এবার কোটা বাতিলের এক দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন ‘শরীফ থেকে শরীফা’ গল্পের পাতা ছিঁড়ে চাকরিচ্যুত হওয়া আলোচিত শিক্ষক আসিফ মাহতাব। আজ মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) রাজধানীতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আন্দোলনে যোগ দেন তিনি।
এ সময় এ শিক্ষক বলেন, ‘আমার কষ্ট লাগছে, এখানে এত ছাত্র-ছাত্রী কিন্তু শিক্ষক আমি একা। একজন শিক্ষক অভিভাবকের মতো। এতগুলো ছাত্রছাত্রী আছে, আমার কলিগদের উচিত ছিল তাদের পাশে থাকা।’ তিনি বলেন, ‘ছাত্রদের প্রটেকশনের আগে শিক্ষক যদি আগে আঘাত না পায়, তাহলে সে কিসের শিক্ষক? আপনাদের কিছু হওয়ার আগে আমার হওয়া উচিত।’
এ সময় আসিফ মাহতাব বলেন, ‘ছাত্রদের প্রতি আক্রমণ করা হয়েছে। কোনো আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী করেনি। যে টেরোরিস্ট, যেসব জঙ্গি আক্রমণ করেছে...আমি আপনাদের পক্ষ থেকে দাওয়াত দিতে চাই, আপনারা শুধু টিএসসিতে কেন থাকবেন? আক্রমণ এখানেও করেন। আমরা জঙ্গি ভয় পাই না, আমরা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি। তোমাদের মতো জঙ্গিদের ভয় পাই না।’
উল্লেখ্য, নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে প্রণীত সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের একটি অধ্যায়ে হিজড়া জনগোষ্ঠী সম্পর্কে একটি পাঠ রয়েছে। এ পাঠের বিষয়বস্তু নিয়ে বছরের শুরু থেকেই বিতর্ক চলে। বিষয়টি নতুন করে সামনে আসে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন শিক্ষক আসিফ মাহতাব উৎস’র একটি অনুষ্ঠানে বইয়ের ওই গল্পের পাতা ছিঁড়ে ফেলার পর।
এদিকে আসিফ মাহতাব সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যবই ছিঁড়ে ফেলার যে ঘটনা ঘটিয়েছেন, সেটিকে ‘ধ্বংসাত্মক’ বলে দাবি করে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়। তারা মনে করে, এটি ‘অশিক্ষকসুলভ আচরণ’। এ কারণে আসিফ মাহতাবের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন না করার সিদ্ধান্ত নেয় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
এ সময় এ শিক্ষক বলেন, ‘আমার কষ্ট লাগছে, এখানে এত ছাত্র-ছাত্রী কিন্তু শিক্ষক আমি একা। একজন শিক্ষক অভিভাবকের মতো। এতগুলো ছাত্রছাত্রী আছে, আমার কলিগদের উচিত ছিল তাদের পাশে থাকা।’ তিনি বলেন, ‘ছাত্রদের প্রটেকশনের আগে শিক্ষক যদি আগে আঘাত না পায়, তাহলে সে কিসের শিক্ষক? আপনাদের কিছু হওয়ার আগে আমার হওয়া উচিত।’
এ সময় আসিফ মাহতাব বলেন, ‘ছাত্রদের প্রতি আক্রমণ করা হয়েছে। কোনো আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী করেনি। যে টেরোরিস্ট, যেসব জঙ্গি আক্রমণ করেছে...আমি আপনাদের পক্ষ থেকে দাওয়াত দিতে চাই, আপনারা শুধু টিএসসিতে কেন থাকবেন? আক্রমণ এখানেও করেন। আমরা জঙ্গি ভয় পাই না, আমরা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি। তোমাদের মতো জঙ্গিদের ভয় পাই না।’
উল্লেখ্য, নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে প্রণীত সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের একটি অধ্যায়ে হিজড়া জনগোষ্ঠী সম্পর্কে একটি পাঠ রয়েছে। এ পাঠের বিষয়বস্তু নিয়ে বছরের শুরু থেকেই বিতর্ক চলে। বিষয়টি নতুন করে সামনে আসে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন শিক্ষক আসিফ মাহতাব উৎস’র একটি অনুষ্ঠানে বইয়ের ওই গল্পের পাতা ছিঁড়ে ফেলার পর।
এদিকে আসিফ মাহতাব সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যবই ছিঁড়ে ফেলার যে ঘটনা ঘটিয়েছেন, সেটিকে ‘ধ্বংসাত্মক’ বলে দাবি করে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়। তারা মনে করে, এটি ‘অশিক্ষকসুলভ আচরণ’। এ কারণে আসিফ মাহতাবের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন না করার সিদ্ধান্ত নেয় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।