এখন রাজধানীসহ সারাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে। এটি আরও চার থেকে পাঁচ দিন অব্যাহত থাকতে পারে। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা। গতকাল শনিবার বিভিন্ন গাণিতিক মডেল, আবহাওয়ার অবস্থা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ ও ভারতের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর।
তবে এখনই ঘূর্ণিঝড় নিয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য দিতে নারাজ তারা। এদিকে ভারতের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর বলছে, আগামী ৫ জুন সাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরির শঙ্কা রয়েছে। যা পরবর্তীতে নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিতে পারে।
অন্যদিকে আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান বলেন, সাগরের সি সার্ফেস তাপমাত্রা ২৬ দশমিক ৫ এর ওপরে থাকা ঘূর্ণিঝড়ের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ। যা বর্তমানে ২৭ থেকে ২৮ ডিগ্রিতে রয়েছে। এর ফলে একটি ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে আগামী ৭ থেকে ৮ জুন নিম্নচাপ তৈরি হলে বিস্তারিত জানা যাবে।
এদিকে শনিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রাজশাহীতে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
তবে এখনই ঘূর্ণিঝড় নিয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য দিতে নারাজ তারা। এদিকে ভারতের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর বলছে, আগামী ৫ জুন সাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরির শঙ্কা রয়েছে। যা পরবর্তীতে নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিতে পারে।
অন্যদিকে আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান বলেন, সাগরের সি সার্ফেস তাপমাত্রা ২৬ দশমিক ৫ এর ওপরে থাকা ঘূর্ণিঝড়ের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ। যা বর্তমানে ২৭ থেকে ২৮ ডিগ্রিতে রয়েছে। এর ফলে একটি ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে আগামী ৭ থেকে ৮ জুন নিম্নচাপ তৈরি হলে বিস্তারিত জানা যাবে।
এদিকে শনিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রাজশাহীতে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।