এবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে চিকিৎসাধীন আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা করেছে ছাত্রলীগ। আজ সোমবার (১৫ জুলাই) সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে লাঠিসোঁটা নিয়ে ২০ থেকে ২৫ জন ছাত্রলীগ নেতাকর্মী হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে ঢুকে পড়ে। এ সময় চিকিৎসাধীন আহতদের সঙ্গে থাকা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে ছাত্রলীগ।
এ ছাড়াও ঢামেকে দাঁড়িয়ে থাকা বেশ কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্সও ভাঙচুর করে তারা। পরবর্তীতে উপস্থিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাদের জরুরি বিভাগে ঢুকতে বাধা দেয়। এ সময় তারা বেশ কয়েকজন সাংবাদিকদের ওপরে চড়াও হয়। এখনও পুরো হাসপাতাল এরিয়ায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এদিকে শাহবাগ থানার ওসি (অপারেশন) আরশাদ হোসাইন গণমাধ্যমকে বলেন, এখানে সবাই চিকিৎসা নিতে এসেছেন। আমরা আন্দোলনকারীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষ যারা আছেন তাদের চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আর অতর্কিতে হামলার ঘটনা শুনে আমরা তাৎক্ষণিক এখানে উপস্থিত হয়েছি। আমাদের উপস্থিতির আগেই হামলাকারীরা ঢামেক ত্যাগ করেছে।
এর আগে, সোমবার (১৫ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে হামলা চালানোর চেষ্টা করে ছাত্রলীগ। সংঘর্ষে শতাধিক শিক্ষার্থী আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা করাতে যান। তাদের ওপর ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী হামলা করতে গেলে আনসার সদস্যরা তাদের বাইরে চলে যেতে অনুরোধ করেন। পরে জরুরি বিভাগের সামনের সড়কে প্রায় আধঘণ্টা ইটপাটকেল ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়।
এ ছাড়াও ঢামেকে দাঁড়িয়ে থাকা বেশ কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্সও ভাঙচুর করে তারা। পরবর্তীতে উপস্থিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাদের জরুরি বিভাগে ঢুকতে বাধা দেয়। এ সময় তারা বেশ কয়েকজন সাংবাদিকদের ওপরে চড়াও হয়। এখনও পুরো হাসপাতাল এরিয়ায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এদিকে শাহবাগ থানার ওসি (অপারেশন) আরশাদ হোসাইন গণমাধ্যমকে বলেন, এখানে সবাই চিকিৎসা নিতে এসেছেন। আমরা আন্দোলনকারীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষ যারা আছেন তাদের চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আর অতর্কিতে হামলার ঘটনা শুনে আমরা তাৎক্ষণিক এখানে উপস্থিত হয়েছি। আমাদের উপস্থিতির আগেই হামলাকারীরা ঢামেক ত্যাগ করেছে।
এর আগে, সোমবার (১৫ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে হামলা চালানোর চেষ্টা করে ছাত্রলীগ। সংঘর্ষে শতাধিক শিক্ষার্থী আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা করাতে যান। তাদের ওপর ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী হামলা করতে গেলে আনসার সদস্যরা তাদের বাইরে চলে যেতে অনুরোধ করেন। পরে জরুরি বিভাগের সামনের সড়কে প্রায় আধঘণ্টা ইটপাটকেল ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়।