এবার কুমিল্লা দেবিদ্বারে সৎছেলেকে হত্যার অভিযোগে লিজা আক্তার নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার (১৩ জুলাই) কুমিল্লা দেবিদ্বার উপজেলার ইউছুফপুর গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।
জানা গেছে, প্রায় তিন বছর আগে প্রেমিকের হাত ধরে চলে যান দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া শিশু আবদুল্লাহর (৭) মা। এরপর তাকে দেখাশোনার জন্য তার বাবা আমানুল্লাহ লিজা আক্তার নামে অন্য এক নারীকে বিয়ে করেন। কিন্তু লিজা আবদুল্লাহকে পছন্দ করতেন না। বিভিন্ন সময়ে কারণে-অকারণে তাকে নির্যাতন করতেন।
শনিবার সকালে শিশু আবদুল্লাহ তার সৎমায়ের কাছে খাবার চায়। এতে বিরক্ত হয়ে একপর্যায়ে তাকে ওড়না দিয়ে গলায় পেঁচিয়ে হত্যা করেন লিজা। স্থানীয়রা শিশুটিকে পাশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর আবদুল্লাহর বাবা বাদী হয়ে অভিযুক্ত স্ত্রীর নামে একটি হত্যা মামলা করেছেন।
সেই মামলায় লিজাকে আটক করেছে দেবিদ্বার থানা পুলিশ। এই দম্পতির আড়াই বছরের একটি ছেলে রয়েছে। এ বিষয়ে ইউছুফপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মোসলেম উদ্দিন বলেন, ‘আমরা এসে দেখলাম শিশুটি মৃত পড়ে আছে। তার গলায় দাগ রয়েছে। শুনেছি সৎমা তাকে মেরে ফেলেছে।’
এ বিষয়ে দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নয়ন মিয়া বলেন, ‘সৎমা লিজা আক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শিশু আবদুল্লাহকে হত্যার বিষয়টি লিজা আক্তার স্বীকার করেছেন। এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়েছে।’
জানা গেছে, প্রায় তিন বছর আগে প্রেমিকের হাত ধরে চলে যান দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া শিশু আবদুল্লাহর (৭) মা। এরপর তাকে দেখাশোনার জন্য তার বাবা আমানুল্লাহ লিজা আক্তার নামে অন্য এক নারীকে বিয়ে করেন। কিন্তু লিজা আবদুল্লাহকে পছন্দ করতেন না। বিভিন্ন সময়ে কারণে-অকারণে তাকে নির্যাতন করতেন।
শনিবার সকালে শিশু আবদুল্লাহ তার সৎমায়ের কাছে খাবার চায়। এতে বিরক্ত হয়ে একপর্যায়ে তাকে ওড়না দিয়ে গলায় পেঁচিয়ে হত্যা করেন লিজা। স্থানীয়রা শিশুটিকে পাশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর আবদুল্লাহর বাবা বাদী হয়ে অভিযুক্ত স্ত্রীর নামে একটি হত্যা মামলা করেছেন।
সেই মামলায় লিজাকে আটক করেছে দেবিদ্বার থানা পুলিশ। এই দম্পতির আড়াই বছরের একটি ছেলে রয়েছে। এ বিষয়ে ইউছুফপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মোসলেম উদ্দিন বলেন, ‘আমরা এসে দেখলাম শিশুটি মৃত পড়ে আছে। তার গলায় দাগ রয়েছে। শুনেছি সৎমা তাকে মেরে ফেলেছে।’
এ বিষয়ে দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নয়ন মিয়া বলেন, ‘সৎমা লিজা আক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শিশু আবদুল্লাহকে হত্যার বিষয়টি লিজা আক্তার স্বীকার করেছেন। এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়েছে।’