এবার পঞ্চগড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলেনর ডাকে সাড়া দিয়ে বিক্ষোভ মিছিলে যোগ দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। শনিবার (৩ আগস্ট) বেলা ১১টায় জেলা শহরের চৌড়ঙ্গী মোড় এলাকায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।
এদিকে আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ফজলে রাব্বির নেতৃত্বে পঞ্চগড় সদর হাসপাতালের সামনে থেকে একটি গণমিছিল বের হয়। মিছিলটি চৌড়ঙ্গী মোড়ে এসে সমাবেশে রূপ নেয়। এ সময় বৃষ্টি উপেক্ষা করেই শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করতে থাকেন। আন্দোলনকারীদের দুপুরের জোহরের নামাজ বৃষ্টিতে ভিজেই আদায় করতে দেখা গেছে।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘আমার ভাই মরলো কেন, জবাব চাই’, ‘ছাত্র সমাজের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’, ‘রক্তের সাথে সমাঝোতা হবে না’, শহীদের রক্তের বদলাসহ হত্যাকারীদের বিচার ও সরকারের পদত্যাগ চেয়ে স্লোগান দিতে দেখা যায়। স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো শহর। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দেন অভিভাবকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সমাবেশে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বক্তব্য রাখেন পঞ্চগড়-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নাজমুল হক প্রধান, ব্যবসায়ী জামিলুর রহমানসহ বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ। বক্তারা বলেন, শিক্ষার্থীদের কোটা বিরোধী আন্দোলন একটি যৌক্তিক আন্দোলন ছিল। সেই আন্দোলন এখন গণ মানুষের আন্দোলনে পরিণত হয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের পাশে থাকার ঘোষণা দেন তারা।
এদিকে শিক্ষার্থীদের কর্মসূচি ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। শিক্ষার্থীরা অবস্থান নেওয়ায় ঢাকা-পঞ্চগড় মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।
এদিকে আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ফজলে রাব্বির নেতৃত্বে পঞ্চগড় সদর হাসপাতালের সামনে থেকে একটি গণমিছিল বের হয়। মিছিলটি চৌড়ঙ্গী মোড়ে এসে সমাবেশে রূপ নেয়। এ সময় বৃষ্টি উপেক্ষা করেই শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করতে থাকেন। আন্দোলনকারীদের দুপুরের জোহরের নামাজ বৃষ্টিতে ভিজেই আদায় করতে দেখা গেছে।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘আমার ভাই মরলো কেন, জবাব চাই’, ‘ছাত্র সমাজের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’, ‘রক্তের সাথে সমাঝোতা হবে না’, শহীদের রক্তের বদলাসহ হত্যাকারীদের বিচার ও সরকারের পদত্যাগ চেয়ে স্লোগান দিতে দেখা যায়। স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো শহর। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দেন অভিভাবকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সমাবেশে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বক্তব্য রাখেন পঞ্চগড়-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নাজমুল হক প্রধান, ব্যবসায়ী জামিলুর রহমানসহ বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ। বক্তারা বলেন, শিক্ষার্থীদের কোটা বিরোধী আন্দোলন একটি যৌক্তিক আন্দোলন ছিল। সেই আন্দোলন এখন গণ মানুষের আন্দোলনে পরিণত হয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের পাশে থাকার ঘোষণা দেন তারা।
এদিকে শিক্ষার্থীদের কর্মসূচি ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। শিক্ষার্থীরা অবস্থান নেওয়ায় ঢাকা-পঞ্চগড় মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।