এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি), জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি)-সহ সারাদেশে শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার বিকেল আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনোদপুর গেইট থেকে প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন।
এরপর তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইনগেটের তালা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করেন। প্যারিস রোডের উপর দিয়ে পুরাতন শেখ রাসেল স্কুল মাঠ পর্যন্ত গেলে কয়েকশো নারী শিক্ষার্থীরা তোদের সাথে যোগদান করে। এরপর ড. কুদরত-ই-খুদা অ্যাকাডেমিক ভবন পর্যন্ত গেলে হল থেকে প্রায় দুই হাজার যোগদান করে বিশাল বড় মিছিল নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে এসে ছাত্রলীগ কর্তৃক মারা হলগেইটে মারা তালা ভেঙে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যোগ দিতে সহযোগিতা করেন।
এ সময় বঙ্গবন্ধু হলে গিয়ে ৮-১০টি মোটরসাইকেল আগুনে জ্বলন্ত অবস্থায় দেখা যায়। তবে কারা আগুনে মোটরসাইকেলগুলো পুড়িয়েছে তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব হয়নি। আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিস এসেছে; এসময় বঙ্গবন্ধু হলের সামনে পুলিশের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। এদিকে পুরো ক্যাম্পাস কোটা আন্দোলনকারীদের দখলে চলে এসেছে। তারা নানা স্লোগানে প্রকম্পিত করে রেখেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোড।
এ সময় কোটা সংস্কারের পক্ষে ও হামলাকারীদের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকেন তারা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিশাল বড় মিছিল দেখে পালিয়ে যেতে দেখা যায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের। আন্দোলনকারী এক শিক্ষার্থী বলেন, ঢাবি, জাবি, চবিসহ সারাদেশে আমার ভাইদের গায়ের রক্ত ঝরিয়েছে কুলাঙ্গার ছাত্রলীগ। আজ আসুক দেখি তাদের কত বুকের পাটা। এই দেশ মেধাবীদের, কোনো কোটাধারীদের না। ১৯৭১ সালে দেশকে স্বাধীন করেও প্রকৃত মেধাবীরা আজও পরাধীন। তাই নতুন করে দেশকে স্বাধীন করেই ছাড়ব।
এদিকে সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক জানান, "আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। ক্যাম্পাস শান্ত রাখার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের সাথেও আমরা কথা বলছি; তাদের নিরাপত্তার ব্যাপারে আমরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছি।"
এরপর তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইনগেটের তালা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করেন। প্যারিস রোডের উপর দিয়ে পুরাতন শেখ রাসেল স্কুল মাঠ পর্যন্ত গেলে কয়েকশো নারী শিক্ষার্থীরা তোদের সাথে যোগদান করে। এরপর ড. কুদরত-ই-খুদা অ্যাকাডেমিক ভবন পর্যন্ত গেলে হল থেকে প্রায় দুই হাজার যোগদান করে বিশাল বড় মিছিল নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে এসে ছাত্রলীগ কর্তৃক মারা হলগেইটে মারা তালা ভেঙে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যোগ দিতে সহযোগিতা করেন।
এ সময় বঙ্গবন্ধু হলে গিয়ে ৮-১০টি মোটরসাইকেল আগুনে জ্বলন্ত অবস্থায় দেখা যায়। তবে কারা আগুনে মোটরসাইকেলগুলো পুড়িয়েছে তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব হয়নি। আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিস এসেছে; এসময় বঙ্গবন্ধু হলের সামনে পুলিশের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। এদিকে পুরো ক্যাম্পাস কোটা আন্দোলনকারীদের দখলে চলে এসেছে। তারা নানা স্লোগানে প্রকম্পিত করে রেখেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোড।
এ সময় কোটা সংস্কারের পক্ষে ও হামলাকারীদের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকেন তারা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিশাল বড় মিছিল দেখে পালিয়ে যেতে দেখা যায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের। আন্দোলনকারী এক শিক্ষার্থী বলেন, ঢাবি, জাবি, চবিসহ সারাদেশে আমার ভাইদের গায়ের রক্ত ঝরিয়েছে কুলাঙ্গার ছাত্রলীগ। আজ আসুক দেখি তাদের কত বুকের পাটা। এই দেশ মেধাবীদের, কোনো কোটাধারীদের না। ১৯৭১ সালে দেশকে স্বাধীন করেও প্রকৃত মেধাবীরা আজও পরাধীন। তাই নতুন করে দেশকে স্বাধীন করেই ছাড়ব।
এদিকে সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক জানান, "আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। ক্যাম্পাস শান্ত রাখার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের সাথেও আমরা কথা বলছি; তাদের নিরাপত্তার ব্যাপারে আমরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছি।"