দীর্ঘ ১২ বছর ধরে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস)-সহ ৩০টির মতো নিয়োগ পরীক্ষায় সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) একটি চক্র প্রশ্ন ফাঁস করে আসছে। সম্প্রতি এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসলে ঘটনার সঙ্গে জড়িত কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদের মধ্যে একজন পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যানের গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলী। পিএসসির সেই সাবেক চেয়ারম্যান হচ্ছেন মা ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম, যিনি দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ও অভিনেতা তাহসান খানের মা।
এ গায়কের মা সংস্থাটির গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বপালনের সময় তারও গাড়িচালক ছিলেন আবেদ আলী। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে গুঞ্জন উঠেছে―তাহসানের মায়ের মেয়াদেও প্রশ্নফাঁস হয়েছিল। আর মা চেয়ারম্যানের পদে থাকাকালীন ২৪তম বিসিএসে পররাষ্ট্র ক্যাডারে প্রথম হয়েছিলেন এ তারকা। কিন্তু সেই পরীক্ষা পরে বাতিল হয়। পরবর্তীতে ভাইবা অনুষ্ঠিত হলে তাতে বাদ পড়েন তিনি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আসলেই কি সত্য এ তথ্য?
এ ব্যাপারে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি তথ্য যাচাই-বাছাই সংস্থার গ্রুপে জানানো হয়েছে, ২৪তম বিসিএসের ভাইবায় সংগীতশিল্পী তাহসান খানের বাদ পড়ার বিষয়টি সত্য নয়। সেখানে বলা হয়েছে, ২৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০০৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি। এ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ উঠায় ৩ মার্চ তা বাতিল করে পিএসসি। পরবর্তীতে ২৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয় এবং নিয়ম অনুযায়ী লিখিত ও ভাইবার মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
অর্থাৎ, বিসিএসের যে পরীক্ষায় সংগীতশিল্পী তাহসানের পররাষ্ট্র ক্যাডার হওয়ার কথা বলা হচ্ছে, সেটি প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পরই বাতিল করে পিএসসি। ফলে ওই বিসিএসে পররাষ্ট্র ক্যাডারে তাকে সুপারিশ করার কোনো সুযোগ নেই। আবার ২৪তম বিসিএসে একবারই ভাইবা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। আর পুনরায় ভাইবায় অংশ নেয়ার দাবিটিও সত্য নয়।
উল্লেখ্য, ২৪তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়টি ওই সময়ের জাতীয় দৈনিক পত্রিকাগুলোয় প্রকাশ হয়েছিল। ২০০৩ সালের ৪ মার্চ দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় এ সংক্রান্ত প্রকাশিত সংবাদের শিরোনাম ছিল ‘২৪তম বিসিএস পরীক্ষা বাতিল’। এতেও ২৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বাতিলের কথা উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘২৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। গতকাল (সোমবার) বিকেলে পাবলিক সার্ভিস কমিশনে (পিএসসি) অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভায় আকস্মিকভাবেই এই পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। অবশ্য এর আগে গতকাল সকালেই পিএসসি ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিন্তু তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করতে না করতেই রহস্যজনকভাবে পুরো পরীক্ষা বাতিলেরই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।’
প্রসঙ্গত, তথ্য যাচাই-বাছাই সংস্থা রিউমার স্ক্যানার ও ২০০৩ সালের ৪ মার্চের জাতীয় দৈনিকগুলোয় প্রকাশিত খবর বিশ্লেষণে এটা জানা যায় যে, ২০০৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ২৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছিল। এ কারণে ওই বিসিএসে সংগীতশিল্পী ও অভিনেতা তাহসান খানকে পররাষ্ট্র ক্যাডারে সুপারিশ করার কোনো সুযোগ নেই। আর ওই বিসিএসে একবারই ভাইবা হয়েছিল। ফলে পুনরায় ভাইবায় অংশগ্রহণের দাবিটিও সত্য নয়।
এ গায়কের মা সংস্থাটির গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বপালনের সময় তারও গাড়িচালক ছিলেন আবেদ আলী। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে গুঞ্জন উঠেছে―তাহসানের মায়ের মেয়াদেও প্রশ্নফাঁস হয়েছিল। আর মা চেয়ারম্যানের পদে থাকাকালীন ২৪তম বিসিএসে পররাষ্ট্র ক্যাডারে প্রথম হয়েছিলেন এ তারকা। কিন্তু সেই পরীক্ষা পরে বাতিল হয়। পরবর্তীতে ভাইবা অনুষ্ঠিত হলে তাতে বাদ পড়েন তিনি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আসলেই কি সত্য এ তথ্য?
এ ব্যাপারে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি তথ্য যাচাই-বাছাই সংস্থার গ্রুপে জানানো হয়েছে, ২৪তম বিসিএসের ভাইবায় সংগীতশিল্পী তাহসান খানের বাদ পড়ার বিষয়টি সত্য নয়। সেখানে বলা হয়েছে, ২৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০০৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি। এ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ উঠায় ৩ মার্চ তা বাতিল করে পিএসসি। পরবর্তীতে ২৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয় এবং নিয়ম অনুযায়ী লিখিত ও ভাইবার মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
অর্থাৎ, বিসিএসের যে পরীক্ষায় সংগীতশিল্পী তাহসানের পররাষ্ট্র ক্যাডার হওয়ার কথা বলা হচ্ছে, সেটি প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পরই বাতিল করে পিএসসি। ফলে ওই বিসিএসে পররাষ্ট্র ক্যাডারে তাকে সুপারিশ করার কোনো সুযোগ নেই। আবার ২৪তম বিসিএসে একবারই ভাইবা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। আর পুনরায় ভাইবায় অংশ নেয়ার দাবিটিও সত্য নয়।
উল্লেখ্য, ২৪তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়টি ওই সময়ের জাতীয় দৈনিক পত্রিকাগুলোয় প্রকাশ হয়েছিল। ২০০৩ সালের ৪ মার্চ দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় এ সংক্রান্ত প্রকাশিত সংবাদের শিরোনাম ছিল ‘২৪তম বিসিএস পরীক্ষা বাতিল’। এতেও ২৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বাতিলের কথা উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘২৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। গতকাল (সোমবার) বিকেলে পাবলিক সার্ভিস কমিশনে (পিএসসি) অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভায় আকস্মিকভাবেই এই পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। অবশ্য এর আগে গতকাল সকালেই পিএসসি ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিন্তু তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করতে না করতেই রহস্যজনকভাবে পুরো পরীক্ষা বাতিলেরই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।’
প্রসঙ্গত, তথ্য যাচাই-বাছাই সংস্থা রিউমার স্ক্যানার ও ২০০৩ সালের ৪ মার্চের জাতীয় দৈনিকগুলোয় প্রকাশিত খবর বিশ্লেষণে এটা জানা যায় যে, ২০০৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ২৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছিল। এ কারণে ওই বিসিএসে সংগীতশিল্পী ও অভিনেতা তাহসান খানকে পররাষ্ট্র ক্যাডারে সুপারিশ করার কোনো সুযোগ নেই। আর ওই বিসিএসে একবারই ভাইবা হয়েছিল। ফলে পুনরায় ভাইবায় অংশগ্রহণের দাবিটিও সত্য নয়।