এবার শেরপুরে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় এক সাংবাদিকসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। আজ বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শহরের নিউমার্কেট মোড়, থানা মোড় ও চকবাজারে এসব সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এর আগে বিকেল ৩টার দিকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা শেরপুর সরকারি কলেজে অবস্থান নেন। সেখান থেকে মিছিল শুরু করে শহরের বিভিন্ন স্থানে প্রদক্ষিণের সময় ছাত্রলীগের বাধার মুখে পড়েন তারা। এসময় শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয়।
এসময় ইটপাটকেল নিক্ষেপের সময় এক সাংবাদিকসহ দুই পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। এখন পর্যন্ত শহরের সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে পরিবেশ শান্ত করার চেষ্টা করছে।
এদিকে শেরপুর জেলা ছাত্রলীগ নেতা সানজিদ আল প্রত্যয় বলেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমরা সমন্বয়ের চেষ্টা করেছি। এসময় তাদের হামলায় সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক তাশদীদুর রহমানসহ আমাদের কয়েকজন আহত হয়েছেন।
এর আগে বিকেল ৩টার দিকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা শেরপুর সরকারি কলেজে অবস্থান নেন। সেখান থেকে মিছিল শুরু করে শহরের বিভিন্ন স্থানে প্রদক্ষিণের সময় ছাত্রলীগের বাধার মুখে পড়েন তারা। এসময় শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয়।
এসময় ইটপাটকেল নিক্ষেপের সময় এক সাংবাদিকসহ দুই পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। এখন পর্যন্ত শহরের সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে পরিবেশ শান্ত করার চেষ্টা করছে।
এদিকে শেরপুর জেলা ছাত্রলীগ নেতা সানজিদ আল প্রত্যয় বলেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমরা সমন্বয়ের চেষ্টা করেছি। এসময় তাদের হামলায় সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক তাশদীদুর রহমানসহ আমাদের কয়েকজন আহত হয়েছেন।