এবার কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে জঙ্গিদের গণভবন ও হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অ্যাটাকের পরিকল্পনা ছিল বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। আজ মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) বিকেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাত মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, চার সচিব ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের এক পর্যায়ে বাইরে এসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে এ মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কীভাবে পরিকল্পনা করে জঙ্গি হামলা করেছে, এসব বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। আমরা সবগুলো বিষয় অ্যাসেস করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘জঙ্গিরা টেলিভিশন কেন অ্যাটাক করতে গেল? মেট্রোরেলের সঙ্গে কি সম্পর্ক কোটার? তবুও পুড়িয়েছে। তারা পুলিশ স্টেশন অ্যাটাক করেছে। তাদের বিমানবন্দর অ্যাটাকের প্ল্যান ছিল। তাদের শক্তি কতটুকু ছিল-আছে সেগুলো বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। মূলত থার্মোমিটারের মতো কতটুকু গরম বা ঠান্ডা আছে সেটা নিরুপণের চেষ্টা চলছে। আরও এক ঘণ্টা এ আলোচনা চলবে। এরপর সব সিদ্ধান্ত আসবে।
এর আগে দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, কারফিউ, জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ, চলমান বৈষম্যবিরোধী কোটা সংস্কার আন্দোলনসহ গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরী, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
বৈঠকে যোগ দেন পররাষ্ট্র সচিব, বাণিজ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের দুই সচিবও। এছাড়া পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন এবং র্যাব, বিজিবি ও আনসার প্রধানসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারাও বৈঠকে রয়েছেন।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কীভাবে পরিকল্পনা করে জঙ্গি হামলা করেছে, এসব বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। আমরা সবগুলো বিষয় অ্যাসেস করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘জঙ্গিরা টেলিভিশন কেন অ্যাটাক করতে গেল? মেট্রোরেলের সঙ্গে কি সম্পর্ক কোটার? তবুও পুড়িয়েছে। তারা পুলিশ স্টেশন অ্যাটাক করেছে। তাদের বিমানবন্দর অ্যাটাকের প্ল্যান ছিল। তাদের শক্তি কতটুকু ছিল-আছে সেগুলো বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। মূলত থার্মোমিটারের মতো কতটুকু গরম বা ঠান্ডা আছে সেটা নিরুপণের চেষ্টা চলছে। আরও এক ঘণ্টা এ আলোচনা চলবে। এরপর সব সিদ্ধান্ত আসবে।
এর আগে দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, কারফিউ, জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ, চলমান বৈষম্যবিরোধী কোটা সংস্কার আন্দোলনসহ গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরী, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
বৈঠকে যোগ দেন পররাষ্ট্র সচিব, বাণিজ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের দুই সচিবও। এছাড়া পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন এবং র্যাব, বিজিবি ও আনসার প্রধানসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারাও বৈঠকে রয়েছেন।