এবার গণহত্যা ও গণগ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সিলেটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা গণমিছিলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন অভিভাবকরাও। এতে পুলিশ বাধা দিরে দফায় দফায় ঘটে সংঘর্ষের ঘটনা। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পুলিশসহ আহত হয়েছেন অন্তত ২০ জন।
আজ শুক্রবার (২ আগস্ট) বিকেলে নগরীর আখালিয়া এলাকায় মাউন্ট এডোরার সামনে হাজারও ছাত্র-জনতা জড়ো হয়ে মিছিল শুরু করলে পুলিশ তাদের লক্ষ্য করে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করতে চেষ্টা করে।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জুমার নামাজের পর আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আখালিয়ার সুরমা গেট এলাকায় পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী জড়ো হতে থাকেন। আন্দোলনকারীরা মিছিল শুরু করলে বিকেল ৪টার দিকে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। তখন বিক্ষোভকারীরা ইট-পাটকেল ছোড়ে।
পরে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ রাবার বুলেট, টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এতে ২০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এরমধ্যে পুলিশ পাঁচ জন, এক সাংবাদিকসহ বাকিরা হলেন শিক্ষার্থী। এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার আজবাহার আলী শেখ।
তিনি বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করার জন্য শতাধিক রাউন্ড টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও শর্টগানের গুলি নিক্ষেপ করা হয়েছে। আটক করা হয়েছে ৮ জনকে।’
আজ শুক্রবার (২ আগস্ট) বিকেলে নগরীর আখালিয়া এলাকায় মাউন্ট এডোরার সামনে হাজারও ছাত্র-জনতা জড়ো হয়ে মিছিল শুরু করলে পুলিশ তাদের লক্ষ্য করে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করতে চেষ্টা করে।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জুমার নামাজের পর আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আখালিয়ার সুরমা গেট এলাকায় পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী জড়ো হতে থাকেন। আন্দোলনকারীরা মিছিল শুরু করলে বিকেল ৪টার দিকে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। তখন বিক্ষোভকারীরা ইট-পাটকেল ছোড়ে।
পরে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ রাবার বুলেট, টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এতে ২০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এরমধ্যে পুলিশ পাঁচ জন, এক সাংবাদিকসহ বাকিরা হলেন শিক্ষার্থী। এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার আজবাহার আলী শেখ।
তিনি বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করার জন্য শতাধিক রাউন্ড টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও শর্টগানের গুলি নিক্ষেপ করা হয়েছে। আটক করা হয়েছে ৮ জনকে।’