চলমান কোটা আন্দোলন নিয়ে ছাত্রলীগ কর্মীদের সহিংসতার প্রতিবাদে আগামীতে প্রোফাইলে ছাত্রলীগের ট্যাগ আছে এমন কোনো শিক্ষার্থীকে পড়াবেন না বলে জানিয়েছেন টেন মিনিট স্কুলের সাবেক সিনিয়র লেকচারার জনপ্রিয় শিক্ষক এফ এম শাহরিয়ার ফিরোজ (শাওন)৷
বুধবার (১৭ জুলাই) শাহরিয়ার ফিরোজ শাওনের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে শাওনস বাংলা গ্রুপে এক পোস্টে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে করা ওই পোস্টে শাওন লিখেছেন, আমি প্রতিশ্রুতি দিলাম, ভবিষ্যতে সজ্ঞানে আর কখনও ছাত্রলীগের ট্যাগ আছে প্রোফাইলে, এমন কোনো শিক্ষার্থীকে পড়াবো না।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শাওনের এমন প্রতিবাদের সাধুবাদ জানাচ্ছেন শত শত মানুষ।মুহূর্তেই প্রায় চার শতাধিক ফলোয়ার শাওনের এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন। শাওনের কমেন্ট সেকশনে জিহাদ নামের এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ভালোবাসা রইলো ভাই, আপনাকে শিক্ষক হিসেবে পাইছি সে জন্য নিজেকে গর্বিত মনে করতেছি। ওমর ফারুক নামে আরেক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। অমানবিক হওয়ার একটা সীমা থাকে। এরা সীমাহীন পাপী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাহরিয়ার ফিরোজ শাওন বলেন, চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা মাঠে নেমেছে। তারা অবশ্যই একটি যৌক্তিক আন্দোলন করছে। কিন্তু তাদের ওপর নির্বিচারে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা চড়াও হচ্ছে। সহিংসতা সৃষ্টি করছে। সুতরাং কোটা সংস্কারের আন্দোলন যারা করছে তাদের সঙ্গে সংহতি রেখে এবং তাদের ওপর অত্যাচারের প্রতিবাদ হিসেবে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি ছাত্রলীগের ট্যাগ আছে এমন শিক্ষার্থীদের আমি ভবিষ্যৎতে পড়াবো না।
তিনি বলেন, আমি গোপালগঞ্জের সন্তান। দাদাকে এবং বাবাকে দেখেছি আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতে। আমি নিজেও আওয়ামী লীগের সমর্থক। কিন্তু কোটা আন্দোলনের মতো এমন ন্যায্য দাবির আন্দোলনে যারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন করছে সেটা কাম্য নয়।
বুধবার (১৭ জুলাই) শাহরিয়ার ফিরোজ শাওনের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে শাওনস বাংলা গ্রুপে এক পোস্টে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে করা ওই পোস্টে শাওন লিখেছেন, আমি প্রতিশ্রুতি দিলাম, ভবিষ্যতে সজ্ঞানে আর কখনও ছাত্রলীগের ট্যাগ আছে প্রোফাইলে, এমন কোনো শিক্ষার্থীকে পড়াবো না।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শাওনের এমন প্রতিবাদের সাধুবাদ জানাচ্ছেন শত শত মানুষ।মুহূর্তেই প্রায় চার শতাধিক ফলোয়ার শাওনের এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন। শাওনের কমেন্ট সেকশনে জিহাদ নামের এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ভালোবাসা রইলো ভাই, আপনাকে শিক্ষক হিসেবে পাইছি সে জন্য নিজেকে গর্বিত মনে করতেছি। ওমর ফারুক নামে আরেক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। অমানবিক হওয়ার একটা সীমা থাকে। এরা সীমাহীন পাপী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাহরিয়ার ফিরোজ শাওন বলেন, চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা মাঠে নেমেছে। তারা অবশ্যই একটি যৌক্তিক আন্দোলন করছে। কিন্তু তাদের ওপর নির্বিচারে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা চড়াও হচ্ছে। সহিংসতা সৃষ্টি করছে। সুতরাং কোটা সংস্কারের আন্দোলন যারা করছে তাদের সঙ্গে সংহতি রেখে এবং তাদের ওপর অত্যাচারের প্রতিবাদ হিসেবে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি ছাত্রলীগের ট্যাগ আছে এমন শিক্ষার্থীদের আমি ভবিষ্যৎতে পড়াবো না।
তিনি বলেন, আমি গোপালগঞ্জের সন্তান। দাদাকে এবং বাবাকে দেখেছি আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতে। আমি নিজেও আওয়ামী লীগের সমর্থক। কিন্তু কোটা আন্দোলনের মতো এমন ন্যায্য দাবির আন্দোলনে যারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন করছে সেটা কাম্য নয়।