এবার বছরজুড়ে অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ের অনুষ্ঠান জমজমাট ভাবেই চলছে। এবার আসল ধামাকা দেখার অপেক্ষায়। মূল বিয়ের অনুষ্ঠান হবে আগামী শুক্রবার (১২ জুলাই)। শেষ পর্যায়ের প্রাক-বিয়ের অনুষ্ঠান জমে উঠেছে। এবার সামনে এলো তাদের বিয়ের কার্ডের ভিডিও। এটি যেন সম্পূর্ণ এক ম্যাজিক বাক্স।
এর আগে আম্বানিদের দুই দফায় প্রি ওয়েডিং পার্টি হয়ে গেছে। একটি গুজরাটের জামনগরে অন্যটি ইতালির বিলাশবহুল ক্রুজে। দুইটাই ছিল তারকাবহুল। এক একটি চমক সামনে আসছে মূল বিয়ের অনুষ্ঠানের। এবার ‘টক অব দ্য টাউন’ এ পরিণত হয়েছে তাদের বিয়ের নিমন্ত্রণপত্র। নামের তালিকা অনুযায়ী সবার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে চমকে ভরা এই কার্ড।
বিয়ের দাওয়াত পাওয়া এমন এক অতিথিই নিমন্ত্রণ কার্ডের একটি ভিডিও সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। মুহূর্তেই সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল। ছোট ছেলের বিয়েতে নীতা-মুকেশ বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। এসব আয়োজনের পেছনে রয়েছে পরিবারের নির্ঘুম রাতের গল্প এমনটা বলেছিলেন অনন্ত আম্বানি।
ভারতের শীর্ষ ধনকুবের মুকেশ এবং নীতা আম্বানি আগে থেকেই চেয়েছিলেন ছোট ছেলের বিয়েটা একটু অন্যরকমভাবেই আয়োজন করতে। তারই একটু আঁচ দেখা গেল বিয়ের নিমন্ত্রণপত্রে। বিয়ের কার্ডটি খুললে দেখা যাবে মস্ত বড় এক মন্দির। সেই মন্দিরটি আছে ছোটখাটো একটি লাল আলমারির ভেতর। আলমারি খুললেই জ্বলে উঠছে আলো। রুপার তৈরি মন্দিরটি খুলতেই বেজে উঠছে মন্ত্র।
শুধু তাই নয়, আলো ঝলমলে মন্দিরের ভেতর একটি কক্ষে আছে বিষ্ণু, আরেকটি কক্ষে রাধাকৃষ্ণ, একটিতে দুর্গা এবং গনেশের মূর্তি। প্রতিটিই সোনার তৈরি। মন্দিরের ছাদে আছে ছোট বড় রুপার ঘণ্টা। সাথে আছে একটি ৫ পৃষ্ঠার অ্যালবামের বই। সেখানেও খোদাই করা আছে রূপা। একপাশে দেবদেবীর ছবি অন্যপাশে নিমন্ত্রণপত্র। পাশাপাশি ওই আলমারির পাশেই আছে একটি রুপার বড় বাক্স।
এরমধ্যেও আছে ওম শব্দ লেখা মসলিনের রুমাল একটি শাল এবং সোনারূপার বেশকিছু দেব-দেবী। বিয়ের কার্ড জুড়েই লাল-হলুদের প্রাধান্য। বহুমূল্যবান এই কার্ডটি অতিথিদের জন্য আম্বানি পরিবারের পক্ষ থেকে সামান্য উপহার। ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে জানা গেছে, প্রত্যেকটি নিমন্ত্রণ কার্ডের জন্য গুনতে হয়েছে প্রায় ৬-৭ লাখ রুপি। যা একজন ভারতীয় কিংবা বাংলাদেশিদের কারও কারও বার্ষিক আয়ের সমান।
এর আগে আম্বানিদের দুই দফায় প্রি ওয়েডিং পার্টি হয়ে গেছে। একটি গুজরাটের জামনগরে অন্যটি ইতালির বিলাশবহুল ক্রুজে। দুইটাই ছিল তারকাবহুল। এক একটি চমক সামনে আসছে মূল বিয়ের অনুষ্ঠানের। এবার ‘টক অব দ্য টাউন’ এ পরিণত হয়েছে তাদের বিয়ের নিমন্ত্রণপত্র। নামের তালিকা অনুযায়ী সবার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে চমকে ভরা এই কার্ড।
বিয়ের দাওয়াত পাওয়া এমন এক অতিথিই নিমন্ত্রণ কার্ডের একটি ভিডিও সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। মুহূর্তেই সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল। ছোট ছেলের বিয়েতে নীতা-মুকেশ বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। এসব আয়োজনের পেছনে রয়েছে পরিবারের নির্ঘুম রাতের গল্প এমনটা বলেছিলেন অনন্ত আম্বানি।
ভারতের শীর্ষ ধনকুবের মুকেশ এবং নীতা আম্বানি আগে থেকেই চেয়েছিলেন ছোট ছেলের বিয়েটা একটু অন্যরকমভাবেই আয়োজন করতে। তারই একটু আঁচ দেখা গেল বিয়ের নিমন্ত্রণপত্রে। বিয়ের কার্ডটি খুললে দেখা যাবে মস্ত বড় এক মন্দির। সেই মন্দিরটি আছে ছোটখাটো একটি লাল আলমারির ভেতর। আলমারি খুললেই জ্বলে উঠছে আলো। রুপার তৈরি মন্দিরটি খুলতেই বেজে উঠছে মন্ত্র।
শুধু তাই নয়, আলো ঝলমলে মন্দিরের ভেতর একটি কক্ষে আছে বিষ্ণু, আরেকটি কক্ষে রাধাকৃষ্ণ, একটিতে দুর্গা এবং গনেশের মূর্তি। প্রতিটিই সোনার তৈরি। মন্দিরের ছাদে আছে ছোট বড় রুপার ঘণ্টা। সাথে আছে একটি ৫ পৃষ্ঠার অ্যালবামের বই। সেখানেও খোদাই করা আছে রূপা। একপাশে দেবদেবীর ছবি অন্যপাশে নিমন্ত্রণপত্র। পাশাপাশি ওই আলমারির পাশেই আছে একটি রুপার বড় বাক্স।
এরমধ্যেও আছে ওম শব্দ লেখা মসলিনের রুমাল একটি শাল এবং সোনারূপার বেশকিছু দেব-দেবী। বিয়ের কার্ড জুড়েই লাল-হলুদের প্রাধান্য। বহুমূল্যবান এই কার্ডটি অতিথিদের জন্য আম্বানি পরিবারের পক্ষ থেকে সামান্য উপহার। ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে জানা গেছে, প্রত্যেকটি নিমন্ত্রণ কার্ডের জন্য গুনতে হয়েছে প্রায় ৬-৭ লাখ রুপি। যা একজন ভারতীয় কিংবা বাংলাদেশিদের কারও কারও বার্ষিক আয়ের সমান।