এবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসে পরিস্থিতি শান্ত করার নির্দেশনা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। তবে সেই আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছেন আন্দোলনকারী সমন্বয়করা। গতকাল শুক্রবার (২ আগস্ট) রাতে এক ভিডিও বার্তায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসুদ এই তথ্য জানান।
এদিকে সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসুদ বলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ আমাদের কল দিয়ে গণভবনে তাদের সাথে বৈঠকে বসার জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু আমরা প্রত্যাখ্যান করে বলেছি, ওনার হাতে আমার ভাইদের রক্ত লেগে আছে। আগে ওনাকে বলুন সেই হাত পরিষ্কার করতে তারপর আমরা বৈঠকে বসবো কি না ভেবে দেখবো।
তিনি বলেন, ‘আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে স্পষ্ট ঘোষণা করছি, আগামীকাল (শনিবার) সারা দেশের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায়, প্রতিটি জায়গায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হবে। আগামীকালের পর থেকে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন পালিত হবে।’
সব নাগরিককে রাস্তায় নেমে আসার আহ্বান জানিয়ে হান্নান আরও বলেন, সারা দেশের ছাত্র-নাগরিক, অভিভাবক, মা-বোন যে যেখানে আছেন আগামীকাল থেকে প্রত্যেকে রাজপথে নেমে আসবেন। কেউ বাড়িতে বসে থাকবেন না। এটা আপনাদের দায়বদ্ধতা, প্রতিটি শহীদের প্রতি আপনাদের এই দায়বদ্ধতা আছে। প্রয়োজনে আপনি আপনার ভবনের নিচে এসে অবস্থান করবেন, তবুও রাস্তায় থাকবেন। প্রত্যেক দল, প্রত্যেকটা মতের মানুষের প্রতি উদাত্ত আহ্বান, প্রত্যেকে রাস্তায় নেমে আসবেন।
এর আগে, শুক্রবার রাতে গণভবনে আওয়ামী লীগের জরুরি বৈঠকে এই নির্দেশনা দেন তিনি। সমন্বয়কদের সঙ্গে বসার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমকে।
নেতারা জানান, বৈঠকে আলোচনা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে আওয়ামী লীগের বা আমাদের আপত্তি নেই। তারা আন্দোলন করছে করুক। তবে তৃতীয় পক্ষ যেন তাদের ব্যবহার করে সুবিধা আদায় না করতে পারে সেদিকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও মোকাবিলার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন দলীয় সভাপতি।
এদিকে সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসুদ বলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ আমাদের কল দিয়ে গণভবনে তাদের সাথে বৈঠকে বসার জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু আমরা প্রত্যাখ্যান করে বলেছি, ওনার হাতে আমার ভাইদের রক্ত লেগে আছে। আগে ওনাকে বলুন সেই হাত পরিষ্কার করতে তারপর আমরা বৈঠকে বসবো কি না ভেবে দেখবো।
তিনি বলেন, ‘আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে স্পষ্ট ঘোষণা করছি, আগামীকাল (শনিবার) সারা দেশের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায়, প্রতিটি জায়গায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হবে। আগামীকালের পর থেকে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন পালিত হবে।’
সব নাগরিককে রাস্তায় নেমে আসার আহ্বান জানিয়ে হান্নান আরও বলেন, সারা দেশের ছাত্র-নাগরিক, অভিভাবক, মা-বোন যে যেখানে আছেন আগামীকাল থেকে প্রত্যেকে রাজপথে নেমে আসবেন। কেউ বাড়িতে বসে থাকবেন না। এটা আপনাদের দায়বদ্ধতা, প্রতিটি শহীদের প্রতি আপনাদের এই দায়বদ্ধতা আছে। প্রয়োজনে আপনি আপনার ভবনের নিচে এসে অবস্থান করবেন, তবুও রাস্তায় থাকবেন। প্রত্যেক দল, প্রত্যেকটা মতের মানুষের প্রতি উদাত্ত আহ্বান, প্রত্যেকে রাস্তায় নেমে আসবেন।
এর আগে, শুক্রবার রাতে গণভবনে আওয়ামী লীগের জরুরি বৈঠকে এই নির্দেশনা দেন তিনি। সমন্বয়কদের সঙ্গে বসার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমকে।
নেতারা জানান, বৈঠকে আলোচনা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে আওয়ামী লীগের বা আমাদের আপত্তি নেই। তারা আন্দোলন করছে করুক। তবে তৃতীয় পক্ষ যেন তাদের ব্যবহার করে সুবিধা আদায় না করতে পারে সেদিকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও মোকাবিলার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন দলীয় সভাপতি।