এবার জ্বালানি সংকটের কারণে আগামী ৫ জুনের পর পুরোপুরি বন্ধ থাকবে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের জ্বালানি হিসেবে প্রয়োজনীয় কয়লা আমদানি করতে আরও অন্তত ২০-২৫ দিন সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
গতকাল শনিবার ৩ মে দুপুরে সাভারের খাগান এলাকায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে নবায়নযোগ্য শক্তি গবেষণা ল্যাবরেটরি ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি বলেন, পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি হাফ বন্ধ আছে এবং আমাদের সেকেন্ড হাফও আগামী ৫ জুনের পর বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ, এখানে কয়লার অভাব দেখা গেছে এবং এটা আসতে ২০-২৫ দিন লেগে যাবে আমাদের। এটা একটা বড় বিষয় কয়লার কারণের জন্য।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘তেলের ব্যাপারেও আমরা হিমশিম খাচ্ছি। এখন ইন্ডাস্ট্রিতে ডাইভার্ট করছি বেশির ভাগ গ্যাস। আর গরম বেড়ে গেছে। ৩৮ ডিগ্রির ওপরে চলে গেছে, কোনও কোনও জায়গায় ৪০-৪১ ডিগ্রি। এতে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে গেছে। ফলে লোডশেডিং বেড়েছে। কিছুদিন এ পরিস্থিতি থাকবে।’
এর আগে গত ২৫ মে কয়লা সংকটে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির দুটি ইউনিটের একটি বন্ধ হয়ে যায়।
গতকাল শনিবার ৩ মে দুপুরে সাভারের খাগান এলাকায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে নবায়নযোগ্য শক্তি গবেষণা ল্যাবরেটরি ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি বলেন, পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি হাফ বন্ধ আছে এবং আমাদের সেকেন্ড হাফও আগামী ৫ জুনের পর বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ, এখানে কয়লার অভাব দেখা গেছে এবং এটা আসতে ২০-২৫ দিন লেগে যাবে আমাদের। এটা একটা বড় বিষয় কয়লার কারণের জন্য।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘তেলের ব্যাপারেও আমরা হিমশিম খাচ্ছি। এখন ইন্ডাস্ট্রিতে ডাইভার্ট করছি বেশির ভাগ গ্যাস। আর গরম বেড়ে গেছে। ৩৮ ডিগ্রির ওপরে চলে গেছে, কোনও কোনও জায়গায় ৪০-৪১ ডিগ্রি। এতে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে গেছে। ফলে লোডশেডিং বেড়েছে। কিছুদিন এ পরিস্থিতি থাকবে।’
এর আগে গত ২৫ মে কয়লা সংকটে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির দুটি ইউনিটের একটি বন্ধ হয়ে যায়।