এবার কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে এক প্রবাসীর স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার (১২ জুলাই) সকালে পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের হালুয়াপাড়া এলাকার পাট ক্ষেতের পাশে পরিত্যক্ত ভুট্টা ক্ষেত থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এদিকে নিহতের নাম স্মৃতি আক্তার (২২)। তিনি একই এলাকার মানিক মিয়ার মেয়ে ও উপজেলার মসূয়া এলাকার কাতার প্রবাসী আমিন ভূঁইয়া স্ত্রী। হোসেনপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরকার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, ৪ বছর আগে উপজেলার মসূয়া এলাকার কাতার প্রবাসী আমিন ভুঁইয়ার সঙ্গে বিয়ে হয় পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের হালুয়াপাড়া এলাকার মানিক মিয়ার মেয়ে স্মৃতি আক্তারের। ৭ মাস আগে কাতার থেকে এসে স্ত্রীকে আবার শ্বশুর বাড়িতে রেখে কাতারে চলে যায় আমিন। তাদের কেনো সন্তান নেই।
শুক্রবার সকালে পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের হালুয়াপাড়া এলাকার পাট ক্ষেতের পাশে পরিত্যক্ত ভুট্টা ক্ষেতে তার গলাকাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানা পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে পুলিশ এসে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে।
এদিকে হোসেনপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরকার জানান, মরদেহ উদ্ধারের পর সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য শহিদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এদিকে নিহতের নাম স্মৃতি আক্তার (২২)। তিনি একই এলাকার মানিক মিয়ার মেয়ে ও উপজেলার মসূয়া এলাকার কাতার প্রবাসী আমিন ভূঁইয়া স্ত্রী। হোসেনপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরকার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, ৪ বছর আগে উপজেলার মসূয়া এলাকার কাতার প্রবাসী আমিন ভুঁইয়ার সঙ্গে বিয়ে হয় পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের হালুয়াপাড়া এলাকার মানিক মিয়ার মেয়ে স্মৃতি আক্তারের। ৭ মাস আগে কাতার থেকে এসে স্ত্রীকে আবার শ্বশুর বাড়িতে রেখে কাতারে চলে যায় আমিন। তাদের কেনো সন্তান নেই।
শুক্রবার সকালে পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের হালুয়াপাড়া এলাকার পাট ক্ষেতের পাশে পরিত্যক্ত ভুট্টা ক্ষেতে তার গলাকাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানা পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে পুলিশ এসে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে।
এদিকে হোসেনপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরকার জানান, মরদেহ উদ্ধারের পর সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য শহিদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।