গত ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ক্রোয়েশিয়ার কাছে টাইব্রেকারে ৪-২ তে হেরে বিদায় নিতে হয় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলকে। এরপর যেনো দুঃস্বপ্নের মতো কাটছে সেলেসাওদের। বিশ্বকাপের পর প্রীতি ম্যাচ খেলতে নেমেও হারের দেখা পেয়েছে নেইমার-ভিনিসিয়াসরা। ফলে হারের বৃত্ত থেকে এখনও বের হতে পারেননি সেলেসাওরা। সিনিয়রদের মতো হারের ভিতরে ব্রাজিল যুবারাও।
আর্জেন্টিনায় চলমান অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে ইতালির কাছে হোঁচট খাওয়ার পর দ্বিতীয় ম্যাচে ঘুরে দাঁড়িয়ে জয়ের দেখা পায় সেলেসাও যুবরা। এরপর টানা জয়ে গ্রুপ পর্ব ও নক আউট পর্ব পেরিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠলেও হেক্সা মিশন চালিয়ে যেতে পারলোনা তারা। শেষ ষোলো থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়ের পর বিশ্বকাপের এ পর্বে শনিবার রাতে ইসরায়েরলের কাছে হেরে বিদায় নিতে হলো অগ্রজদের মতই।
এদিকে ফিফা বিশ্বকাপের মতো অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপেরও পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন সেলেসাওরা। আর সেলেসাও যুবাদের বিশ্বকাপে হারিয়ে ইসরায়েল তাদের ফুটবল ইতিহাসে অন্যতম সেরা জয়ের দেখা পেয়েছে। টান টান উত্তেজনা আর আক্রমণ-প্রতি আক্রমণে ভরা ম্যাচে ইসরায়েল জয় নিয়ে বিশ্বকাপের পরের রাউন্ডে যাবে তা হয়তো ভাবেনি কেউ। কিন্তু সেই অবিশ্বাস্য বীরত্বগাথারই জন্ম দিয়েছে ইসরায়েলি যুবারা।
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়ে শেষ মুহূর্তের দুর্দান্ত গোলে জয় ছিনিয়ে নেয় তারা। সেমিতে তাদের প্রতিপক্ষ হতে পারে উরুগুয়ে অথবা যুক্তরাষ্ট্র। রাতে আর্জেন্টিনার অ্যাস্তাদিও সান হুয়ান স্টেডিয়ামে দুই দলের খেলা শুরু থেকেই আক্রমণের উত্তাপ ছড়াতে থাকে। ব্রাজিলের আক্রমণের জবাব প্রতি আক্রমণেই দিয়েছে ইসরায়েলি যুবারা। কিন্তু এমন উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচেও প্রথমার্ধে গোলের দেখা পায়নি কোনো দলই। গোল শুণ্য ডড় নিয়ে বিরতির পর জয়ের লক্ষ্যে খেলা শুরু করে দুই দল।
আর দ্বিতীয়ার্ধের দশ মিনিটের মাথায় সে লক্ষ্যে সফলও হয় সেলেসাও যুবারা। ৫৬ মিনিটে মার্কোস লিওনার্দোর নেয়া বা পায়ের জোরালো শটে প্রথম লক্ষ্য ভেদ করে তারা। ১-০ গোলের লিড নিয়ে ইসরায়েলকে আরও চেপে ধরে তারা। কিন্তু ম্যাচের ৬০ মিনিটের মাথায় ইসরায়েলকে আবার খেলায় ফিরিয়ে আনে আনান খালাইলি। সতীর্থের পাওয়া ক্রসে হেড করে ব্রাজিলের জালে বল ঢোকান তিনি। এরপর ম্যাচের নির্ধারিত ৯০ মিনিটে আর কোনো দলই গোলের দেখা না পাওয়ায় ১-১ গোলের ড্র নিয়ে ম্যাচ গড়ায় এক্সট্রা টাইমে।
এক্সট্রা টাইম শুরুর ১ মিনিটের মাথায়ই আবার লিড নেয় ব্রাজিলিয়ান যুবারা। ম্যাথিউস নাসিমেন্তোর নেয়া ডান পায়ের শটে হেক্সা স্বপ্ন টকিয়ে রাখার আশ্বাস পায় তারা। কিন্তু সে স্বপ্ন টিকেনি বেশিক্ষণ। পরের মিনিটেই আবারও ঘুরে দাঁড়ায় ইসরায়েল। হামজা শিবলির বক্সের বা পাশ থেকে নেয়া শটে গোল করে সমতায় ফেরে ইসরায়েল। এরপর এক্সট্রা টাইমের প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ের ৩ মিনিটের মাথায় আবারো ব্রাজিলের জাল খুঁজে পেতে সমর্থ হয় ইসরায়েলি যুবারা।
ডর টুর্গেমেন তাদের হয়ে তৃতীয় গোল করলে ১ গোলের লিড পায় তারা। এরপর আর ম্যাচে ঘুরে দাড়াতে পারেনি ব্রাজিলের যুবারা। শেষ পর্যন্ত ৩-২ গোলের হার নিয়েই শূণ্য হাতে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিতে হয় তাদের। অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপেরও পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন সেলেসাওরা নেইমার-ভিনিসিয়ুসদের মত হেক্সা মিশনে নামলেও আগ্রজদের মত তাতে সফল হতে পারলো না। ঘরের মাঠে আর্জেন্টিনার বিদায়ের পর এবার ব্রাজিলিয়ান যুবাদেরও ফিরে যেতে শিরোপার স্পর্শ ছাড়াই।
