এবার কোটা সংস্কারপন্থী শিক্ষার্থীদের উপর ন্যাক্কারজনক হামলার ভিন্ন এক প্রতিবাদ জানাচ্ছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা। কোটা সংস্কার আন্দোলনে যুক্ত শিক্ষার্থীদের কেউ মারধর করলে তাকে বিভাগীয় কার্যক্রম ও শ্রেণি কার্যক্রম থেকে বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে যবিপ্রবির বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (১৫ জুলাই) ও মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসব ঘোষণা দিচ্ছে যবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা। এছাড়া বিভিন্ন বিভাগভিত্তিক গ্রুপগুলোতেও এসব ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আরিফুল হাসান ইমন তার নিজের প্রোফাইলে লিখেছেন, আসসালামু আলাইকুম। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সম্মানীয় শিক্ষক এবং ১১ম, ১২ম, ১৩তম, ১৪তম ব্যাচের কোনো ব্যাচের কোনো শিক্ষার্থী যদি আজকে বা আগামীতে সাধারণ ছাত্রছাত্রী তথা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনরত ভাই বোনদের উপর আগ্রাসন/আক্রমণের সাথে সম্পৃক্ত থাকার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে তাকে আমরা সামগ্রিকভাবে বর্জন করবো, সকল ব্যাচ থেকে। সিদ্ধান্তে :কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১২তম ব্যাচ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আবিদুর রহমান শাওন তার নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে লিখেছেন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৯ম, ১০ম, ১১তম, ১২ তম ব্যাচের কোনো শিক্ষার্থী যদি আজকে বা আগামীতে সাধারণ ছাত্রছাত্রী তথা আমাদের ভাই বোনদের উপর আক্রমণের সাথে সম্পৃক্ত থাকার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে তাকে আমরা আমাদের ব্যাচ থেকে বর্জন করবো এবং আমাদের সাথে কোন প্রকার ক্লাস বা কোনধরণের পরীক্ষায় সে অংশগ্রহণ করতে পারবেনা।
তাকে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং ৯ম ব্যাচ হতে সামগ্রিক ভাবে বর্জন করা হবে। সিদ্ধান্তে: ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং(ইইই) বিভাগ-৯ম ব্যাচ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি)। এছাড়াও একই ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের সাথে ক্লাস-পরীক্ষাসহ কোন একাডেমিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে চাই না বলে জানিয়েছেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আরিফুল হাসান ইমন তার নিজের প্রোফাইলে লিখেছেন, আসসালামু আলাইকুম। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সম্মানীয় শিক্ষক এবং ১১ম, ১২ম, ১৩তম, ১৪তম ব্যাচের কোনো ব্যাচের কোনো শিক্ষার্থী যদি আজকে বা আগামীতে সাধারণ ছাত্রছাত্রী তথা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনরত ভাই বোনদের উপর আগ্রাসন/আক্রমণের সাথে সম্পৃক্ত থাকার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে তাকে আমরা সামগ্রিকভাবে বর্জন করবো, সকল ব্যাচ থেকে। সিদ্ধান্তে :কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১২তম ব্যাচ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আবিদুর রহমান শাওন তার নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে লিখেছেন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৯ম, ১০ম, ১১তম, ১২ তম ব্যাচের কোনো শিক্ষার্থী যদি আজকে বা আগামীতে সাধারণ ছাত্রছাত্রী তথা আমাদের ভাই বোনদের উপর আক্রমণের সাথে সম্পৃক্ত থাকার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে তাকে আমরা আমাদের ব্যাচ থেকে বর্জন করবো এবং আমাদের সাথে কোন প্রকার ক্লাস বা কোনধরণের পরীক্ষায় সে অংশগ্রহণ করতে পারবেনা।
তাকে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং ৯ম ব্যাচ হতে সামগ্রিক ভাবে বর্জন করা হবে। সিদ্ধান্তে: ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং(ইইই) বিভাগ-৯ম ব্যাচ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি)। এছাড়াও একই ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের সাথে ক্লাস-পরীক্ষাসহ কোন একাডেমিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে চাই না বলে জানিয়েছেন।