এবার স্বপ্নীল এক টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ইউরোর চলতি আসর শেষ করলেন স্পেনের ১৭ বছর বয়সী স্ট্রাইকার লামিন ইয়ামাল। ইউরোপসেরার এই আসরে পা দিয়েই রেকর্ড গড়েন তিনি। এরপর ভাঙতে-গড়তে থাকেন একের পর এক রেকর্ড। এবার তিনি ভেঙে দিয়েছেন ব্রাজিলের ফুটবল কিংবদন্তি পেলের একটি বিরল রেকর্ড। ৬৬ বছর আগে পেলের ওই রেকর্ডটি ভেঙে দিয়েছেন স্কুলের হোমওয়ার্ক নিয়ে ইউরোয় খেলতে আসা লামিন।
গত ১৯৫৮ বিশ্বকাপে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার হিসেবে ফাইনাল খেলেন পেলে। সেদিন তার বয়স ছিল ১৭ বছর ২৪৯ দিন। এরপর প্রথম সারির কোনো আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে তার চেয়ে কম বয়সে কেউ ফাইনাল ম্যাচে অংশগ্রহণ করেনি। তবে ২০২৪ সালের ইউরো ফাইনালের আগের দিন ১৭ বছরে পা দেন লামিন। ফলে ১৭ বছর ১ দিন বয়সে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলে পেলেকে বহু পেছনে ফেলে দিয়েছেন তিনি।
এদিকে ম্যাচটি ২-১ গোলের ব্যবধানে জিতে সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার হিসেবে ইউরো জয়ের রেকর্ডও গড়েছেন লামিন। এর আগে ইউরোর সদ্যসমাপ্ত আসরে নাম লিখিয়েই ইউরোর ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার বনে যান লামিন। এরপর একের পর এক রেকর্ড ভেঙে নিজের নামে তা গড়তে থাকেন তিনি। আসরের প্রথম ম্যাচে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের শুরুর একাদশে থেকে মাঠে নেমেই সবচেয়ে কম বয়সী ফুটবলার হিসেবে ম্যাচ শুরু করার রেকর্ড গড়েন তিনি।
এরপর ওই ম্যাচেই তৃতীয় গোলে দানি কারভাহালকে অ্যাসিস্ট করে টুর্নামেন্টের ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ অ্যাসিস্টদাতা বনে যান তিনি। এরপর আরো তিনটি অ্যাসিস্ট করলেও পাচ্ছিলেন না গোলের দেখা। তবে সেমিফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে তার সে আক্ষেপ ঘুচে যায়। লিওনেল মেসির মতো আইকনিক বাঁকানো শটে গোল করে দলকে ফাইনালে তোলেন সেই সময়ের ১৬ বছর বয়সী এই কিশোর। সাথে সাথে ইউরোর ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী গোলদাতা হিসেবে আবির্ভূত হন তিনি।
এরপর ফাইনাল খেলতে মাঠে নেমেই আবারো এক ‘সর্বকনিষ্ঠ’ হওয়ার রেকর্ড, শিরোপা জিতে আরো একটি এবং টুর্নামেন্টের সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেয়ে আরো একটি রেকর্ড নিজের করে নেন তিনি। শুধু তাই নয়, এই আসরে চারটি অ্যাসিস্ট ও একটি গোল করে মোট পাঁচ গোলে অবদান রেখেছেন লামিন। ১৯৮০ সালে রেকর্ড রাখা শুরুর পর থেকে কেউ এক আসরে এত বেশি অ্যাসিস্ট করতে পারেননি, সেটিও আবার সবচেয়ে কম বয়সে।
এদিকে লামিনের আগে টুর্নামেন্টটির ইতিহাসে কেউই কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল- তিন ম্যাচেই গোল তৈরিতে জড়িত ছিলেন না। তাই অনুমিতভাবেই সদ্য শেষ হওয়া ইউরোর সেরা তরুণ খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন বার্সেলোনার ১৭ বছর বয়সী এই বিস্ময়বালক।
গত ১৯৫৮ বিশ্বকাপে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার হিসেবে ফাইনাল খেলেন পেলে। সেদিন তার বয়স ছিল ১৭ বছর ২৪৯ দিন। এরপর প্রথম সারির কোনো আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে তার চেয়ে কম বয়সে কেউ ফাইনাল ম্যাচে অংশগ্রহণ করেনি। তবে ২০২৪ সালের ইউরো ফাইনালের আগের দিন ১৭ বছরে পা দেন লামিন। ফলে ১৭ বছর ১ দিন বয়সে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলে পেলেকে বহু পেছনে ফেলে দিয়েছেন তিনি।
এদিকে ম্যাচটি ২-১ গোলের ব্যবধানে জিতে সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার হিসেবে ইউরো জয়ের রেকর্ডও গড়েছেন লামিন। এর আগে ইউরোর সদ্যসমাপ্ত আসরে নাম লিখিয়েই ইউরোর ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার বনে যান লামিন। এরপর একের পর এক রেকর্ড ভেঙে নিজের নামে তা গড়তে থাকেন তিনি। আসরের প্রথম ম্যাচে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের শুরুর একাদশে থেকে মাঠে নেমেই সবচেয়ে কম বয়সী ফুটবলার হিসেবে ম্যাচ শুরু করার রেকর্ড গড়েন তিনি।
এরপর ওই ম্যাচেই তৃতীয় গোলে দানি কারভাহালকে অ্যাসিস্ট করে টুর্নামেন্টের ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ অ্যাসিস্টদাতা বনে যান তিনি। এরপর আরো তিনটি অ্যাসিস্ট করলেও পাচ্ছিলেন না গোলের দেখা। তবে সেমিফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে তার সে আক্ষেপ ঘুচে যায়। লিওনেল মেসির মতো আইকনিক বাঁকানো শটে গোল করে দলকে ফাইনালে তোলেন সেই সময়ের ১৬ বছর বয়সী এই কিশোর। সাথে সাথে ইউরোর ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী গোলদাতা হিসেবে আবির্ভূত হন তিনি।
এরপর ফাইনাল খেলতে মাঠে নেমেই আবারো এক ‘সর্বকনিষ্ঠ’ হওয়ার রেকর্ড, শিরোপা জিতে আরো একটি এবং টুর্নামেন্টের সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেয়ে আরো একটি রেকর্ড নিজের করে নেন তিনি। শুধু তাই নয়, এই আসরে চারটি অ্যাসিস্ট ও একটি গোল করে মোট পাঁচ গোলে অবদান রেখেছেন লামিন। ১৯৮০ সালে রেকর্ড রাখা শুরুর পর থেকে কেউ এক আসরে এত বেশি অ্যাসিস্ট করতে পারেননি, সেটিও আবার সবচেয়ে কম বয়সে।
এদিকে লামিনের আগে টুর্নামেন্টটির ইতিহাসে কেউই কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল- তিন ম্যাচেই গোল তৈরিতে জড়িত ছিলেন না। তাই অনুমিতভাবেই সদ্য শেষ হওয়া ইউরোর সেরা তরুণ খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন বার্সেলোনার ১৭ বছর বয়সী এই বিস্ময়বালক।