের বুক খালি হয়েছে তাদের ন্যায়বিচার আদায় করে দেওয়ার দায়িত্বে কি আমি অবহেলা করতে পারি?’
পরিশেষে আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আপনাদের ভালোবাসা দেখে বাবা, মা, আপু এখন আমাকে নিয়ে গর্ববোধ করছেন। আমাকে উজ্জীবিত করছেন এক দফা আদায়ে। এটাই এখন পর্যন্ত আমার জন্য সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।’