এবার খুলনায় কয়েক দফায় পুলিশের সঙ্গে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের দফায় দফায় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের জন্য মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচি পালন করতে পারেনি আন্দোলনকারীরা। বুধবার দুপুর ১২টায় নগরীর রয়্যাল মোড় এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে জড়ো হতে থাকলে আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দেয় পুলিশ। এ সময় অন্তত ৪০ জনকে আটক করে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুর ১২টায় নগরীর রয়্যাল মোড় এলাকায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা জড়ো হতে থাকেন।
তবে আগে থেকেই সেখানে সতর্ক অবস্থানে ছিল পুলিশ। আন্দোলনকারীরা জড়ো হতে থাকলে পুলিশ ধাওয়া দেয় তাদের। এ সময় রয়্যাল মোড় এলাকা থেকে ৩০ জনকে আটক করে পুলিশ। দুপুর ১টার পরে আন্দোলনকারীরা ময়লাপোতা মোড় এলাকায় জড়ো হওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ আবার ধাওয়া দিলে পুলিশকে লক্ষ করে ইট পাটকেল ছোড়ে আন্দোলনকারীরা। এ সময় অন্তত ৪টি গাড়ি ভাঙচুর করে আন্দোলনকারীরা।
আজ দুপুর ২টার পরে নগরীর মৌলভীপাড়া মোড় এলাকায় ফের জড়ো হওয়ার চেষ্টা করে আন্দোলনকারীরা। সেখানে পুলিশকে লক্ষ করে ইট পাটকেল ছোড়ে আন্দোলনকারীরা। পরে পুলিশ তাদেরকে ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
পুলিশ নগরী থেকে কমপক্ষে ৪০ জনকে আটক করেছে। এছাড়া নগরীর অন্যান্য স্থান থেকেও আরও বেশ কয়েকজনকে আটকের খবর পাওয়া গেছে। সকাল থেকেই খুলনা নগরীর বিভিন্ন মোড়ে পুলিশের সতর্ক অবস্থান ও বিজিবির টহল দেখা গেছে।
এদিকে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক বলেন, ‘রাস্তায় বিশৃঙ্খলা কেউ করতে পারবে না। আমরা কয়েকজনকে তাদের নিরাপত্তার জন্য আমাদের হেফাজতে নিয়েছি, কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। যদি দেখা যায় তারা কোনো অপ্রীতিকর ঘটনায় জড়িত না, তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘কোটাবিরোধী বা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকে খুলনায় আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। এখানে কোনো সহিংসতা ঘটেনি। আমরা চাই এই অবস্থা অক্ষুন্ন থাকুক। ইতিমধ্যে খুলনার ছাত্র সমাজের যারা বৈষম্য বা কোটা সংস্কার আন্দোলন করছিল, তাদের একটা বড় অংশ গতকাল রাতে খুলনায় স্থগিত ঘোষণা করেছে। এ আন্দোলনের নামে রাস্তায় এসে যান চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে বা গাড়ি ভাঙচুর করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
তবে আগে থেকেই সেখানে সতর্ক অবস্থানে ছিল পুলিশ। আন্দোলনকারীরা জড়ো হতে থাকলে পুলিশ ধাওয়া দেয় তাদের। এ সময় রয়্যাল মোড় এলাকা থেকে ৩০ জনকে আটক করে পুলিশ। দুপুর ১টার পরে আন্দোলনকারীরা ময়লাপোতা মোড় এলাকায় জড়ো হওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ আবার ধাওয়া দিলে পুলিশকে লক্ষ করে ইট পাটকেল ছোড়ে আন্দোলনকারীরা। এ সময় অন্তত ৪টি গাড়ি ভাঙচুর করে আন্দোলনকারীরা।
আজ দুপুর ২টার পরে নগরীর মৌলভীপাড়া মোড় এলাকায় ফের জড়ো হওয়ার চেষ্টা করে আন্দোলনকারীরা। সেখানে পুলিশকে লক্ষ করে ইট পাটকেল ছোড়ে আন্দোলনকারীরা। পরে পুলিশ তাদেরকে ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
পুলিশ নগরী থেকে কমপক্ষে ৪০ জনকে আটক করেছে। এছাড়া নগরীর অন্যান্য স্থান থেকেও আরও বেশ কয়েকজনকে আটকের খবর পাওয়া গেছে। সকাল থেকেই খুলনা নগরীর বিভিন্ন মোড়ে পুলিশের সতর্ক অবস্থান ও বিজিবির টহল দেখা গেছে।
এদিকে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক বলেন, ‘রাস্তায় বিশৃঙ্খলা কেউ করতে পারবে না। আমরা কয়েকজনকে তাদের নিরাপত্তার জন্য আমাদের হেফাজতে নিয়েছি, কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। যদি দেখা যায় তারা কোনো অপ্রীতিকর ঘটনায় জড়িত না, তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘কোটাবিরোধী বা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকে খুলনায় আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। এখানে কোনো সহিংসতা ঘটেনি। আমরা চাই এই অবস্থা অক্ষুন্ন থাকুক। ইতিমধ্যে খুলনার ছাত্র সমাজের যারা বৈষম্য বা কোটা সংস্কার আন্দোলন করছিল, তাদের একটা বড় অংশ গতকাল রাতে খুলনায় স্থগিত ঘোষণা করেছে। এ আন্দোলনের নামে রাস্তায় এসে যান চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে বা গাড়ি ভাঙচুর করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।’