এবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আন্দোলনের নামে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে রাজনৈতিক বক্তব্য আমরা শুনেছি। এতোদিন যে আশঙ্কা করেছি সেটিই হয়েছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে তারা আসলে সরকারবিরোধী আন্দোলনই করতে চাচ্ছে। এরসাথে বিএনপি-জামায়াতসহ সরকারবিরোধী বিভিন্ন দলের অংশগ্রহণ আছে, সমর্থন তো তারা প্রকাশ্যেই করেছে।’
এদিকে কোটা ও পেনশন ইস্যুতে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আজ সোমবার সহযোগী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন কাদের। ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের যে আশঙ্কা, তা গতকাল রাতে স্পষ্ট হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে ভ্রান্তপথে পরিচালিত শিক্ষার্থীদের রাজাকার পরিচয় সংশ্লিষ্ট স্লোগান আমাদের জাতীয় মৌলিক চেতনার সঙ্গে ধৃষ্টতার শামিল।’
মুক্তিযুদ্ধের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সংবেদনশীল জানিয়ে কাদের বলেন, ‘ছাত্রদের কোটাবিরোধী আন্দোলনকে চিহ্নিত রাজনৈতিক গোষ্ঠী সরকারবিরোধী আন্দোলনে রূপ দিতে চায়। গত রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের অস্তিত্বকে আঘাত করে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী স্লোগান উচ্চারিত করেছে ছাত্ররা। সমগ্র ছাত্রসমাজকে সরকারের বিপক্ষ শক্তি হিসেবে দাঁড় করার অপচেষ্টা করছে তারা।’
প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্যকে বিকৃত করা হয়েছে বলেও জানান কাদের। বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কোটা সুবিধা মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-পুতিরা পাবে না তো রাজাকারের নাতি-পুতিরা পাবে? প্রধানমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন। এই বাংলায় রাজাকারের ঠাঁই হতে পারে না।’ তিনি বলেন, ‘আমরা দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে চাই, মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান সহ্য করা হবে না। পরাজিত শক্তির আস্ফালন আমরা মেনে নেব না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, যে ছাত্ররা নিজেদের রাজাকার পরিচয় দিতে গৌরব বোধ করে, তাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পরিচয় দিতেও লজ্জাবোধ করা উচিত। যারা রাষ্ট্রের মূল চেতনাকে অবজ্ঞা করে তারা কীভাবে মেধাবী হয়, প্রশ্ন রাখেন কাদের। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কীভাবে নিজেদের রাজাকার বলে স্লোগান দেয়। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার পরিবারের অধিকাংশই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে আমরা যে কোনো অপশক্তিতে যে কোনো উপায়ে প্রতিরোধ করবো।
তিনি বলেন, ‘কোটা সংস্কারের বিষয়টি সর্বোচ্চ আদালতে বিচারাধীন। সেখানের সিদ্ধান্ত বাদে এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ নেই। আন্দোলনের নামে জনজীবনে কোনো দুর্ভোগ আমরা মেনে নেবো না। জনদুর্ভোগ করে সভা-সমাবেশ মেনে নিতে পারি না।’ এর আগে বেলা ১২টা ২০ মিনিটে দেশের চলমান নানা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসে ওবায়দুল কাদের। বৈঠকে ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতারাও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে কোটা ও পেনশন ইস্যুতে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আজ সোমবার সহযোগী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন কাদের। ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের যে আশঙ্কা, তা গতকাল রাতে স্পষ্ট হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে ভ্রান্তপথে পরিচালিত শিক্ষার্থীদের রাজাকার পরিচয় সংশ্লিষ্ট স্লোগান আমাদের জাতীয় মৌলিক চেতনার সঙ্গে ধৃষ্টতার শামিল।’
মুক্তিযুদ্ধের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সংবেদনশীল জানিয়ে কাদের বলেন, ‘ছাত্রদের কোটাবিরোধী আন্দোলনকে চিহ্নিত রাজনৈতিক গোষ্ঠী সরকারবিরোধী আন্দোলনে রূপ দিতে চায়। গত রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের অস্তিত্বকে আঘাত করে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী স্লোগান উচ্চারিত করেছে ছাত্ররা। সমগ্র ছাত্রসমাজকে সরকারের বিপক্ষ শক্তি হিসেবে দাঁড় করার অপচেষ্টা করছে তারা।’
প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্যকে বিকৃত করা হয়েছে বলেও জানান কাদের। বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কোটা সুবিধা মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-পুতিরা পাবে না তো রাজাকারের নাতি-পুতিরা পাবে? প্রধানমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন। এই বাংলায় রাজাকারের ঠাঁই হতে পারে না।’ তিনি বলেন, ‘আমরা দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে চাই, মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান সহ্য করা হবে না। পরাজিত শক্তির আস্ফালন আমরা মেনে নেব না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, যে ছাত্ররা নিজেদের রাজাকার পরিচয় দিতে গৌরব বোধ করে, তাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পরিচয় দিতেও লজ্জাবোধ করা উচিত। যারা রাষ্ট্রের মূল চেতনাকে অবজ্ঞা করে তারা কীভাবে মেধাবী হয়, প্রশ্ন রাখেন কাদের। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কীভাবে নিজেদের রাজাকার বলে স্লোগান দেয়। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার পরিবারের অধিকাংশই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে আমরা যে কোনো অপশক্তিতে যে কোনো উপায়ে প্রতিরোধ করবো।
তিনি বলেন, ‘কোটা সংস্কারের বিষয়টি সর্বোচ্চ আদালতে বিচারাধীন। সেখানের সিদ্ধান্ত বাদে এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ নেই। আন্দোলনের নামে জনজীবনে কোনো দুর্ভোগ আমরা মেনে নেবো না। জনদুর্ভোগ করে সভা-সমাবেশ মেনে নিতে পারি না।’ এর আগে বেলা ১২টা ২০ মিনিটে দেশের চলমান নানা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসে ওবায়দুল কাদের। বৈঠকে ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতারাও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।