এবার কোটা আন্দোলনকে ঘিরে রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ শাখার ৬ ছাত্রলীগ নেতা পদত্যাগ করেছেন। ২০১২ সালে যাত্রা শুরু করা প্রতিষ্ঠানটিতে ছাত্রলীগের প্রথম কমিটিই অনুমোদন হয়েছে এ বছর ৩০ জুন। ২৭ সদস্যের কমিটি ঘোষণার কয়দিন পরেই কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হলে তাতে সম্পৃক্ত হয়ে কর্মসূচি পালন করে কলেজটির শিক্ষার্থীরা।
তাদের একটি কর্মসূচিতে ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থী নয়, এমন বাহিরে থেকে যাওয়া ছাত্রলীগ কর্মীরা বাধা প্রদান ও দুর্ব্যবহার করার অভিযোগও উঠে। অভিযোগের প্রক্ষিতে প্রতিবাদে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ঘোষণা দিয়ে একের পর এক ছাত্রলীগ নেতা সংগঠন ছাড়ার ঘোষষা দিতে থাকেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) ৫ ছাত্রলীগ নেতা কোটা সংস্কার ইস্যুতে ছাত্রলীগের ভূমিকায় ব্যথিত হয়ে এবং ১ জন ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে সংগঠন থেকে পদত্যাগ করেছেন। এরা সবাই দায়িত্বশীল পদেই ছিলেন।
সাংগঠনিক সম্পাদক সৃজন দে ফেসবুক লিখেছেন- ‘বর্তমানে দেশের ন্যাক্কারজনক অবস্থাতে আমি নিজেকে খুবই ক্ষুদ্র মনে করছি। আমি লজ্জিত,আমি দুঃখিত। ......সজ্ঞানে, অনুশোচনা ও বিবেকের তাড়নায় এবং নিজের ব্যক্তিগত ব্যর্থতা মাথায় নিয়ে ছাত্রলীগের পদ থেকে অব্যাহতি নিচ্ছি এবং সকল ধরনের রাজনৈতিক কর্মকান্ড থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি। বিবেকের চেয়ে বড় কিছু এ দুনিয়াতে নাই।’
ঘোষিত কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রাঙ্গণ মল্লিক লিখেছেন, ‘আমি প্রাঙ্গণ মল্লিক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ হতে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলাম।’ আরেক সাংগঠনকি সম্পাদক কমল ত্রিপুরা লিখেছেন- ‘ভাবছিলাম ছাত্রলীগ হয়ে ছাত্রদের আর ক্যাম্পাসের জন্য কাজ করব। কিন্তু গতকালকে নিজের প্রিয় ক্যাম্পাসের সঙ্গে যা হলো তা খুবই অপ্রত্যাশিত। তাই এই মুহূর্তে রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ (সাংগঠনিক সম্পাদক) থেকে পদত্যাগ করলাম।
আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াদুল হক লিখেছেন-‘চলমান সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলন এর যৌক্তিক একদফা দাবির প্রতি পূর্ণ সমর্থন রেখে, এই মুহূর্তে আমি স্বেচ্চায় ছাত্রলীগের কমিটির থেকে পদত্যাগ করলাম।’
তাদের একটি কর্মসূচিতে ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থী নয়, এমন বাহিরে থেকে যাওয়া ছাত্রলীগ কর্মীরা বাধা প্রদান ও দুর্ব্যবহার করার অভিযোগও উঠে। অভিযোগের প্রক্ষিতে প্রতিবাদে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ঘোষণা দিয়ে একের পর এক ছাত্রলীগ নেতা সংগঠন ছাড়ার ঘোষষা দিতে থাকেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) ৫ ছাত্রলীগ নেতা কোটা সংস্কার ইস্যুতে ছাত্রলীগের ভূমিকায় ব্যথিত হয়ে এবং ১ জন ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে সংগঠন থেকে পদত্যাগ করেছেন। এরা সবাই দায়িত্বশীল পদেই ছিলেন।
সাংগঠনিক সম্পাদক সৃজন দে ফেসবুক লিখেছেন- ‘বর্তমানে দেশের ন্যাক্কারজনক অবস্থাতে আমি নিজেকে খুবই ক্ষুদ্র মনে করছি। আমি লজ্জিত,আমি দুঃখিত। ......সজ্ঞানে, অনুশোচনা ও বিবেকের তাড়নায় এবং নিজের ব্যক্তিগত ব্যর্থতা মাথায় নিয়ে ছাত্রলীগের পদ থেকে অব্যাহতি নিচ্ছি এবং সকল ধরনের রাজনৈতিক কর্মকান্ড থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি। বিবেকের চেয়ে বড় কিছু এ দুনিয়াতে নাই।’
ঘোষিত কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রাঙ্গণ মল্লিক লিখেছেন, ‘আমি প্রাঙ্গণ মল্লিক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ হতে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলাম।’ আরেক সাংগঠনকি সম্পাদক কমল ত্রিপুরা লিখেছেন- ‘ভাবছিলাম ছাত্রলীগ হয়ে ছাত্রদের আর ক্যাম্পাসের জন্য কাজ করব। কিন্তু গতকালকে নিজের প্রিয় ক্যাম্পাসের সঙ্গে যা হলো তা খুবই অপ্রত্যাশিত। তাই এই মুহূর্তে রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ (সাংগঠনিক সম্পাদক) থেকে পদত্যাগ করলাম।
আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াদুল হক লিখেছেন-‘চলমান সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলন এর যৌক্তিক একদফা দাবির প্রতি পূর্ণ সমর্থন রেখে, এই মুহূর্তে আমি স্বেচ্চায় ছাত্রলীগের কমিটির থেকে পদত্যাগ করলাম।’