যেখান থেকে শুরু হয়েছিল ক্রিকেট ক্যারিয়ার সেখানেই ইতি টানলে তার। এমন ভাগ্য আর কয়জনের হয়। তবে সেটি করে দেখিয়েছেন ইংল্যান্ডের ৪২ ছুঁই ছুঁই তারকা পেসার জেমস অ্যান্ডারসন। এর মধ্যদিয়ে ইতি ঘটলো ২০ বছর ও ৭০৪ উইকেটের। ক্রিকেট ইতিহাসে একমাত্র পেসার হিসেবে যে রেকর্ডটি কেবল তারই। এ রেকর্ডটি কে কবে ভাঙবেন তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে অনন্তকাল।
এখনো ক্রিকেট খেলে যাচ্ছেন এমন তারকাদের মধ্যে তার পেছনে রয়েছেন নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদি ও অস্ট্রেলিয়ার মিচেল স্টার্ক। ১০০ টেস্টে সাউদির সংগ্রহ ৩৮০ উইকেট এবং ৮৯ টেস্টে স্টার্কের সংগ্রহ ৩৫৮ উইকেট। তবে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির রেকর্ডটি অবশ্য শ্রীলঙ্কান গ্রেট মুত্তিয়া মুরালিধরন (৮০০) ও অস্ট্রেলিয়ান স্পিন গ্রেট শেন ওয়ার্ন (৭০৮)।
ইংলিশদের ইতিহাস সেরা গ্রেট এ ক্রিকেটারের বিদায়ের দিনটি বড় জয় দিয়ে স্মরণীয় করে রেখেছেন সতীর্থ ক্রিকেটাররা। আড়াই দিনেই লর্ডস টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ইনিংস ও ১১৪ রানে হারিয়েছে ইংলিশরা। তৃতীয় দিন ইনিংস হার এড়ানোর প্রায় অসম্ভব লক্ষ্য নিয়ে নেমে ব্যর্থ ক্যারিবিয়রা। পেস তোপে গুটিয়ে যায় মাত্র ১৩৬ রানে। নিজের বিদায় ম্যাচের শেষ ইনিংসে তিন উইকেট নিয়েছেন অ্যান্ডারসন। ম্যাচে ১২ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তীর সূর্যাস্তে নিজের আগমনি বার্তা দিয়ে রেখেছেন আরেক পেসার গাস অ্যাটকিনসন।
ইংল্যান্ডের হয়ে রঙিন পোষাকে নিজের দ্যুতি তেমন ছড়াতে না পারলেও, টেস্টের অ্যান্ডারসনকে মন রাখতে হবে অনেক দিন। বাধ্য করবে সাদা পোষাকে তার কীর্তি। বনেদি ফরম্যাটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮৮ ম্যাচ। প্রথম ইংলিশ পেসার হিসেবে ৫শ উইকেট। একমাত্র পেসার হিসেবে ৭শ শিকার। আর ৪০ হাজার ৩৭ বল। সবই তার অর্জনের স্বারক। জেমস অ্যান্ডারসন বলেন, দারুণ ২০টি বছর কাটালাম। পরিবারের সাহায্য ছাড়া এতদূর আসতে পারতাম না। ভারতের মাটিতে টেস্ট জয়, অস্ট্রেলিয়ার মাঠে তাদের হারানো, এক নম্বর বোলার হওয়া। এমন অনেক স্মৃতি সঙ্গী আমার।
জয় দিয়ে অ্যান্ডারসনকে বিদায় জানাতে শুক্রবার প্রস্তুত ছিল লর্ডস। ক্যারিবিয়দের হারাতে প্রয়োজন ছিল চার উইকেট। জশুয়া ডি সিলভাকে নিজের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে তুলে নিয়ে সেই কাজটা শুরু করেন ৩০ জুলাই ৪২ বছরে পা রাখতে যাওয়া তারকা নিজেই। ইনিংসে তৃতীয় আর ম্যাচে চতুর্থ শিকার। সবমিলে বিদায় বেলায় তার নামের পাশে ৭০৪ উইকেট। ওয়ানডে টি-টোয়েন্টি মিলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সংখ্যাটা ৯৮৭।
কিংবদন্তি ইংলিশ এ পেসার আরও বলেন, আশা করি আমার পা দুটি এবার কিছুটা বিশ্রাম পাবে। একজন পেসার হলে অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়। ওয়ানডে ও টি টোয়েন্টি দারুণ হলেও আমার কাছে টেস্টই সেরা। এখানে ভাগ্য নয়, পরিশ্রমই শেষ কথা। অ্যান্ডারসনের সূর্যাস্তে, আগমনি বার্তা দিয়ে রেখেছেন আরেক ইংলিশ পেসার গাস অ্যাটকিনসন। গড়েছেন, অভিষেক টেস্টের দুই ইনিংসেই ৫ উইকেট শিকারের ল্যান্ডমার্ক। সবমিলে ১২ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা এই তরুণ। তবে এদিন সবার দৃষ্টিতেই একজন। তিনি জেমস অ্যান্ডারসন। ইংলিশদের আদুরে জিমি। যার বোলিংয়ে বুদ হয়েছিল ক্রিকেট বিশ্ব।
