এবার বিভিন্ন কারণে ভারত-পাকিস্তানের রাজনৈতিক সমস্যা লেগেই থাকে। দেশ দুটির এ সমস্যা পৌঁছেছে খেলার মাঠেও। যে কারণে ২০১৩ সালের পর থেকে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলে না। আর নিরাপত্তার কথা বলে ১৫ বছর আগ থেকে পাকিস্তানে খেলতে যায় না ভারত। তবে বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপে মুখোমুখি হয় দুই দল।
তবে এবার ভারতকে পাকিস্থানে যেয়ে খেলতে হতে পারে। কারণ, পাকিস্তানে ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি অনুষ্ঠিত হবে। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড জানিয়েছে, ভারত পাকিস্তানে খেলতে না গেলে প্রয়োজনে তাদের ছাড়াই আইসিসির অনুমতি নিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করবে তারা। এদিকে এবারও পাকিস্তান সফরে যেতে নারাজ বোর্ড অব কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া (বিসিসিআই)।
ভারতের গণমাধ্যম এএনআই জানিয়েছে, বিসিসিআই চাচ্ছে এশিয়া কাপের মতো নিজেদের ম্যাচগুলো শ্রীলঙ্কা কিংবা দুবাইয়ে খেলতে। গত বছর এশিয়া কাপের আয়োজকও ছিল পাকিস্তান। কিন্তু ভারত দেশটিতে যেতে না চাওয়ায় হাইব্রিড মডেলে গড়ায় এশিয়া কাপ। ফলে পকিস্তানকে লোকসান শুনতে হয়েছিল। কিন্তু এবার সেই ভুল করতে চাই না পাকিস্তান। ভারতকে দেশটিতে খেলানোর জন্য বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়াসহ তাদের সবগুলো ম্যাচ লাহোরে অনুষ্ঠিত হওয়ার নিশ্চয়তাও দিয়ে রেখেছে পিসিবি।
তবে এতেও রাজি নয় ভারত। পাকিস্তানের মাটিতে পা না রাখার ব্যাপারে অনড় অবস্থানে রোহিত-কৌহলিরা। পাকিস্তানের গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ভারত পাকিস্তানের খেলতে না গেলে প্রয়োজনে তাদের ছাড়াই আইসিসির অনুমতি নিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করবে পিসিবি।
এদিকে পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছে, আইসিসি এবার ভারতের দাবির কাছে নতিস্বীকার করবে না। শেষ পর্যন্ত ভারত যদি পাকিস্তানে খেলতে নাই যায়, আর আইসিসি যদি পাকিস্তানের প্রস্তাব মেনে নেয় তাহলে ভারতকে বাদ দিয়েই মাঠে গড়াবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। ফলে ভারতের জায়গায় চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে শ্রীলঙ্কা। আর ভারতকে বাদ দিয়ে শ্রীলঙ্কাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে ৮ দল নিয়েই নিজেদের মাটিতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজনের কথা ভাবছে পাকিস্তান।
তবে এবার ভারতকে পাকিস্থানে যেয়ে খেলতে হতে পারে। কারণ, পাকিস্তানে ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি অনুষ্ঠিত হবে। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড জানিয়েছে, ভারত পাকিস্তানে খেলতে না গেলে প্রয়োজনে তাদের ছাড়াই আইসিসির অনুমতি নিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করবে তারা। এদিকে এবারও পাকিস্তান সফরে যেতে নারাজ বোর্ড অব কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া (বিসিসিআই)।
ভারতের গণমাধ্যম এএনআই জানিয়েছে, বিসিসিআই চাচ্ছে এশিয়া কাপের মতো নিজেদের ম্যাচগুলো শ্রীলঙ্কা কিংবা দুবাইয়ে খেলতে। গত বছর এশিয়া কাপের আয়োজকও ছিল পাকিস্তান। কিন্তু ভারত দেশটিতে যেতে না চাওয়ায় হাইব্রিড মডেলে গড়ায় এশিয়া কাপ। ফলে পকিস্তানকে লোকসান শুনতে হয়েছিল। কিন্তু এবার সেই ভুল করতে চাই না পাকিস্তান। ভারতকে দেশটিতে খেলানোর জন্য বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়াসহ তাদের সবগুলো ম্যাচ লাহোরে অনুষ্ঠিত হওয়ার নিশ্চয়তাও দিয়ে রেখেছে পিসিবি।
তবে এতেও রাজি নয় ভারত। পাকিস্তানের মাটিতে পা না রাখার ব্যাপারে অনড় অবস্থানে রোহিত-কৌহলিরা। পাকিস্তানের গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ভারত পাকিস্তানের খেলতে না গেলে প্রয়োজনে তাদের ছাড়াই আইসিসির অনুমতি নিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করবে পিসিবি।
এদিকে পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছে, আইসিসি এবার ভারতের দাবির কাছে নতিস্বীকার করবে না। শেষ পর্যন্ত ভারত যদি পাকিস্তানে খেলতে নাই যায়, আর আইসিসি যদি পাকিস্তানের প্রস্তাব মেনে নেয় তাহলে ভারতকে বাদ দিয়েই মাঠে গড়াবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। ফলে ভারতের জায়গায় চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে শ্রীলঙ্কা। আর ভারতকে বাদ দিয়ে শ্রীলঙ্কাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে ৮ দল নিয়েই নিজেদের মাটিতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজনের কথা ভাবছে পাকিস্তান।