এবার শিক্ষার্থীদের জেলে রেখে কোনো পাবলিক পরীক্ষা হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছে নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাজ। গতকাল বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের সামনে আয়োজিত নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাবেশে তারা এ কথা বলেন।
এদিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নাসির বলেন, একটি শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা রেখে কোনো পাবলিক পরীক্ষা হতে পারে না। বাচ্চাদের জেলে রেখে পরীক্ষা নেওয়া যাবে না।বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি, ফোন তল্লাশির মতো কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
তিনি বলেন, উত্তরায় শিশুদের বুকে-মাথায় গুলি করা হয়েছে। গাজীপুর থেকে সন্ত্রাসী-বাহিনী এনে গুলি করা হয়েছে। শত শত শিক্ষার্থীকে গুলি করে এখন মায়াকান্না করা হচ্ছে। বাচ্চাদের বুকে গুলি যে করে, সে কখনো প্রকৃত শোক যাপন করতে পারে না।
তিনি আরও বলেন, আপনার কাছে আর বিচার চাই না। কারণ পুলিশের কাঁধে ভর করে টিকে থাকার কাছে বিচার পাওয়া যাবে না। একটা গণতান্ত্রিক উপায়ে সুষ্ঠুভাবে এই বিচার সম্পন্ন করতে হবে।
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের চেয়ারম্যান বলেন, যে লাশগুলো কবরে চলে গেছে, সে লাশগুলোকে আমরা ভুলব না। আমরা এ দেশ কাউকে লিজ দিইনি। এ দেশকে আমরা উদ্ধার করে ছাড়বই। সমাবেশে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়।
এদিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নাসির বলেন, একটি শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা রেখে কোনো পাবলিক পরীক্ষা হতে পারে না। বাচ্চাদের জেলে রেখে পরীক্ষা নেওয়া যাবে না।বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি, ফোন তল্লাশির মতো কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
তিনি বলেন, উত্তরায় শিশুদের বুকে-মাথায় গুলি করা হয়েছে। গাজীপুর থেকে সন্ত্রাসী-বাহিনী এনে গুলি করা হয়েছে। শত শত শিক্ষার্থীকে গুলি করে এখন মায়াকান্না করা হচ্ছে। বাচ্চাদের বুকে গুলি যে করে, সে কখনো প্রকৃত শোক যাপন করতে পারে না।
তিনি আরও বলেন, আপনার কাছে আর বিচার চাই না। কারণ পুলিশের কাঁধে ভর করে টিকে থাকার কাছে বিচার পাওয়া যাবে না। একটা গণতান্ত্রিক উপায়ে সুষ্ঠুভাবে এই বিচার সম্পন্ন করতে হবে।
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের চেয়ারম্যান বলেন, যে লাশগুলো কবরে চলে গেছে, সে লাশগুলোকে আমরা ভুলব না। আমরা এ দেশ কাউকে লিজ দিইনি। এ দেশকে আমরা উদ্ধার করে ছাড়বই। সমাবেশে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়।