এখনো ক্রিকেট খেলে যাচ্ছেন এমন তারকাদের মধ্যে তার পেছনে রয়েছেন নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদি ও অস্ট্রেলিয়ার মিচেল স্টার্ক। ১০০ টেস্টে সাউদির সংগ্রহ ৩৮০ উইকেট এবং ৮৯ টেস্টে স্টার্কের সংগ্রহ ৩৫৮ উইকেট। তবে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির রেকর্ডটি অবশ্য শ্রীলঙ্কান গ্রেট মুত্তিয়া মুরালিধরন (৮০০) ও অস্ট্রেলিয়ান স্পিন গ্রেট শেন ওয়ার্ন (৭০৮)।
ইংলিশদের ইতিহাস সেরা গ্রেট এ ক্রিকেটারের বিদায়ের দিনটি বড় জয় দিয়ে স্মরণীয় করে রেখেছেন সতীর্থ ক্রিকেটাররা। আড়াই দিনেই লর্ডস টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ইনিংস ও ১১৪ রানে হারিয়েছে ইংলিশরা। তৃতীয় দিন ইনিংস হার এড়ানোর প্রায় অসম্ভব লক্ষ্য নিয়ে নেমে ব্যর্থ ক্যারিবিয়রা। পেস তোপে গুটিয়ে যায় মাত্র ১৩৬ রানে। নিজের বিদায় ম্যাচের শেষ ইনিংসে তিন উইকেট নিয়েছেন অ্যান্ডারসন। ম্যাচে ১২ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তীর সূর্যাস্তে নিজের আগমনি বার্তা দিয়ে রেখেছেন আরেক পেসার গাস অ্যাটকিনসন।
ইংল্যান্ডের হয়ে রঙিন পোষাকে নিজের দ্যুতি তেমন ছড়াতে না পারলেও, টেস্টের অ্যান্ডারসনকে মন রাখতে হবে অনেক দিন। বাধ্য করবে সাদা পোষাকে তার কীর্তি। বনেদি ফরম্যাটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮৮ ম্যাচ। প্রথম ইংলিশ পেসার হিসেবে ৫শ উইকেট। একমাত্র পেসার হিসেবে ৭শ শিকার। আর ৪০ হাজার ৩৭ বল। সবই তার অর্জনের স্বারক। জেমস অ্যান্ডারসন বলেন, দারুণ ২০টি বছর কাটালাম। পরিবারের সাহায্য ছাড়া এতদূর আসতে পারতাম না। ভারতের মাটিতে টেস্ট জয়, অস্ট্রেলিয়ার মাঠে তাদের হারানো, এক নম্বর বোলার হওয়া। এমন অনেক স্মৃতি সঙ্গী আমার।
জয় দিয়ে অ্যান্ডারসনকে বিদায় জানাতে শুক্রবার প্রস্তুত ছিল লর্ডস। ক্যারিবিয়দের হারাতে প্রয়োজন ছিল চার উইকেট। জশুয়া ডি সিলভাকে নিজের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে তুলে নিয়ে সেই কাজটা শুরু করেন ৩০ জুলাই ৪২ বছরে পা রাখতে যাওয়া তারকা নিজেই। ইনিংসে তৃতীয় আর ম্যাচে চতুর্থ শিকার। সবমিলে বিদায় বেলায় তার নামের পাশে ৭০৪ উইকেট। ওয়ানডে টি-টোয়েন্টি মিলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সংখ্যাটা ৯৮৭।
কিংবদন্তি ইংলিশ এ পেসার আরও বলেন, আশা করি আমার পা দুটি এবার কিছুটা বিশ্রাম পাবে। একজন পেসার হলে অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়। ওয়ানডে ও টি টোয়েন্টি দারুণ হলেও আমার কাছে টেস্টই সেরা। এখানে ভাগ্য নয়, পরিশ্রমই শেষ কথা। অ্যান্ডারসনের সূর্যাস্তে, আগমনি বার্তা দিয়ে রেখেছেন আরেক ইংলিশ পেসার গাস অ্যাটকিনসন। গড়েছেন, অভিষেক টেস্টের দুই ইনিংসেই ৫ উইকেট শিকারের ল্যান্ডমার্ক। সবমিলে ১২ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা এই তরুণ। তবে এদিন সবার দৃষ্টিতেই একজন। তিনি জেমস অ্যান্ডারসন। ইংলিশদের আদুরে জিমি। যার বোলিংয়ে বুদ হয়েছিল ক্রিকেট বিশ্ব।