এবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী আব্দুল সোবহানকে তুলে নিয়ে থানা হেফাজতে আটকে রাখা হয়। এর ২১ ঘণ্টা পর ছাড়া পেল সোবহান। আজ বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) দুপুর ১টার সময় তিনি মুক্ত হন।
এর আগে বুধবার বিকাল ৪টায় লক্ষ্মীপুর জর্জ কোর্টের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়। আব্দুল সোবহান জবির আইন বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। সোবহানের বড় ভাই আবদুল রাজ্জাক বলেন, থানা থেকে গতকাল রাতে আমাদের বলেছিল, আজ সকালে ছাড়বে। কাগজপত্রের কাজ শেষ করে মুচলেকা দিয়ে আজ ভাইকে মুক্ত করেছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অনেক সাপোর্ট দিয়েছে।
এদিকে জবির আইন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মাসুম বিল্লাহ বলেন, আইন বিভাগ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সক্রিয়ভাবে সোবহানের গ্রেফতার নিয়ে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিল। আইনিভাবেই তাকে আমরা মুক্ত করতে পেরেছি। শিক্ষার্থীদের যেকোনো বিপদে ও সমস্যায় আইন বিভাগ পাশে আছে, থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ওই শিক্ষার্থী আটকের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা থানার ওসি ও এসপির সঙ্গে যোগাযোগ করি। রাতেই আমাকে জানানো হয়, সকালে ছাড়বে। আমরা নিশ্চিত হয়েছি সে মুক্ত হয়েছে। তার বাবা-ভাই থানা থেকে বাড়িতে নিয়ে গেছে। সোবহানকেসহ ১৩ জন শিক্ষার্থীকে আমরা পুলিশের হাত থেকে ছাড়িয়ে নিতে সক্ষম হয়েছি।
এর আগে বুধবার বিকাল ৪টায় লক্ষ্মীপুর জর্জ কোর্টের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়। আব্দুল সোবহান জবির আইন বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। সোবহানের বড় ভাই আবদুল রাজ্জাক বলেন, থানা থেকে গতকাল রাতে আমাদের বলেছিল, আজ সকালে ছাড়বে। কাগজপত্রের কাজ শেষ করে মুচলেকা দিয়ে আজ ভাইকে মুক্ত করেছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অনেক সাপোর্ট দিয়েছে।
এদিকে জবির আইন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মাসুম বিল্লাহ বলেন, আইন বিভাগ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সক্রিয়ভাবে সোবহানের গ্রেফতার নিয়ে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিল। আইনিভাবেই তাকে আমরা মুক্ত করতে পেরেছি। শিক্ষার্থীদের যেকোনো বিপদে ও সমস্যায় আইন বিভাগ পাশে আছে, থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ওই শিক্ষার্থী আটকের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা থানার ওসি ও এসপির সঙ্গে যোগাযোগ করি। রাতেই আমাকে জানানো হয়, সকালে ছাড়বে। আমরা নিশ্চিত হয়েছি সে মুক্ত হয়েছে। তার বাবা-ভাই থানা থেকে বাড়িতে নিয়ে গেছে। সোবহানকেসহ ১৩ জন শিক্ষার্থীকে আমরা পুলিশের হাত থেকে ছাড়িয়ে নিতে সক্ষম হয়েছি।