এবার দশম ফাইনালের সামনে লিওনেল মেসি। আগের নয় ফাইনালের পাঁচটিতে জিতেছে আর্জেন্টিনা। একটি যুব দল ও অলিম্পিক দলের হয়ে। একটা সময় হারতে হারতে বিরক্ত মেসি অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন। আর এখন জিতেই চলেছে মেসি। যে মেসি কোপা ফাইনাল হেরে অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন, আরেক কোপা বদলে দিয়েছে তার আর আর্জেন্টিনার ফুটবল ভাগ্য।
এদিকে দশম ফাইনালের সামনে এলএমটেন, প্রথমটা ২০০৫-এ। তখন মেসি টগবগে যুবক। অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ ফাইনালে মেসির জোড়া গোলে নাইজেরিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। ছয় গোল নিয়ে টুর্নামেন্টের সেরা ফুটবলার হয়েছিলেন। সেদিনের আগমনী বার্তার পর জাতীয় দলকে যে স্বর্ণশিখরে তুলেছেন তাতো সবারই জানা।
দু’বছর পর সিনিয়র দলের জার্সিতে খেলেন কোপা আমেরিকা ফাইনাল। ব্রাজিলের কাছে অবশ্য হেরে যায় আলবিসেলেস্তেরা। একবছর পর অলিম্পিক স্বর্ণ। আরও একবার নাইজেরিয়াকে হারিয়ে শ্রেষ্ঠত্ব আর্জেন্টিনার। এরপর একের পর এক ফাইনালে উঠেও শিরোপা জিততে না পারার আক্ষেপে পুড়েছেন মেসি। ২০১৪ বিশ্বকাপ ফাইনালে জার্মানি বাধা কাটানো হয়নি। ২০১৫ আর ১৬’তে দুই কোপার ফাইনাল থেকে খালি হাতে বিদায়।
এদিকে বিরক্ত হয়ে অবসরের ঘোষণাই দিয়ে দিয়েছিলেন আটবারের ব্যালন ডি’অরজয়ী। কয়েকমাসের ব্যবধানে না ফিরলে কি আর আর্জেন্টিনা ও মেসির এমন রূপের দেখা মিলতো! ফুটবলে ব্রাজিলের দুঃস্বপ্নের শুরু ২০১৪ বিশ্বকাপ থেকে। আর আর্জেন্টিনার বদলে যাওয়া ২০২১ কোপা আমেরিকা থেকে।
সেবার নতুন মারকানা ট্র্যাজেডির জন্ম দিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল আর্জেন্টিনা। ইউরো সেরা ইতালিকে হারিয়ে ফিনালিসিমা জয়। সবচেয়ে বড় সাফল্য হয়ে ধরা দেয় বিশ্বকাপ। সেই ধারাবাহিকতা এখনও চলছে। আরও একটি কোপার ফাইনালে আর্জেন্টিনা। ছয় কোপায় গোল করে রেকর্ড গড়েছেন মেসি। চ্যাম্পিয়ন হলে আর্জেন্টিনাও সবচেয়ে বেশিবার দক্ষিণ আমেরিকান শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা ঘরে তুলবে।
এদিকে দশম ফাইনালের সামনে এলএমটেন, প্রথমটা ২০০৫-এ। তখন মেসি টগবগে যুবক। অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ ফাইনালে মেসির জোড়া গোলে নাইজেরিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। ছয় গোল নিয়ে টুর্নামেন্টের সেরা ফুটবলার হয়েছিলেন। সেদিনের আগমনী বার্তার পর জাতীয় দলকে যে স্বর্ণশিখরে তুলেছেন তাতো সবারই জানা।
দু’বছর পর সিনিয়র দলের জার্সিতে খেলেন কোপা আমেরিকা ফাইনাল। ব্রাজিলের কাছে অবশ্য হেরে যায় আলবিসেলেস্তেরা। একবছর পর অলিম্পিক স্বর্ণ। আরও একবার নাইজেরিয়াকে হারিয়ে শ্রেষ্ঠত্ব আর্জেন্টিনার। এরপর একের পর এক ফাইনালে উঠেও শিরোপা জিততে না পারার আক্ষেপে পুড়েছেন মেসি। ২০১৪ বিশ্বকাপ ফাইনালে জার্মানি বাধা কাটানো হয়নি। ২০১৫ আর ১৬’তে দুই কোপার ফাইনাল থেকে খালি হাতে বিদায়।
এদিকে বিরক্ত হয়ে অবসরের ঘোষণাই দিয়ে দিয়েছিলেন আটবারের ব্যালন ডি’অরজয়ী। কয়েকমাসের ব্যবধানে না ফিরলে কি আর আর্জেন্টিনা ও মেসির এমন রূপের দেখা মিলতো! ফুটবলে ব্রাজিলের দুঃস্বপ্নের শুরু ২০১৪ বিশ্বকাপ থেকে। আর আর্জেন্টিনার বদলে যাওয়া ২০২১ কোপা আমেরিকা থেকে।
সেবার নতুন মারকানা ট্র্যাজেডির জন্ম দিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল আর্জেন্টিনা। ইউরো সেরা ইতালিকে হারিয়ে ফিনালিসিমা জয়। সবচেয়ে বড় সাফল্য হয়ে ধরা দেয় বিশ্বকাপ। সেই ধারাবাহিকতা এখনও চলছে। আরও একটি কোপার ফাইনালে আর্জেন্টিনা। ছয় কোপায় গোল করে রেকর্ড গড়েছেন মেসি। চ্যাম্পিয়ন হলে আর্জেন্টিনাও সবচেয়ে বেশিবার দক্ষিণ আমেরিকান শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা ঘরে তুলবে।