এবার সরকারকে সাত দিনের আল্টিমেটাম দিয়ে সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন কর্মসূচি প্রত্যাহার সংক্রান্ত একটি বিবৃতি ঘুরছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। আজ শনিবার দুপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা জানিয়েছেন, এ রকম কোনো বিবৃতি তারা দেননি।
এদিকে সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ স্টারকে বলেন, 'এটা ভুয়া, এমন কোনো বিবৃতি আমরা দেইনি। এটা এডিটেড, কেউ বিভ্রান্ত হবেন না।' তিনি আরও বলেন, 'সরকারের সঙ্গে আলোচনায় না বসার সিদ্ধান্ত আমাদের সবার। এই আন্দোলন চলবে।'
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, 'আমরা আন্দোলন প্রত্যাহারের কোনো ধরনের ঘোষণা দেইনি। এটি সরকারি প্রোপাগান্ডা। এ ধরনের ঘোষণা দেওয়ার প্রশ্নই আসে না।'
তিনি বলেন, 'আমাদের আজকে বিক্ষোভ মিছিল সারা দেশে এবং বিকেল ৩টায় শহীদ মিনারে হবে। আগামীকাল থেকে অসহযোগ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আজকে আনুষ্ঠানিকভাবে এর রূপরেখা তুলে ধরা হবে এবং এই আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।'
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, 'আমাদের এই স্বাভাবিক আন্দোলনকে কেউ যেন নিজ স্বার্থে ব্যবহার করে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে না পারে সে জন্য আমরা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন আমাদের পরবর্তী সকল কর্মসূচি প্রত্যাহার করলাম, সেই সাথে সরকারকে ৭ দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হলো।
এই সময়ের মধ্যে হত্যাকারীদের আইনের আওতায় এনে বিচার করতে হবে এবং বিচার বিভাগকে সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে তার কাজ করতে দিতে হবে। যদি এই সময়ের মধ্যে আমাদের দাবি মেনে নেওয়া না হয়, পরবর্তীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কঠিন কর্মসূচি ঘোষণা করবে।'
এদিকে সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ স্টারকে বলেন, 'এটা ভুয়া, এমন কোনো বিবৃতি আমরা দেইনি। এটা এডিটেড, কেউ বিভ্রান্ত হবেন না।' তিনি আরও বলেন, 'সরকারের সঙ্গে আলোচনায় না বসার সিদ্ধান্ত আমাদের সবার। এই আন্দোলন চলবে।'
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, 'আমরা আন্দোলন প্রত্যাহারের কোনো ধরনের ঘোষণা দেইনি। এটি সরকারি প্রোপাগান্ডা। এ ধরনের ঘোষণা দেওয়ার প্রশ্নই আসে না।'
তিনি বলেন, 'আমাদের আজকে বিক্ষোভ মিছিল সারা দেশে এবং বিকেল ৩টায় শহীদ মিনারে হবে। আগামীকাল থেকে অসহযোগ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আজকে আনুষ্ঠানিকভাবে এর রূপরেখা তুলে ধরা হবে এবং এই আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।'
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, 'আমাদের এই স্বাভাবিক আন্দোলনকে কেউ যেন নিজ স্বার্থে ব্যবহার করে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে না পারে সে জন্য আমরা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন আমাদের পরবর্তী সকল কর্মসূচি প্রত্যাহার করলাম, সেই সাথে সরকারকে ৭ দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হলো।
এই সময়ের মধ্যে হত্যাকারীদের আইনের আওতায় এনে বিচার করতে হবে এবং বিচার বিভাগকে সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে তার কাজ করতে দিতে হবে। যদি এই সময়ের মধ্যে আমাদের দাবি মেনে নেওয়া না হয়, পরবর্তীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কঠিন কর্মসূচি ঘোষণা করবে।'