এবার পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা রাসেল হোসেন রিয়াদকে হল ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছেন হল প্রশাসন। আজ সোমবার (১৫ জুলাই) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. আমিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
অভিযুক্ত রাসেল হোসেন রিয়াদ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় হয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে অবস্থানরত বাংলা বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাসেল হোসেন রিয়াদ। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ৪০৭ নাম্বার রুমে অবৈধভাবে থেকে আসছেন। ১৫ জুলাই রাত ৩টার দিকে সমাজকর্ম বিভাগের শিক্ষার্থী গোলাম কিবরিয়ার ওপর হামলা হয়। এ ঘটনায় রাসেল হোসেন রিয়াদ জড়িত থাকায় তাকে আজকের মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ দেয়া হলো।
এর আগে সমাজকর্ম বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী গোলাম কিবরিয়াকে মারধরের ঘটনা সমাধানে জরুরি মিটিংয়ে বসেন হল কমিটি এবং প্রক্টরিয়াল কমিটি। সেখানে রাসেল হোসেন রিয়াদকে হল থেকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রসঙ্গত, সোমবার রাত ৩টায় হলের রিডিং রুম থেকে পড়াশোনা করে সমাজকর্ম বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী গোলাম কিবরিয়া তার রুমে যান। এরপর রুমের বাইরে গিয়ে ৫ মিনিট পর আবার ফিরে এসে দেখেন দরজা বন্ধ।
এরপর দরজা খোলার জন্য ধাক্কা দিতে থাকেন তিনি। এর এক পর্যায়ে রুমের দরজা খুলে রাসেল হোসেন রিয়াদ তার দিকে তেড়ে আসেন। তখন রুমের সামনে থাকা জুতা তুলে নিয়ে কিবরিয়াকে এলোপাতাড়ি মারতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে কিবরিয়ার নাক ফেটে রক্ত বের হলে তিনি দৌড়ে ৩০৪ নাম্বার রুমে ফিরে যান। এ সময় রাসেল তার ফোনও ভেঙে ফেলেন। পরবর্তীতে অসুস্থ কিবরিয়াকে তার সহপাঠীরা চিকিৎসার জন্য পাবনা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
অভিযুক্ত রাসেল হোসেন রিয়াদ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় হয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে অবস্থানরত বাংলা বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাসেল হোসেন রিয়াদ। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ৪০৭ নাম্বার রুমে অবৈধভাবে থেকে আসছেন। ১৫ জুলাই রাত ৩টার দিকে সমাজকর্ম বিভাগের শিক্ষার্থী গোলাম কিবরিয়ার ওপর হামলা হয়। এ ঘটনায় রাসেল হোসেন রিয়াদ জড়িত থাকায় তাকে আজকের মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ দেয়া হলো।
এর আগে সমাজকর্ম বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী গোলাম কিবরিয়াকে মারধরের ঘটনা সমাধানে জরুরি মিটিংয়ে বসেন হল কমিটি এবং প্রক্টরিয়াল কমিটি। সেখানে রাসেল হোসেন রিয়াদকে হল থেকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রসঙ্গত, সোমবার রাত ৩টায় হলের রিডিং রুম থেকে পড়াশোনা করে সমাজকর্ম বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী গোলাম কিবরিয়া তার রুমে যান। এরপর রুমের বাইরে গিয়ে ৫ মিনিট পর আবার ফিরে এসে দেখেন দরজা বন্ধ।
এরপর দরজা খোলার জন্য ধাক্কা দিতে থাকেন তিনি। এর এক পর্যায়ে রুমের দরজা খুলে রাসেল হোসেন রিয়াদ তার দিকে তেড়ে আসেন। তখন রুমের সামনে থাকা জুতা তুলে নিয়ে কিবরিয়াকে এলোপাতাড়ি মারতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে কিবরিয়ার নাক ফেটে রক্ত বের হলে তিনি দৌড়ে ৩০৪ নাম্বার রুমে ফিরে যান। এ সময় রাসেল তার ফোনও ভেঙে ফেলেন। পরবর্তীতে অসুস্থ কিবরিয়াকে তার সহপাঠীরা চিকিৎসার জন্য পাবনা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।