এবার কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশজুড়ে ব্যাপক সহিংসতার ঘটনায় বিভিন্ন মামলায় তিনজন এইচএসসি পরীক্ষার্থী গ্রেপ্তার হয়েছে, তাদেরকে আইনি সহায়তা দিতে আইনজীবী নিয়োগ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী পুলিশের হেফাজতে থাকা তিনজন এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে আইনি সহায়তা দিতে আইনজীবী নিয়োগ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।’ এদিকে, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে প্রাণহানির ঘটনার প্রতিবাদে রাজধানীর বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরা চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় না বসার ঘোষণা দিয়েছেন।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ-সংক্রান্ত বিবৃতি দিয়েছেন রাজধানীর নটর ডেম কলেজ, ঢাকা কলেজ, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা সিটি কলেজ, ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ, বিএফ শাহীন কলেজ, রাজউক উত্তরা মডেল কলেজসহ আরও বেশ কয়েকটি কলেজের শিক্ষার্থীরা।
এগুলো শিক্ষার্থীরা নিজেদের ফেসবুক টাইমলাইন, বিভিন্ন গ্রুপ ও পেইজে শেয়ার করেন। এসব বিবৃতিতে তারা জানান, যতদিন পর্যন্ত অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তারকৃত সব এইচএসসি পরীক্ষার্থী ও অন্যদের মুক্তি দেওয়া না হয়, ততদিন পর্যন্ত তারা এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন না।
এসব বিবৃতিগুলো শিক্ষার্থীরা নিজেদের ফেসবুক টাইমলাইন, বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজে শেয়ার করেন। সেখানে শিক্ষার্থীরা বলেন, আমাদের কলেজের প্রতিটি গ্রুপের ক্যাপ্টেন এবং শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে পরীক্ষা বয়কট করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী পুলিশের হেফাজতে থাকা তিনজন এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে আইনি সহায়তা দিতে আইনজীবী নিয়োগ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।’ এদিকে, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে প্রাণহানির ঘটনার প্রতিবাদে রাজধানীর বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরা চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় না বসার ঘোষণা দিয়েছেন।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ-সংক্রান্ত বিবৃতি দিয়েছেন রাজধানীর নটর ডেম কলেজ, ঢাকা কলেজ, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা সিটি কলেজ, ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ, বিএফ শাহীন কলেজ, রাজউক উত্তরা মডেল কলেজসহ আরও বেশ কয়েকটি কলেজের শিক্ষার্থীরা।
এগুলো শিক্ষার্থীরা নিজেদের ফেসবুক টাইমলাইন, বিভিন্ন গ্রুপ ও পেইজে শেয়ার করেন। এসব বিবৃতিতে তারা জানান, যতদিন পর্যন্ত অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তারকৃত সব এইচএসসি পরীক্ষার্থী ও অন্যদের মুক্তি দেওয়া না হয়, ততদিন পর্যন্ত তারা এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন না।
এসব বিবৃতিগুলো শিক্ষার্থীরা নিজেদের ফেসবুক টাইমলাইন, বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজে শেয়ার করেন। সেখানে শিক্ষার্থীরা বলেন, আমাদের কলেজের প্রতিটি গ্রুপের ক্যাপ্টেন এবং শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে পরীক্ষা বয়কট করা হয়েছে।