এবার দেশে চলমান এই আন্দোলনে ‘জনগণের সম্পৃক্ততা নেই’ বলেও মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সময়মতো যথাযথ অ্যাকশন নেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে কোটা আন্দোলন প্রসঙ্গে সাংবাদিকের করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলনের নামে জনগণের কোনো প্রকার দুর্ভোগ সরকার কোনোভাবেই মেনে নেবে না। আন্দোলনের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের কোনো প্রকার অবমাননা আমরা বেঁচে থাকতে হতে দেব না। তিনি বলেন, ধৈর্য ধরা মানে দুর্বলতা না। আজ আমরা জোর করে চড়াও হলে আপনারা কী প্রশ্ন করতেন? সময় মতো সব কিছু দেখবেন। যথাযথ অ্যাকশন নেওয়া হবে।
গত ২০১৮ সালের কিছু গুজব তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এ ধরনের গুজব ছড়িয়ে গণঅভ্যুত্থান ঘটানোর বৃথা চেষ্টা চলছে।ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা গতকালের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। ম্যাথিউ মিলারের বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশ সম্পর্কে তিনি যা বলেছেন, তার নিন্দা জানানোর ভাষা আমাদের জানা নেই। তারা অন্য দেশ সম্পর্কে, অন্য দেশের গণতন্ত্র সম্পর্কে মন্তব্য করার আগে আয়নায় নিজেদের চেহারাটা দেখে নিতে পারে না।
এদিকে আন্দোলনকারীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা আন্দোলনকারীদের আদালতের চূড়ান্ত রায় না আসা পর্যন্ত ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানাচ্ছি। যারা এই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তনের আভাস পাচ্ছেন, তাদের এই দিবাস্বপ্ন কর্পুরের মতো অচিরেই উড়ে যাবে।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলনের নামে জনগণের কোনো প্রকার দুর্ভোগ সরকার কোনোভাবেই মেনে নেবে না। আন্দোলনের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের কোনো প্রকার অবমাননা আমরা বেঁচে থাকতে হতে দেব না। তিনি বলেন, ধৈর্য ধরা মানে দুর্বলতা না। আজ আমরা জোর করে চড়াও হলে আপনারা কী প্রশ্ন করতেন? সময় মতো সব কিছু দেখবেন। যথাযথ অ্যাকশন নেওয়া হবে।
গত ২০১৮ সালের কিছু গুজব তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এ ধরনের গুজব ছড়িয়ে গণঅভ্যুত্থান ঘটানোর বৃথা চেষ্টা চলছে।ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা গতকালের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। ম্যাথিউ মিলারের বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশ সম্পর্কে তিনি যা বলেছেন, তার নিন্দা জানানোর ভাষা আমাদের জানা নেই। তারা অন্য দেশ সম্পর্কে, অন্য দেশের গণতন্ত্র সম্পর্কে মন্তব্য করার আগে আয়নায় নিজেদের চেহারাটা দেখে নিতে পারে না।
এদিকে আন্দোলনকারীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা আন্দোলনকারীদের আদালতের চূড়ান্ত রায় না আসা পর্যন্ত ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানাচ্ছি। যারা এই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তনের আভাস পাচ্ছেন, তাদের এই দিবাস্বপ্ন কর্পুরের মতো অচিরেই উড়ে যাবে।