সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ভিন্নদিকে প্রবাহিত করার অপকৌশল লক্ষ্য করা যাচ্ছে বলে মনে করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ। ঢাবি ক্যাম্পাসে বহিরাগত প্রবেশ করানো হচ্ছে বলেও জানান তিনি। আজ মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকালে কথা বলেন অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ।
এ সময় মুহাম্মদ সামাদ বলেন, ঢাবি ক্যাম্পাসে গতকাল (সোমবার, ১৫ জুলাই) সংঘর্ষের ঘটনার জন্য দুপক্ষই দায়ী। আন্দোলনকে ভিন্নদিকে প্রবাহিত করার অপকৌশল লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বহিরাগতদের ক্যাম্পাসে প্রবেশ করানো হচ্ছে। বহিরাগত উভয় পক্ষেরই রয়েছে। তবে প্রশাসন সতর্ক অবস্থানে আছে জানিয়ে মুহাম্মদ সামাদ বলেন, নাশকতা করলে বিশ্ববিদ্যালয় বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে দফায় দফায় সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্যদিয়ে সোমবার দিনভর উত্তপ্ত ছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। এর জেরে রাতেও থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করে ক্যাম্পাসজুড়ে। ছোট ছোট মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যে অবস্থান নেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা; দিতে থাকেন নানা স্লোগান।
এ সময় দুপক্ষের সংঘর্ষে মোটারসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবি, রাতেও তাদের ওপর হামলার চেষ্টা করা হয়। তবে আর কোনো হামলা হলে তার কঠিন জবাব দেয়া হবে বলে হুঁশিয়ার দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। তারা বলছেন, যৌক্তিক আন্দোলনে আর কোনো বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে ফল শুভ হবে না।
হামলার প্রতিবাদে আজ (মঙ্গলবার) বেলা দেড়টায় বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছে ছাত্রলীগ। সংগঠনের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের দাবি, সোমবারের ঘটনায় অন্তত ৫০০ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। আর কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহার ও কোটা বাতিলের দাবিতে আজ (মঙ্গলবার) বিকেল ৩টায় সারা দেশের ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল এবং সমাবেশ করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
এ সময় মুহাম্মদ সামাদ বলেন, ঢাবি ক্যাম্পাসে গতকাল (সোমবার, ১৫ জুলাই) সংঘর্ষের ঘটনার জন্য দুপক্ষই দায়ী। আন্দোলনকে ভিন্নদিকে প্রবাহিত করার অপকৌশল লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বহিরাগতদের ক্যাম্পাসে প্রবেশ করানো হচ্ছে। বহিরাগত উভয় পক্ষেরই রয়েছে। তবে প্রশাসন সতর্ক অবস্থানে আছে জানিয়ে মুহাম্মদ সামাদ বলেন, নাশকতা করলে বিশ্ববিদ্যালয় বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে দফায় দফায় সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্যদিয়ে সোমবার দিনভর উত্তপ্ত ছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। এর জেরে রাতেও থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করে ক্যাম্পাসজুড়ে। ছোট ছোট মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যে অবস্থান নেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা; দিতে থাকেন নানা স্লোগান।
এ সময় দুপক্ষের সংঘর্ষে মোটারসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবি, রাতেও তাদের ওপর হামলার চেষ্টা করা হয়। তবে আর কোনো হামলা হলে তার কঠিন জবাব দেয়া হবে বলে হুঁশিয়ার দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। তারা বলছেন, যৌক্তিক আন্দোলনে আর কোনো বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে ফল শুভ হবে না।
হামলার প্রতিবাদে আজ (মঙ্গলবার) বেলা দেড়টায় বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছে ছাত্রলীগ। সংগঠনের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের দাবি, সোমবারের ঘটনায় অন্তত ৫০০ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। আর কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহার ও কোটা বাতিলের দাবিতে আজ (মঙ্গলবার) বিকেল ৩টায় সারা দেশের ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল এবং সমাবেশ করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।