অনেক হয়েছে, অন্ধ উন্মত্ততার এবার অবসান জরুরি—এমন মন্তব্য করেছেন সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) ইকবাল করিম ভূঁইয়া। গতকাল শুক্রবার (২ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের আইডি থেকে এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
পোস্টে তিনি লেখেন ‘যথেষ্ট হয়েছে। এই অন্ধ উন্মত্ততার অবসান জরুরি। আমাদের সন্তানদের ওপর গুলি চালানো, তাদের অপহরণ, গণগ্রেপ্তার ও নির্যাতন এখনই বন্ধ করুন।’ এর আগের দিন (০১ আগস্ট) আরেক পোস্টে (ইংরেজি এবং বাংলায়) তিনি লিখেছেন, ‘আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের দরবারে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে তাজা প্রাণ উৎসর্গকারী শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।’
এটাই প্রথম নয়, ২০১২ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ইকবাল করিম ভূঁইয়া এর আগেও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করেছিলেন। সম্প্রতি, শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে নিজের ফেসবুক প্রোফাইল পিকচার এবং কাভার ফটো লাল রঙে পরিবর্তন করে তিনি আলোচনার শীর্ষে চলে আসেন।
এদিকে জেনারেল (অব.) ইকবাল করিম ভূঁইয়ার জন্ম ১৯৫৭ সালের ২ জুন কুমিল্লায়। কুমিল্লা জিলা স্কুল এবং ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে তার পড়ালেখা। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশন পান ইকবাল করিম ভূঁইয়া। নবম পদাতিক ডিভিশনের অধিনায়কের ভূমিকায় ছিলেন তিনি। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে কুয়েত সরকার তাকে লিবারেশন অব কুয়েত মেডেল প্রদান করেছিল।
পোস্টে তিনি লেখেন ‘যথেষ্ট হয়েছে। এই অন্ধ উন্মত্ততার অবসান জরুরি। আমাদের সন্তানদের ওপর গুলি চালানো, তাদের অপহরণ, গণগ্রেপ্তার ও নির্যাতন এখনই বন্ধ করুন।’ এর আগের দিন (০১ আগস্ট) আরেক পোস্টে (ইংরেজি এবং বাংলায়) তিনি লিখেছেন, ‘আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের দরবারে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে তাজা প্রাণ উৎসর্গকারী শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।’
এটাই প্রথম নয়, ২০১২ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ইকবাল করিম ভূঁইয়া এর আগেও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করেছিলেন। সম্প্রতি, শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে নিজের ফেসবুক প্রোফাইল পিকচার এবং কাভার ফটো লাল রঙে পরিবর্তন করে তিনি আলোচনার শীর্ষে চলে আসেন।
এদিকে জেনারেল (অব.) ইকবাল করিম ভূঁইয়ার জন্ম ১৯৫৭ সালের ২ জুন কুমিল্লায়। কুমিল্লা জিলা স্কুল এবং ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে তার পড়ালেখা। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশন পান ইকবাল করিম ভূঁইয়া। নবম পদাতিক ডিভিশনের অধিনায়কের ভূমিকায় ছিলেন তিনি। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে কুয়েত সরকার তাকে লিবারেশন অব কুয়েত মেডেল প্রদান করেছিল।