এবার সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে বিভিন্ন সহিংসতা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় রাজধানীসহ সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গত ১১ দিনে ৯ হাজার ছাড়িয়ে গেছে গ্রেপ্তারের সংখ্যা। এর মধ্যে শুধু শনিবারই গ্রেপ্তার হয়েছে প্রায় আড়াই হাজার।
এদিকে দেশের ৫৬টি মহানগর ও জেলার পুলিশ সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা গেছে, শনিবার পর্যন্ত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে গ্রেপ্তার হয়েছেন ৯ হাজার ১২১ জন। এর আগে গত শুক্রবার পর্যন্ত সারা দেশে সাড়ে ছয় হাজারের বেশি গ্রেপ্তারের তথ্য ছিল। অবশ্য কিছু ব্যক্তিকে পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তবে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের একটি বড় অংশ বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এবং দল দুটির অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা বেশি ঘটেছে রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশে। রাজধানীর উত্তরা, যাত্রাবাড়ী, মহাখালী, বাড্ডা, রামপুরা, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, মিরপুর, আজিমপুর, নীলক্ষেতসহ প্রায় পুরো রাজধানীতে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছিল। ঘটনার পর মামলা ও গ্রেপ্তারও বেশি হচ্ছে রাজধানী ও এর আশেপাশে।
গত ২১ জুলাই রাত থেকে রাজধানীতে চিরুনি অভিযান শুরু করে পুলিশ ও র্যাব। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় গ্রেপ্তার অভিযানে ‘ব্লক রেইড’ দেওয়া হচ্ছে। সহিংসতায় কারা জড়িত ছিলেন, তা বের করতে ভিডিও ফুটেজ ও ছবি বিশ্লেষণ করে তালিকাও করা হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) শনিবার বিকেলে জানায়, গতকাল পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মোট ২০৭টি মামলা হয়েছে। মোট ২ হাজার ৫৩৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে গতকাল গ্রেপ্তার হয়েছেন ২৫২ জন।
অন্যদিকে র্যাব জানিয়েছে, নাশকতার অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে তারা ২৯০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৭১ জন ও ঢাকার বাইরে ২১৯ জন। রাজধানী ঢাকার পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরেও আন্দোলন ঘিরে বিক্ষোভ, সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগের ঘটনায় সেখানেও গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত আছে। কোটা আন্দোলন ঘিরে নাশকতা ও সহিংসতার ঘটনায় এ পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জে ২৪টি মামলা হয়েছে। মোট গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৪৮৭ জনকে। এদিকে শনিবার পর্যন্ত গাজীপুরে মামলা হয়েছে ৩৭টি। মোট গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৩৯৬ জনকে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতা ও হতাহতের ঘটনায় চট্টগ্রাম মহানগরীতে এ পর্যন্ত মোট মামলা হয়েছে ৩০টি। এসব মামলায় ৮৮৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরে উত্তরাঞ্চলের রাজশাহী, বগুড়া ও রংপুরে মামলা এবং গ্রেপ্তার তুলনামূলক বেশি। রংপুরে শনিবার পর্যন্ত মোট ১২টি মামলায় ১৮৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রাজশাহীতে শনিবার পর্যন্ত মোট ১৭টি মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৩৪৫ জনকে। আর বগুড়ায় মোট ১৫টি মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২৯৬ জনকে।
এদিকে দেশের ৫৬টি মহানগর ও জেলার পুলিশ সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা গেছে, শনিবার পর্যন্ত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে গ্রেপ্তার হয়েছেন ৯ হাজার ১২১ জন। এর আগে গত শুক্রবার পর্যন্ত সারা দেশে সাড়ে ছয় হাজারের বেশি গ্রেপ্তারের তথ্য ছিল। অবশ্য কিছু ব্যক্তিকে পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তবে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের একটি বড় অংশ বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এবং দল দুটির অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা বেশি ঘটেছে রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশে। রাজধানীর উত্তরা, যাত্রাবাড়ী, মহাখালী, বাড্ডা, রামপুরা, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, মিরপুর, আজিমপুর, নীলক্ষেতসহ প্রায় পুরো রাজধানীতে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছিল। ঘটনার পর মামলা ও গ্রেপ্তারও বেশি হচ্ছে রাজধানী ও এর আশেপাশে।
গত ২১ জুলাই রাত থেকে রাজধানীতে চিরুনি অভিযান শুরু করে পুলিশ ও র্যাব। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় গ্রেপ্তার অভিযানে ‘ব্লক রেইড’ দেওয়া হচ্ছে। সহিংসতায় কারা জড়িত ছিলেন, তা বের করতে ভিডিও ফুটেজ ও ছবি বিশ্লেষণ করে তালিকাও করা হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) শনিবার বিকেলে জানায়, গতকাল পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মোট ২০৭টি মামলা হয়েছে। মোট ২ হাজার ৫৩৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে গতকাল গ্রেপ্তার হয়েছেন ২৫২ জন।
অন্যদিকে র্যাব জানিয়েছে, নাশকতার অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে তারা ২৯০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৭১ জন ও ঢাকার বাইরে ২১৯ জন। রাজধানী ঢাকার পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরেও আন্দোলন ঘিরে বিক্ষোভ, সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগের ঘটনায় সেখানেও গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত আছে। কোটা আন্দোলন ঘিরে নাশকতা ও সহিংসতার ঘটনায় এ পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জে ২৪টি মামলা হয়েছে। মোট গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৪৮৭ জনকে। এদিকে শনিবার পর্যন্ত গাজীপুরে মামলা হয়েছে ৩৭টি। মোট গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৩৯৬ জনকে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতা ও হতাহতের ঘটনায় চট্টগ্রাম মহানগরীতে এ পর্যন্ত মোট মামলা হয়েছে ৩০টি। এসব মামলায় ৮৮৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরে উত্তরাঞ্চলের রাজশাহী, বগুড়া ও রংপুরে মামলা এবং গ্রেপ্তার তুলনামূলক বেশি। রংপুরে শনিবার পর্যন্ত মোট ১২টি মামলায় ১৮৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রাজশাহীতে শনিবার পর্যন্ত মোট ১৭টি মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৩৪৫ জনকে। আর বগুড়ায় মোট ১৫টি মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২৯৬ জনকে।