এবার কোটা সংস্কারের দাবিতে চলমান আন্দোলনে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহতের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন) সায়েকুজ্জামান ফারুকীকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এছাড়াও গত মঙ্গলবারের (১৬ জুলাই) সংঘর্ষের ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয়দের আসামি করে পুলিশের ওপর হামলা, ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ, সরকারি কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগ এনে তাজহাট থানায় মামলা করা হয়েছে। মামলাটি করেছেন তাজহাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বিভুতি ভূষণ।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আবু মারুফ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে বুধবার সকাল ৯টার দিকে পুলিশের উপস্থিততে জানাজা শেষে সকাল ১০টার দিকে নিহত আবু সাঈদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। এর আগে তার সহপাঠী, বন্ধু ছাড়াও শিক্ষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা জানাজায় অংশ নেয়।
অন্যদিকে, আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশকে দায়ী করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। এছাড়া বুধবার দুপুর ২টার দিকে আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটকে ‘শহিদ আবু সাঈদ তোরণ’ নামে নামকরণ ছাড়াও ৬ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন আন্দোলনকারীরা।
এদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরাদের দাবি, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পদত্যাগ, অবিলম্বে নির্বিচারে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, নিহত আবু সাঈদের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেয়া, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটকে ‘শহিদ আবু সাঈদ তোরণ’ নামে নামকরণ করতে হবে। সেই সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে সন্ত্রাস ও দখলদারিত্বমুক্ত ক্যাম্পাস নিশ্চিত করতে হবে।
এছাড়াও গত মঙ্গলবারের (১৬ জুলাই) সংঘর্ষের ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয়দের আসামি করে পুলিশের ওপর হামলা, ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ, সরকারি কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগ এনে তাজহাট থানায় মামলা করা হয়েছে। মামলাটি করেছেন তাজহাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বিভুতি ভূষণ।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আবু মারুফ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে বুধবার সকাল ৯টার দিকে পুলিশের উপস্থিততে জানাজা শেষে সকাল ১০টার দিকে নিহত আবু সাঈদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। এর আগে তার সহপাঠী, বন্ধু ছাড়াও শিক্ষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা জানাজায় অংশ নেয়।
অন্যদিকে, আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশকে দায়ী করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। এছাড়া বুধবার দুপুর ২টার দিকে আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটকে ‘শহিদ আবু সাঈদ তোরণ’ নামে নামকরণ ছাড়াও ৬ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন আন্দোলনকারীরা।
এদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরাদের দাবি, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পদত্যাগ, অবিলম্বে নির্বিচারে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, নিহত আবু সাঈদের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেয়া, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটকে ‘শহিদ আবু সাঈদ তোরণ’ নামে নামকরণ করতে হবে। সেই সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে সন্ত্রাস ও দখলদারিত্বমুক্ত ক্যাম্পাস নিশ্চিত করতে হবে।