চলতি কোপা আমেরিকার ৪৮তম আসরের ফাইনালে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ও ২০০১ সালের চ্যাম্পিয়ন কলম্বিয়া। আগামী সোমবার (১৫ জুলাই) মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টায় মুখোমুখি হবে দু’দল। চলতি আসরে এখন পর্যন্ত দু’দলই অপরাজিত। তবে আর্জেন্টিনা পূর্ণাঙ্গ পয়েন্ট নিয়ে ফাইনালে উঠলেও কলম্বিয়া দুই ম্যাচে পয়েন্ট ভাগাভাগি করেছে। কলম্বিয়া এখন পর্যন্ত ২৮ ম্যাচ অপরাজিত রয়েছে।
অন্যদিকে আর্জেন্টিনা অপরাজিত রয়েছে ১০ ম্যাচ। আলবিসেলেস্তেরা সবশেষ ২০২৬ বিশ্বকাপের লাতিন আমেরিকা অঞ্চলের বাছাই পর্বের ম্যাচে উরুগুয়ের কাছে ২-০ গোলে পরাজয়বরণ করে। যে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২৩ সালের ১৭ নভেম্বর। অন্যদিকে কলম্বিয়া সবশেষ ম্যাচ হেরেছিল ২০২২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচে। এরপর থেকে তারা অপরাজেয়।
এদিকে আর্জেন্টিনা কোপার পরপর দু’আসরে ফাইনালে উঠলেও কলম্বিয়াকে স্বপ্নের ফাইনালে উঠতে অপেক্ষা করতে হয়েছে ২৩ বছর। তাই এই ফাইনালটি তারা স্মরণীয় করে রাখতে চাইবে এটা নিশ্চিত বলা যায়। তবে প্রতিপক্ষ যে আর্জেন্টিনা তাই কঠিন লড়াই অপেক্ষা করছে তাদের জন্য। তবে এমন ফাইনালে আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হওয়ার আগে কলম্বিয়া ৩০ বছর আগের এক ইতিহাস থেকে অনুপ্রেরণা নিতেই পারে।
যেখানে কলম্বিয়া ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল আর্জেন্টিনাকে। যে ম্যাচে ছিলেন গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতা, সার্জিও গায়কোচিয়া ও দিয়েগো সিমিওনের মতো তারকা ফুটবলাররা। ১৯৯৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বরের ঘটনা। ১৯৯৪ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্টিনা আর কলম্বিয়া। ঘরের মাঠ মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে সেই ম্যাচে আর্জেন্টিনা ৫-০ গোলে স্রেফ উড়িয়ে দেয়!
সেটাই ছিল ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আর্জেন্টিনার প্রথম পরাজয়। ওই জয়ে দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের গ্রুপ ‘এ’ থেকে বিশ্বকাপের মূলপর্বে চলে যায় কলম্বিয়া। অন্যদিকে আর্জেন্টিনাকে খেলতে হয় প্লে-অফ। এটিই ছিল কলম্বিয়ার ফুটবল ইতিহাসে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড। কলম্বিয়ার কাছে এমন বিধ্বস্ত হওয়ার পর ১৯৯৪ বিশ্বকাপে আলবিসেলেস্তেরা কোয়ালিফাই করা নিয়েই দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়।
সেই ম্যাচে দর্শক হিসেবে মাঠে উপস্থিত ছিলেন মাদক গ্রহণের দায়ে নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরা আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি দিয়াগো ম্যারাডোনা। বাছাইপর্বের প্লে-অফে আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষ হিসেবে পায় অস্ট্রেলিয়াকে। সেই ম্যাচে ম্যারাডোনা অধিনায়ক হিসেবে মাঠে নামেন। আলেকক্সান্ডার তাবিনের একমাত্র গোলে বিশ্বকাপের মূলপর্ব নিশ্চিত করে আর্জেন্টিনা। তবে সেই বিশ্বকাপে খেলতে গেলেও মাদক গ্রহণের দায়ে ফের নিষিদ্ধ হন ম্যারাডোনা।
অন্যদিকে আর্জেন্টিনা অপরাজিত রয়েছে ১০ ম্যাচ। আলবিসেলেস্তেরা সবশেষ ২০২৬ বিশ্বকাপের লাতিন আমেরিকা অঞ্চলের বাছাই পর্বের ম্যাচে উরুগুয়ের কাছে ২-০ গোলে পরাজয়বরণ করে। যে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২৩ সালের ১৭ নভেম্বর। অন্যদিকে কলম্বিয়া সবশেষ ম্যাচ হেরেছিল ২০২২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচে। এরপর থেকে তারা অপরাজেয়।
এদিকে আর্জেন্টিনা কোপার পরপর দু’আসরে ফাইনালে উঠলেও কলম্বিয়াকে স্বপ্নের ফাইনালে উঠতে অপেক্ষা করতে হয়েছে ২৩ বছর। তাই এই ফাইনালটি তারা স্মরণীয় করে রাখতে চাইবে এটা নিশ্চিত বলা যায়। তবে প্রতিপক্ষ যে আর্জেন্টিনা তাই কঠিন লড়াই অপেক্ষা করছে তাদের জন্য। তবে এমন ফাইনালে আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হওয়ার আগে কলম্বিয়া ৩০ বছর আগের এক ইতিহাস থেকে অনুপ্রেরণা নিতেই পারে।
যেখানে কলম্বিয়া ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল আর্জেন্টিনাকে। যে ম্যাচে ছিলেন গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতা, সার্জিও গায়কোচিয়া ও দিয়েগো সিমিওনের মতো তারকা ফুটবলাররা। ১৯৯৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বরের ঘটনা। ১৯৯৪ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্টিনা আর কলম্বিয়া। ঘরের মাঠ মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে সেই ম্যাচে আর্জেন্টিনা ৫-০ গোলে স্রেফ উড়িয়ে দেয়!
সেটাই ছিল ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আর্জেন্টিনার প্রথম পরাজয়। ওই জয়ে দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের গ্রুপ ‘এ’ থেকে বিশ্বকাপের মূলপর্বে চলে যায় কলম্বিয়া। অন্যদিকে আর্জেন্টিনাকে খেলতে হয় প্লে-অফ। এটিই ছিল কলম্বিয়ার ফুটবল ইতিহাসে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড। কলম্বিয়ার কাছে এমন বিধ্বস্ত হওয়ার পর ১৯৯৪ বিশ্বকাপে আলবিসেলেস্তেরা কোয়ালিফাই করা নিয়েই দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়।
সেই ম্যাচে দর্শক হিসেবে মাঠে উপস্থিত ছিলেন মাদক গ্রহণের দায়ে নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরা আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি দিয়াগো ম্যারাডোনা। বাছাইপর্বের প্লে-অফে আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষ হিসেবে পায় অস্ট্রেলিয়াকে। সেই ম্যাচে ম্যারাডোনা অধিনায়ক হিসেবে মাঠে নামেন। আলেকক্সান্ডার তাবিনের একমাত্র গোলে বিশ্বকাপের মূলপর্ব নিশ্চিত করে আর্জেন্টিনা। তবে সেই বিশ্বকাপে খেলতে গেলেও মাদক গ্রহণের দায়ে ফের নিষিদ্ধ হন ম্যারাডোনা।