এবার কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের উদ্ভুত পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছে দেশের শিল্পীরা। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবির সাথে সংহতি প্রকাশ করে বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর ফার্মগেটে সমবেত হয়েছেন দৃশ্যমাধ্যম শিল্পী সমাজ।
এ সময় দেশের বিভিন্ন শিল্পী ও তারকারা বৃষ্টি উপেক্ষা করেই হাতে ব্যানার ফেস্টুনে জড়ো হন; আন্দোলন ঘিরে সংঘাত-সহিংসতায় নিহত ও গণগ্রেপ্তার-হয়রানির ঘটনায় প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ জানান তারা। ‘সব হত্যাকাণ্ডের বিচার কর’, ‘হত্যা-সহিংসতা-গণগ্রেপ্তার-হয়রানি বন্ধ কর’ স্লোগানে মুখরিত থাকেন শিল্পীরা। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।
এদিকে বৃহত্তর চলচ্চিত্র, আলোকচিত্র, থিয়েটার, গণমাধ্যমসহ দৃশ্যমাধ্যমের নানা শাখার কর্মীরা মিলিয়ে মূলত দৃশ্যমান শিল্পী সমাজ। এতে উপস্থিত ছিলেন, অমিতাভ রেজা চৌধুরী, অভিনেতা মোশাররফ করিম, অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন, অভিনেতা সিয়াম আহমেদ, সৈয়দ আহমেদ শাওকি, ইরেশ জাকের, তানিম নূর, নুসরাত ইমরোজ তিশা, সাবিলা নূর, তাসনিয়া ফারিনসহ আরও অনেকে; তারা সকলে সংহতি প্রকাশ করেন।
এ সময় বক্তারা সব হত্যার হিসাব ও বিচার করাসহ নির্বিচারে গুলি ও সহিংসতা বন্ধের দাবি জানান। তারা বলেছেন, গণ-গ্রেপ্তার ও হয়রানি বন্ধসহ আটক শিক্ষার্থীদের মুক্তিরও দাবি করতে এখানে জড়ো হয়েছি। অবিলম্বে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও হত্যা-সহিংসতা, গণগ্রেপ্তার-হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
এ সময় দেশের বিভিন্ন শিল্পী ও তারকারা বৃষ্টি উপেক্ষা করেই হাতে ব্যানার ফেস্টুনে জড়ো হন; আন্দোলন ঘিরে সংঘাত-সহিংসতায় নিহত ও গণগ্রেপ্তার-হয়রানির ঘটনায় প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ জানান তারা। ‘সব হত্যাকাণ্ডের বিচার কর’, ‘হত্যা-সহিংসতা-গণগ্রেপ্তার-হয়রানি বন্ধ কর’ স্লোগানে মুখরিত থাকেন শিল্পীরা। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।
এদিকে বৃহত্তর চলচ্চিত্র, আলোকচিত্র, থিয়েটার, গণমাধ্যমসহ দৃশ্যমাধ্যমের নানা শাখার কর্মীরা মিলিয়ে মূলত দৃশ্যমান শিল্পী সমাজ। এতে উপস্থিত ছিলেন, অমিতাভ রেজা চৌধুরী, অভিনেতা মোশাররফ করিম, অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন, অভিনেতা সিয়াম আহমেদ, সৈয়দ আহমেদ শাওকি, ইরেশ জাকের, তানিম নূর, নুসরাত ইমরোজ তিশা, সাবিলা নূর, তাসনিয়া ফারিনসহ আরও অনেকে; তারা সকলে সংহতি প্রকাশ করেন।
এ সময় বক্তারা সব হত্যার হিসাব ও বিচার করাসহ নির্বিচারে গুলি ও সহিংসতা বন্ধের দাবি জানান। তারা বলেছেন, গণ-গ্রেপ্তার ও হয়রানি বন্ধসহ আটক শিক্ষার্থীদের মুক্তিরও দাবি করতে এখানে জড়ো হয়েছি। অবিলম্বে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও হত্যা-সহিংসতা, গণগ্রেপ্তার-হয়রানি বন্ধ করতে হবে।