এবার হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেছেন, বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় কোটা হলো ‘চোর কোটা’। এই চোর কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলন করলে আরও আগে থেকে সব ধরনের সুবিধা পাওয়া যেতো। মঙ্গলবার (৯ জুলাই) দুপুরে প্রশ্নফাঁস নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।
এদিকে প্রশ্নফাঁস তদন্তে কমিটি গঠনের কঠোর সমালোচনা করেন ব্যারিস্টার সুমন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে কমিটিদের আমি বেশি ভয় পাই। যারা চোর, পুলিশ তাদের ধরবে। কমিটি করার দরকার কী। কমিটি করা মানে ঘটনা হজম করার জন্য সময় নেয়া বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় পিএসসির চেয়ারম্যানের সাবেক গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলীর বক্তব্য নিয়ে তিনি বলেন, দুর্নীতির টাকা আল্লাহে রাস্তায় খরচ করেছেন এমন বক্তব্যের চেয়ে দুঃখজনক আর কিছু নেই। তিনি ড্রাইভার থাকাকালীন সময়ে আরও অনেকেই পিএসসির চেয়ারম্যান ছিলেন। তারা এর সাথে যুক্ত ছিলেন কিনা এটিও দেখার বিষয়। এমনটাও হতে পারে ড্রাইভারকে দিয়ে তারা দুর্নীতি করিয়েছেন।
তিনি বলেন, ৩৩ থেকে ৪৬তম বিসিএস পর্যন্ত যেসব কর্মকর্তা এই পদ্ধতিতে নিয়োগ পেয়েছেন তাদের খুঁজে বের করে তাদের নাম জনসম্মুখে আনতে হবে। যুদ্ধাপরাধীরা যেমন অপরাধী, তাদের চেয়ে প্রশ্নফাঁস করে যারা নিয়োগ পেয়েছেন তারা কোনো অংশেই কম নয়। তারা আজীবন দেশে লুটপাট চালাবে।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে যদি কোনো ব্যবস্থা না নেয়া হয়, তাহলে তিনি হাইকোর্টের শরণাপন্ন হবেন। প্রশ্নফাঁসের মাধ্যমে কারা কারা প্রশাসনে ঢুকেছেন, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনারও দাবি জানান তিনি।
এদিকে প্রশ্নফাঁস তদন্তে কমিটি গঠনের কঠোর সমালোচনা করেন ব্যারিস্টার সুমন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে কমিটিদের আমি বেশি ভয় পাই। যারা চোর, পুলিশ তাদের ধরবে। কমিটি করার দরকার কী। কমিটি করা মানে ঘটনা হজম করার জন্য সময় নেয়া বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় পিএসসির চেয়ারম্যানের সাবেক গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলীর বক্তব্য নিয়ে তিনি বলেন, দুর্নীতির টাকা আল্লাহে রাস্তায় খরচ করেছেন এমন বক্তব্যের চেয়ে দুঃখজনক আর কিছু নেই। তিনি ড্রাইভার থাকাকালীন সময়ে আরও অনেকেই পিএসসির চেয়ারম্যান ছিলেন। তারা এর সাথে যুক্ত ছিলেন কিনা এটিও দেখার বিষয়। এমনটাও হতে পারে ড্রাইভারকে দিয়ে তারা দুর্নীতি করিয়েছেন।
তিনি বলেন, ৩৩ থেকে ৪৬তম বিসিএস পর্যন্ত যেসব কর্মকর্তা এই পদ্ধতিতে নিয়োগ পেয়েছেন তাদের খুঁজে বের করে তাদের নাম জনসম্মুখে আনতে হবে। যুদ্ধাপরাধীরা যেমন অপরাধী, তাদের চেয়ে প্রশ্নফাঁস করে যারা নিয়োগ পেয়েছেন তারা কোনো অংশেই কম নয়। তারা আজীবন দেশে লুটপাট চালাবে।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে যদি কোনো ব্যবস্থা না নেয়া হয়, তাহলে তিনি হাইকোর্টের শরণাপন্ন হবেন। প্রশ্নফাঁসের মাধ্যমে কারা কারা প্রশাসনে ঢুকেছেন, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনারও দাবি জানান তিনি।