এবার আর্জেন্টিনা-কলম্বিয়ার কোপা আমেরিকার ফাইনাল শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ সময় সকাল ছয়টায়। খেলা শুরু হতে প্রায় দেড় ঘণ্টা বেশি লেগে যায়। এসময় দর্শকদের নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা, গেট ভেঙে স্টেডিয়ামের ভেতরে প্রবেশ করাসহ নানা ঘটনা ঘটেছে। স্টেডিয়ামের এমন অবস্থাকে হারের কারণ হিসেবে দেখছেন কলম্বিয়ার কোচ নেস্ত্রো লরেঞ্জো।
এদিকে লরেঞ্জো বলছেন, ‘চিন্তা করেন, ড্রেসিংরুম থেকে আমরা পরিবারের সদস্য, বন্ধু-বান্ধবের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করছি, তারা ঠিক আছে কিনা। ব্যাপারটি বেশ অপ্রতিরোধ্য অবস্থায় ছিল। এটাই ছিল সমস্যা, আমরা শান্ত থাকার চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুশ্চিন্তা ছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘চিন্তা করেন, ফাইনালের জন্য আমাদের সবকিছু মিনিট ধরে ঠিক করে রাখা। নাস্তা, লাঞ্চ, দলের পরামর্শ, বাস থেকে নামা, পৌঁছানো, সবকিছু। তখনই আপনি শুনলেন আধাঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে, না ৪৫ মিনিট, না এক ঘণ্টা। সেসময় সবকিছু সমূলে উৎপাটিত হল। আমি আবারও বলছি, এটা দুই দলের জন্যই ঘটেছিল। এটা একটি অভিযোগ, কিন্তু আমাদের কান্না নয়।’
লরেঞ্জো বলছেন, ‘বাজে অভিজ্ঞতা, দুদলের জন্যই। কিন্তু অপেক্ষাকৃত কম অভিজ্ঞরা বিষয়টি ভালোভাবে অনুধাবন করেছে। আসলে অভিযোগ করার কিছু নেই। কিন্তু আমি বলছি এটা খেলোয়াড়দের উপর শারীরিক প্রভাব ফেলেছে।’
এদিকে লরেঞ্জো বলছেন, ‘চিন্তা করেন, ড্রেসিংরুম থেকে আমরা পরিবারের সদস্য, বন্ধু-বান্ধবের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করছি, তারা ঠিক আছে কিনা। ব্যাপারটি বেশ অপ্রতিরোধ্য অবস্থায় ছিল। এটাই ছিল সমস্যা, আমরা শান্ত থাকার চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুশ্চিন্তা ছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘চিন্তা করেন, ফাইনালের জন্য আমাদের সবকিছু মিনিট ধরে ঠিক করে রাখা। নাস্তা, লাঞ্চ, দলের পরামর্শ, বাস থেকে নামা, পৌঁছানো, সবকিছু। তখনই আপনি শুনলেন আধাঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে, না ৪৫ মিনিট, না এক ঘণ্টা। সেসময় সবকিছু সমূলে উৎপাটিত হল। আমি আবারও বলছি, এটা দুই দলের জন্যই ঘটেছিল। এটা একটি অভিযোগ, কিন্তু আমাদের কান্না নয়।’
লরেঞ্জো বলছেন, ‘বাজে অভিজ্ঞতা, দুদলের জন্যই। কিন্তু অপেক্ষাকৃত কম অভিজ্ঞরা বিষয়টি ভালোভাবে অনুধাবন করেছে। আসলে অভিযোগ করার কিছু নেই। কিন্তু আমি বলছি এটা খেলোয়াড়দের উপর শারীরিক প্রভাব ফেলেছে।’