এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) দেশের প্রথম ক্যাশলেস ক্যাম্পাস হতে যাচ্ছে। এরইমধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্বাক্ষর করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। নগদ অর্থের ঝামেলা মেটানোসহ দ্রুত সেবা মিলবে এমন আশায় খুশি শিক্ষার্থীরা। উপাচার্য বলছেন, চলতি বছর পুরো প্রক্রিয়া শেষে আগামী বছর থেকে সুফল পাওয়া যাবে।
এদিকে প্রযুক্তি ও শিল্প বিপ্লবের এই যুগে সবকিছুই দ্রুত বদলে যাচ্ছে। মুদ্রা ও লেনদেনের ধরনও বদলাচ্ছে। আর পরিবর্তিত বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে বিশ্ববিদ্যালয়কে দেশের প্রথম 'ক্যাশলেস সোসাইটি' হিসেবে রূপান্তরে কাজ শুরু হয়েছে। যার নেতৃত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, এ বিষয়ে সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছে। এরইমধ্যে ক্যাম্পাসে মুদ্রাবিহীন লেনদেনের প্রাথমিক কাজ শুরু হয়েছে। ডিজিটাল মাধ্যমের লেনদেন সহজ ও নিরাপদ করতে নানা প্রক্রিয়া যাচাই-বাছাই করছে কর্তৃপক্ষ। এদিকে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ভর্তি ও পরীক্ষার সময় লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা জমা দেয়ার বিপরীতে ক্যাশলেস লেনদন চালু হলে আমাদের সুবিধা হবে। বিশেষ করে, নগদ টাকা লেনদেনের যে ঝুঁকি থাকে সেটি আর থাকবে না।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ‘আধুনিক এই পদ্ধতি চালু হলে শিক্ষার্থীরা একটি কার্ডের মাধ্যমেই সব ধরনের কাজ করতে পারবেন। আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করছি।’ এদিকে ১৯৫৩ সালের ৬ জুলাই মাত্র ১৬১ জন শিক্ষার্থী নিয়ে রাবির যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে ১২টি অনুষদে ও ৫৯টি বিভাগের অধীনে প্রায় ২৬ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন।
এদিকে প্রযুক্তি ও শিল্প বিপ্লবের এই যুগে সবকিছুই দ্রুত বদলে যাচ্ছে। মুদ্রা ও লেনদেনের ধরনও বদলাচ্ছে। আর পরিবর্তিত বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে বিশ্ববিদ্যালয়কে দেশের প্রথম 'ক্যাশলেস সোসাইটি' হিসেবে রূপান্তরে কাজ শুরু হয়েছে। যার নেতৃত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, এ বিষয়ে সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছে। এরইমধ্যে ক্যাম্পাসে মুদ্রাবিহীন লেনদেনের প্রাথমিক কাজ শুরু হয়েছে। ডিজিটাল মাধ্যমের লেনদেন সহজ ও নিরাপদ করতে নানা প্রক্রিয়া যাচাই-বাছাই করছে কর্তৃপক্ষ। এদিকে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ভর্তি ও পরীক্ষার সময় লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা জমা দেয়ার বিপরীতে ক্যাশলেস লেনদন চালু হলে আমাদের সুবিধা হবে। বিশেষ করে, নগদ টাকা লেনদেনের যে ঝুঁকি থাকে সেটি আর থাকবে না।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ‘আধুনিক এই পদ্ধতি চালু হলে শিক্ষার্থীরা একটি কার্ডের মাধ্যমেই সব ধরনের কাজ করতে পারবেন। আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করছি।’ এদিকে ১৯৫৩ সালের ৬ জুলাই মাত্র ১৬১ জন শিক্ষার্থী নিয়ে রাবির যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে ১২টি অনুষদে ও ৫৯টি বিভাগের অধীনে প্রায় ২৬ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন।