এবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেছেন, কেনিয়ার মানুষ বারাক ওবামার কাছে জানতে চেয়েছিল, কেনিয়ার উন্নয়নের জন্য তারা কী অনুসরণ করবে। সেদিন বারাক ওবামা বলেছিলেন, এই দেশের যদি উন্নয়ন করতে হয় তবে শেখ হাসিনার দিকে তাকাও, বাংলাদেশের মানুষের দিকে তাকাও। আজ শনিবার (১৩ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে ফরিদপুর শহরের টেপাখোলা মহল্লায় টেপাখোলা লেক উন্নয়ন প্রকল্প (১ম সংশোধিত) কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন কাজের উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন।
এ সময় মন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেন, শেখ হাসিনা তার বাবার মতো জীবন দিতেও প্রস্তুত। এভাবেই তিনি বিরামহীন যাত্রায় ছুটে চলছেন। এই বিরামহীন যাত্রায় তিনি আজ বাংলাদেশকে কোথায় নিয়েছেন এটা স্কুলের ছাত্র, মাঠের কৃষক, কারখানার শ্রমিক সবাই জানে। বাংলাদেশের এই সীমারেখা তিনি অতিক্রম করে বিশ্ব রাজনীতির মঞ্চে আজ সমাদৃত।
তিনি বলেন, আজকে আমাদের এখানে প্রায় সবারই স্মৃতি বিজড়িত টেপাখোলা লেক পাড়ের উদ্বোধন অনুষ্ঠান প্রাণের মেলায় মিলিত হয়েছে। আমি আজকে অত্যন্ত আনন্দিত। কারণ ফরিদপুর জেলার তিনজন মাননীয় সংসদ সদস্য এখানে উপস্থিত আছেন। পৃথিবীর মানুষের মুখে, মোড়লদের মুখে ছাই দিয়ে এদেশের মানুষকে বঙ্গবন্ধু টানেল উপহার দিয়েছেন শেখ হাসিনা। স্বপ্নের পদ্মা সেতু শুধু পদ্মা সেতু নয়। এই পদ্মা সেতু আজ প্রতিবাদের ভাষা। পদ্মা সেতু তৈরি করে শেখ হাসিনা বিশ্ব মোড়লদের প্রমাণ করে দিয়েছিলেন- এই বাঙালি বিশ্ব মোড়লদের ধার কখনোই ধারে না, ভবিষ্যতেও কখনো ধারবে না।
তিনি আরও বলেন, আজ এই লেকটি যখন পাড়ি দেই আমি আমার সভাপতি শামীমকে জিজ্ঞেস করছিলাম। লেক কোথায়? ও বলছিল এটাই তো লেক। সত্যিই আমি খুব আহত হয়েছি লেক দেখে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী এই লেক সংস্কারের যাবতীয় পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন, ইনশাল্লাহ টেপাখোলা লেককে আবার আমরা ভরা যৌবনে দেখব। এই টেপাখোলা লেককে ঘিরেই আমাদের নতুন ফরিদপুর উপশহর গড়ে উঠবে।
এ সময় মন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেন, শেখ হাসিনা তার বাবার মতো জীবন দিতেও প্রস্তুত। এভাবেই তিনি বিরামহীন যাত্রায় ছুটে চলছেন। এই বিরামহীন যাত্রায় তিনি আজ বাংলাদেশকে কোথায় নিয়েছেন এটা স্কুলের ছাত্র, মাঠের কৃষক, কারখানার শ্রমিক সবাই জানে। বাংলাদেশের এই সীমারেখা তিনি অতিক্রম করে বিশ্ব রাজনীতির মঞ্চে আজ সমাদৃত।
তিনি বলেন, আজকে আমাদের এখানে প্রায় সবারই স্মৃতি বিজড়িত টেপাখোলা লেক পাড়ের উদ্বোধন অনুষ্ঠান প্রাণের মেলায় মিলিত হয়েছে। আমি আজকে অত্যন্ত আনন্দিত। কারণ ফরিদপুর জেলার তিনজন মাননীয় সংসদ সদস্য এখানে উপস্থিত আছেন। পৃথিবীর মানুষের মুখে, মোড়লদের মুখে ছাই দিয়ে এদেশের মানুষকে বঙ্গবন্ধু টানেল উপহার দিয়েছেন শেখ হাসিনা। স্বপ্নের পদ্মা সেতু শুধু পদ্মা সেতু নয়। এই পদ্মা সেতু আজ প্রতিবাদের ভাষা। পদ্মা সেতু তৈরি করে শেখ হাসিনা বিশ্ব মোড়লদের প্রমাণ করে দিয়েছিলেন- এই বাঙালি বিশ্ব মোড়লদের ধার কখনোই ধারে না, ভবিষ্যতেও কখনো ধারবে না।
তিনি আরও বলেন, আজ এই লেকটি যখন পাড়ি দেই আমি আমার সভাপতি শামীমকে জিজ্ঞেস করছিলাম। লেক কোথায়? ও বলছিল এটাই তো লেক। সত্যিই আমি খুব আহত হয়েছি লেক দেখে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী এই লেক সংস্কারের যাবতীয় পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন, ইনশাল্লাহ টেপাখোলা লেককে আবার আমরা ভরা যৌবনে দেখব। এই টেপাখোলা লেককে ঘিরেই আমাদের নতুন ফরিদপুর উপশহর গড়ে উঠবে।