এবার উপবৃত্তির অর্থ পাইয়ে দিতে শিক্ষা বোর্ড ও বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীর নাম ব্যবহার করে প্রতারণার ফাঁদ পেতেছে একটি চক্র। এ থেকে নিরাপদ থাকতে জরুরি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদের সই করা জরুরি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিটি রোববার (১৪ জুলাই) প্রকাশ করে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর।
এদিকে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছর থেকে রাজস্ব খাতভুক্ত সব ধরনের বৃত্তি (পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি) ও উপবৃত্তির (পেশামূলক ও তফসিলি) অর্থ জিটুপি পদ্ধতিতে EFT-এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানোর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রতিষ্ঠানের User ID ও Password ব্যবহার করে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য SPFMS কর্মসূচি, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের MIS সফটওয়্যারে প্রতিষ্ঠান (সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাধারণ কলেজ, মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং বুয়েট ও সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান) থেকে এন্ট্রি করা হয়।
MIS-এ প্রতিষ্ঠান থেকে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি/সংশোধন সম্পাদনের পর সফটওয়্যার থেকে ডেটা সংগ্রহ, বৃত্তির গেজেটের সঙ্গে ক্রস ‘চেকিং, Pay Roll প্রস্তুত ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে সরাসরি শিক্ষার্থীর নামীয় ব্যাংক হিসাবে G2P পদ্ধতিতে EFT-এর’ মাধ্যমে অর্থ পাঠানো হয়। কিন্তু সম্প্রতি লক্ষ করা যাচ্ছে যে মাউশি, শিক্ষা বোর্ড ও বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে প্রতারক চক্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান/শিক্ষার্থী/অভিভাবকের কাছ থেকে অর্থ, ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের Password / PIN Number / OTP চাচ্ছে।
উল্লেখ্য, রাজস্ব খাতভুক্ত বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বৃত্তির অর্থ প্রাপ্তির জন্য কোনো অর্থ বা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড সংক্রান্ত তথ্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে চাওয়া হয় না বিধায় যেকোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন থেকে বিরত থাকার জন্য এবং কোনো Password/ PIN Number/ OTP কারো সঙ্গে শেয়ার না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করা হলো। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের User ID ও Password-এর গোপনীয়তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ করার জন্য প্রতিষ্ঠানসমূহকে অনুরোধ করা হলো।
এদিকে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছর থেকে রাজস্ব খাতভুক্ত সব ধরনের বৃত্তি (পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি) ও উপবৃত্তির (পেশামূলক ও তফসিলি) অর্থ জিটুপি পদ্ধতিতে EFT-এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানোর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রতিষ্ঠানের User ID ও Password ব্যবহার করে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য SPFMS কর্মসূচি, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের MIS সফটওয়্যারে প্রতিষ্ঠান (সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাধারণ কলেজ, মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং বুয়েট ও সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান) থেকে এন্ট্রি করা হয়।
MIS-এ প্রতিষ্ঠান থেকে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি/সংশোধন সম্পাদনের পর সফটওয়্যার থেকে ডেটা সংগ্রহ, বৃত্তির গেজেটের সঙ্গে ক্রস ‘চেকিং, Pay Roll প্রস্তুত ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে সরাসরি শিক্ষার্থীর নামীয় ব্যাংক হিসাবে G2P পদ্ধতিতে EFT-এর’ মাধ্যমে অর্থ পাঠানো হয়। কিন্তু সম্প্রতি লক্ষ করা যাচ্ছে যে মাউশি, শিক্ষা বোর্ড ও বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে প্রতারক চক্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান/শিক্ষার্থী/অভিভাবকের কাছ থেকে অর্থ, ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের Password / PIN Number / OTP চাচ্ছে।
উল্লেখ্য, রাজস্ব খাতভুক্ত বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বৃত্তির অর্থ প্রাপ্তির জন্য কোনো অর্থ বা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড সংক্রান্ত তথ্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে চাওয়া হয় না বিধায় যেকোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন থেকে বিরত থাকার জন্য এবং কোনো Password/ PIN Number/ OTP কারো সঙ্গে শেয়ার না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করা হলো। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের User ID ও Password-এর গোপনীয়তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ করার জন্য প্রতিষ্ঠানসমূহকে অনুরোধ করা হলো।