এবার মাদারীপুরে কোটা আন্দোলনকারী, পুলিশ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সাথে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ধাওয়া খেয়ে লেকের পানিতে পড়ে দীপ্ত দে নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। পরে বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) ফায়ার সার্ভিস লেক থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে।
এদিকে নিহত দীপ্ত দে ভোলা জেলার স্বপন দের ছেলে। তিনি মাদারীপুর সরকারী নাজিমউদ্দিন কলেজের অনার্স ২য় বর্ষের প্রাণীবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী। দীপ্ত শহরের আমিরাবাদ এলাকায় বসবাস করতেন।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে মাদারীপুর শহরের ডিসি ব্রিজ এলাকায় জড়ো হয় আন্দোলনকারীরা। পরে জেলা প্রশাসকের বাসভবন সামনের মাদারীপুর-শরীয়তপুর সড়কে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। এ সময় পুলিশ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সাথে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
এ সময় ধাওয়া খেয়ে শকুনী লেকের পানিতে পড়ে যায় কয়েকজন শিক্ষার্থী। এরমধ্যে সবাই পাড়ে উঠতে পারলেও নিখোঁজ ছিল দীপ্ত। এছাড়া, সংঘর্ষের ঘটনায় উভয়পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
এদিকে মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান ফকির বলেন, লেকের পানি থেকে এক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। পরিস্তিতি মোকাবেলায় শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে নিহত দীপ্ত দে ভোলা জেলার স্বপন দের ছেলে। তিনি মাদারীপুর সরকারী নাজিমউদ্দিন কলেজের অনার্স ২য় বর্ষের প্রাণীবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী। দীপ্ত শহরের আমিরাবাদ এলাকায় বসবাস করতেন।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে মাদারীপুর শহরের ডিসি ব্রিজ এলাকায় জড়ো হয় আন্দোলনকারীরা। পরে জেলা প্রশাসকের বাসভবন সামনের মাদারীপুর-শরীয়তপুর সড়কে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। এ সময় পুলিশ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সাথে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
এ সময় ধাওয়া খেয়ে শকুনী লেকের পানিতে পড়ে যায় কয়েকজন শিক্ষার্থী। এরমধ্যে সবাই পাড়ে উঠতে পারলেও নিখোঁজ ছিল দীপ্ত। এছাড়া, সংঘর্ষের ঘটনায় উভয়পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
এদিকে মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান ফকির বলেন, লেকের পানি থেকে এক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। পরিস্তিতি মোকাবেলায় শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।