এবার ধর্মমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলছেন, কৃষিই আমাদের অর্থনীতির প্রাণ। দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে কৃষির অবদান অপরিসীম। কৃষকরাই দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে (১১জুলাই) জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে অফিসার্স ক্লাব সম্মেলন কক্ষে জিলবাংলা চিনিকল আখচাষী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এ সময় ধর্মমন্ত্রী বলেন, কৃষির আধুনিকায়নের মাধ্যমে কৃষকদের ভাগ্য উন্নয়নে সরকার নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। কৃষির যান্ত্রিকীকরণে সরকার ভর্তুকি দিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া সার, বীজ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির ওপর ভর্তুকি দেয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশ খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, বহুবিধ কারণে আখচাষ ধারাবাহিকভাবে কমে গেছে। এর ফলে বেশ কয়েকটি চিনিকল বন্ধ হয়ে চিনি উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে। চিনির বাজারে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে উল্লেখ করে আখচাষীদের আগের মতো আখচাষ করে চিনি শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করার অনুরোধ জানান তিনি।
সভায় দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, জিলবাংলা চিনিকল ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাব্বিক হাসান, আখচাষী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মান্নান মোল্লা, শফিকুর রহমান শিবলীসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। পরে আখচাষী কল্যাণ সমিতির মৃত্যুবরণকারী সদস্যদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এ সময় ধর্মমন্ত্রী বলেন, কৃষির আধুনিকায়নের মাধ্যমে কৃষকদের ভাগ্য উন্নয়নে সরকার নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। কৃষির যান্ত্রিকীকরণে সরকার ভর্তুকি দিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া সার, বীজ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির ওপর ভর্তুকি দেয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশ খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, বহুবিধ কারণে আখচাষ ধারাবাহিকভাবে কমে গেছে। এর ফলে বেশ কয়েকটি চিনিকল বন্ধ হয়ে চিনি উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে। চিনির বাজারে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে উল্লেখ করে আখচাষীদের আগের মতো আখচাষ করে চিনি শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করার অনুরোধ জানান তিনি।
সভায় দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, জিলবাংলা চিনিকল ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাব্বিক হাসান, আখচাষী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মান্নান মোল্লা, শফিকুর রহমান শিবলীসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। পরে আখচাষী কল্যাণ সমিতির মৃত্যুবরণকারী সদস্যদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।