আর্জেন্টিনায় চলমান অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে ইতালির কাছে হোঁচট খাওয়ার পর দ্বিতীয় ম্যাচে ঘুরে দাঁড়িয়ে জয়ের দেখা পায় সেলেসাও যুবরা। এরপর টানা জয়ে গ্রুপ পর্ব ও নক আউট পর্ব পেরিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠলেও হেক্সা মিশন চালিয়ে যেতে পারলোনা তারা। শেষ ষোলো থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়ের পর বিশ্বকাপের এ পর্বে শনিবার রাতে ইসরায়েরলের কাছে হেরে বিদায় নিতে হলো অগ্রজদের মতই।
এদিকে ফিফা বিশ্বকাপের মতো অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপেরও পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন সেলেসাওরা। আর সেলেসাও যুবাদের বিশ্বকাপে হারিয়ে ইসরায়েল তাদের ফুটবল ইতিহাসে অন্যতম সেরা জয়ের দেখা পেয়েছে। টান টান উত্তেজনা আর আক্রমণ-প্রতি আক্রমণে ভরা ম্যাচে ইসরায়েল জয় নিয়ে বিশ্বকাপের পরের রাউন্ডে যাবে তা হয়তো ভাবেনি কেউ। কিন্তু সেই অবিশ্বাস্য বীরত্বগাথারই জন্ম দিয়েছে ইসরায়েলি যুবারা।
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়ে শেষ মুহূর্তের দুর্দান্ত গোলে জয় ছিনিয়ে নেয় তারা। সেমিতে তাদের প্রতিপক্ষ হতে পারে উরুগুয়ে অথবা যুক্তরাষ্ট্র। রাতে আর্জেন্টিনার অ্যাস্তাদিও সান হুয়ান স্টেডিয়ামে দুই দলের খেলা শুরু থেকেই আক্রমণের উত্তাপ ছড়াতে থাকে। ব্রাজিলের আক্রমণের জবাব প্রতি আক্রমণেই দিয়েছে ইসরায়েলি যুবারা। কিন্তু এমন উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচেও প্রথমার্ধে গোলের দেখা পায়নি কোনো দলই। গোল শুণ্য ডড় নিয়ে বিরতির পর জয়ের লক্ষ্যে খেলা শুরু করে দুই দল।
আর দ্বিতীয়ার্ধের দশ মিনিটের মাথায় সে লক্ষ্যে সফলও হয় সেলেসাও যুবারা। ৫৬ মিনিটে মার্কোস লিওনার্দোর নেয়া বা পায়ের জোরালো শটে প্রথম লক্ষ্য ভেদ করে তারা। ১-০ গোলের লিড নিয়ে ইসরায়েলকে আরও চেপে ধরে তারা। কিন্তু ম্যাচের ৬০ মিনিটের মাথায় ইসরায়েলকে আবার খেলায় ফিরিয়ে আনে আনান খালাইলি। সতীর্থের পাওয়া ক্রসে হেড করে ব্রাজিলের জালে বল ঢোকান তিনি। এরপর ম্যাচের নির্ধারিত ৯০ মিনিটে আর কোনো দলই গোলের দেখা না পাওয়ায় ১-১ গোলের ড্র নিয়ে ম্যাচ গড়ায় এক্সট্রা টাইমে।
এক্সট্রা টাইম শুরুর ১ মিনিটের মাথায়ই আবার লিড নেয় ব্রাজিলিয়ান যুবারা। ম্যাথিউস নাসিমেন্তোর নেয়া ডান পায়ের শটে হেক্সা স্বপ্ন টকিয়ে রাখার আশ্বাস পায় তারা। কিন্তু সে স্বপ্ন টিকেনি বেশিক্ষণ। পরের মিনিটেই আবারও ঘুরে দাঁড়ায় ইসরায়েল। হামজা শিবলির বক্সের বা পাশ থেকে নেয়া শটে গোল করে সমতায় ফেরে ইসরায়েল। এরপর এক্সট্রা টাইমের প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ের ৩ মিনিটের মাথায় আবারো ব্রাজিলের জাল খুঁজে পেতে সমর্থ হয় ইসরায়েলি যুবারা।
ডর টুর্গেমেন তাদের হয়ে তৃতীয় গোল করলে ১ গোলের লিড পায় তারা। এরপর আর ম্যাচে ঘুরে দাড়াতে পারেনি ব্রাজিলের যুবারা। শেষ পর্যন্ত ৩-২ গোলের হার নিয়েই শূণ্য হাতে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিতে হয় তাদের। অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপেরও পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন সেলেসাওরা নেইমার-ভিনিসিয়ুসদের মত হেক্সা মিশনে নামলেও আগ্রজদের মত তাতে সফল হতে পারলো না। ঘরের মাঠে আর্জেন্টিনার বিদায়ের পর এবার ব্রাজিলিয়ান যুবাদেরও ফিরে যেতে শিরোপার স্পর্শ ছাড়াই।