এবার বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমর্থনে কলকাতায় বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) কলকাতার লেডি ব্রেবোর্ন কলেজের সামনে থেকে বামফ্রন্ট ছাত্র সংগঠন এআইডিএসও’র পক্ষ থেকে এক প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ উপ-দূতাবাস ঘেরাও করতে চেয়েছিল। কিন্তু মিছিল শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কলকাতা পুলিশ সেটিকে পার্ক সার্কাসে আটকে দেয়। পরে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় বসে প্রতিবাদ জানায় ও বাংলাদেশের কোটা সংস্কার বিরোধী আন্দোলনের স্লোগান দেয়।
এদিকে এআইডিএসও’র রাজ্য কমিটির সদস্য অপর্না ওঝা বলেন, বাংলাদেশে আজকে ছাত্র আন্দোলনের ঢেউ উঠেছে। গোটা বাংলাদেশজুড়ে কোটা সংস্কার বিরোধী আন্দোলন চলছে। সেই আন্দোলনে আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ এবং পুলিশ প্রশাসন যেভাবে ন্যায়সঙ্গত ছাত্র আন্দোলন ও কোটা আন্দোলনকারীদের উপর যেভাবে আক্রমন চালিয়েছে, তা মেনে নেওয়া যায় না। এরই মধ্যে আমরা জানতে পেরেছি ছয়জন ছাত্র শহীদ হয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, এই আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে, শহীদ ছাত্রদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আমরা এআইডিএসও’র পক্ষ থেকে সংহতি মিছিল করেছি। এআইডিএসও’র রাজ্য কমিটির সদস্য গৌরব ঘোষ বলেন, বাংলাদেশে যে অযৌক্তিক কোটা পদ্ধতি রয়েছে, তার বিরুদ্ধে উত্তাল বাংলাদেশের ছাত্র-ছাত্রীরা। বাংলাদেশের প্রায় সব কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদে নেমেছে।
গৌরব আরও বলেন, বাংলাদেশের পুলিশ প্রশাসন ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ, বিক্ষোভকারীদের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে। এতে এখন পর্যন্ত ছয়জন শহীদ হয়েছেন। পাশাপাশি আহত হয়েছেন আরও প্রায় হাজার জন। বুধবার (১৭ জুলাই) রাতেও আমরা খবর পেয়েছি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশ ও ছাত্রলীগ আক্রমণ চালিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
এদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনের পক্ষে সুর চড়িয়ে গৌরব ঘোষ বলেন, বাংলাদেশে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের পক্ষে ও শহীদদের লাল সালাম জানাতেই আজ আমাদের এই প্রতিবাদী মিছিল। মিছিলটা শুরু করার পরেই পুলিশ আমাদের আটকে দিয়েছে, তবে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করে পার্ক সার্কাস পর্যন্ত আসতে পেরেছি। এখানে পুলিশ জোর করে আমাদের আটকে দিয়েছে, তাই এখানে বসেই আমাদের প্রতিবাদ চলছে।
এদিকে এআইডিএসও’র রাজ্য কমিটির সদস্য অপর্না ওঝা বলেন, বাংলাদেশে আজকে ছাত্র আন্দোলনের ঢেউ উঠেছে। গোটা বাংলাদেশজুড়ে কোটা সংস্কার বিরোধী আন্দোলন চলছে। সেই আন্দোলনে আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ এবং পুলিশ প্রশাসন যেভাবে ন্যায়সঙ্গত ছাত্র আন্দোলন ও কোটা আন্দোলনকারীদের উপর যেভাবে আক্রমন চালিয়েছে, তা মেনে নেওয়া যায় না। এরই মধ্যে আমরা জানতে পেরেছি ছয়জন ছাত্র শহীদ হয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, এই আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে, শহীদ ছাত্রদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আমরা এআইডিএসও’র পক্ষ থেকে সংহতি মিছিল করেছি। এআইডিএসও’র রাজ্য কমিটির সদস্য গৌরব ঘোষ বলেন, বাংলাদেশে যে অযৌক্তিক কোটা পদ্ধতি রয়েছে, তার বিরুদ্ধে উত্তাল বাংলাদেশের ছাত্র-ছাত্রীরা। বাংলাদেশের প্রায় সব কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদে নেমেছে।
গৌরব আরও বলেন, বাংলাদেশের পুলিশ প্রশাসন ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ, বিক্ষোভকারীদের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে। এতে এখন পর্যন্ত ছয়জন শহীদ হয়েছেন। পাশাপাশি আহত হয়েছেন আরও প্রায় হাজার জন। বুধবার (১৭ জুলাই) রাতেও আমরা খবর পেয়েছি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশ ও ছাত্রলীগ আক্রমণ চালিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
এদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনের পক্ষে সুর চড়িয়ে গৌরব ঘোষ বলেন, বাংলাদেশে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের পক্ষে ও শহীদদের লাল সালাম জানাতেই আজ আমাদের এই প্রতিবাদী মিছিল। মিছিলটা শুরু করার পরেই পুলিশ আমাদের আটকে দিয়েছে, তবে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করে পার্ক সার্কাস পর্যন্ত আসতে পেরেছি। এখানে পুলিশ জোর করে আমাদের আটকে দিয়েছে, তাই এখানে বসেই আমাদের প্রতিবাদ চলছে।