নিরপরাধ কোনো ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাত মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, চার সচিব ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
এদিকে আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গণগ্রেফতারের অভিযোগ নাকচ করে আসাদুজ্জামান খান বলেন, নিরপরাধ কোনো ব্যক্তি গ্রেফতার করা হচ্ছে না। নির্দিষ্ট তথ্য ও ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে সহিংসতায় জড়িতদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। যদি কেউ নিরপরাধ হয়, তবে তাকে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে।
সহিংসতায় নিহতদের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখন পর্যন্ত ১৫০ জন নিহতের তথ্য আমরা পেয়েছি। এতে পুলিশ, সাংবাদিক, রাজনৈতিক কর্মী, পথচারী এবং কয়েকজন ছাত্রও আছেন। আমরা সবার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। তাদের স্মরণে আজকে সারাদেশে শোক দিবস পালন করা হয়েছে। প্রাণহানির এ সব ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে সমবেদনা জানাচ্ছি। ছাত্র ভাইদের সব দাবি আমরা মেনে নিয়েছি। তারা ক্যাম্পাসে ফিরে যাবেন বলেই আমরা আশা করি।
তিনি বলেন, আন্দোলন কারা করেছে, শিক্ষার্থীদের কারা ব্যবহার করেছে, তা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। যখন শিক্ষার্থীরা এ আন্দোলন শুরু করে আমাদের সবার ধারণা ছিল এটা অহিংস আন্দোলন। তাদের দাবির প্রতি আমাদের সব সময়ই সহানুভূতি ছিল। ২০১৮ সালেই কোটা বিলুপ্ত করা হয়েছিল।
এর আগে, বিকেলে দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, কারফিউ, জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ, চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনসহ গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আলোচনায় বসেন সাত মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, চার সচিব এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানরা।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরী, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
এছাড়া পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, র্যাব, বিজিবি ও আনসার প্রধানসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারাও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গণগ্রেফতারের অভিযোগ নাকচ করে আসাদুজ্জামান খান বলেন, নিরপরাধ কোনো ব্যক্তি গ্রেফতার করা হচ্ছে না। নির্দিষ্ট তথ্য ও ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে সহিংসতায় জড়িতদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। যদি কেউ নিরপরাধ হয়, তবে তাকে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে।
সহিংসতায় নিহতদের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখন পর্যন্ত ১৫০ জন নিহতের তথ্য আমরা পেয়েছি। এতে পুলিশ, সাংবাদিক, রাজনৈতিক কর্মী, পথচারী এবং কয়েকজন ছাত্রও আছেন। আমরা সবার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। তাদের স্মরণে আজকে সারাদেশে শোক দিবস পালন করা হয়েছে। প্রাণহানির এ সব ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে সমবেদনা জানাচ্ছি। ছাত্র ভাইদের সব দাবি আমরা মেনে নিয়েছি। তারা ক্যাম্পাসে ফিরে যাবেন বলেই আমরা আশা করি।
তিনি বলেন, আন্দোলন কারা করেছে, শিক্ষার্থীদের কারা ব্যবহার করেছে, তা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। যখন শিক্ষার্থীরা এ আন্দোলন শুরু করে আমাদের সবার ধারণা ছিল এটা অহিংস আন্দোলন। তাদের দাবির প্রতি আমাদের সব সময়ই সহানুভূতি ছিল। ২০১৮ সালেই কোটা বিলুপ্ত করা হয়েছিল।
এর আগে, বিকেলে দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, কারফিউ, জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ, চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনসহ গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আলোচনায় বসেন সাত মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, চার সচিব এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানরা।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরী, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
এছাড়া পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, র্যাব, বিজিবি ও আনসার প্রধানসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারাও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।