বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাথে খালেদ মাহমুদ সুজনের সম্পর্কটা দীর্ঘ দিনের। নানা সময়ে নানান পরিচয়ে ছিলেন সাকিব-তামিমদের সাথেই। এমনকি জাতীয় দলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান কোচ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। তবে ভারপ্রাপ্ত নয়, দীর্ঘ মেয়াদে জাতীয় দলের কোচ হবার আকাঙ্খা সুজনের অনেক আগে থেকেই।
এদিকে প্রকাশ্যেই গণমাধ্যমের কাছে অনেকবার প্রকাশ করেছেন নিজের ইচ্ছের কথা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশে আশানুরূপ পারফর্ম করতে না পারায় আরো একবার প্রধান কোচ হবার আকুতি জানালেন সুজন। বললেন বিসিবি চাইলে সাকিব-লিটনদের দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত তিনি।
দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব নেয়ার পর তিনটা মেজর ইভেন্ট, দুই বিশ্বকাপ আর এক এশিয়া কাপে প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির মেলবন্ধন ঘটাতে ব্যর্থ হাথুরু। তাইতো পরবর্তী আইসিসি ইভেন্ট চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে হাথুরুসিংহের বিকল্প ভাবা উচিৎ বলে মনে করেন বিসিবি পরিচালক ও সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ সুজন।
এই প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি বলেন,‘তার ডমিনেটিং ক্যারেক্টার আমার কাছে একদমই ভালো লাগে না। আমার মনে হয়, সেটার প্রতিফলন হচ্ছে বার বার-ই। ভারত বিশ্বকাপে আমরা ভালো করিনি, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ভালো করিনি। শুধু তার আধিপত্যের কারণে।’
এমন ব্যর্থতার পর হাথুরুসিংহের বিষয়ে কি সিদ্ধান্ত নেবে বিসিবি তা বোর্ডের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন সুজন। তবে হাথুরুর পরিকল্পনা যে ভালো হচ্ছে না, তা অকপটেই বললেন তিনি। বলেন, ‘কোচ হিসেবে তাকে রাখবে কি, রাখবে না সেটাতো আমার একার মূল্যায়ন হবে না। বোর্ড সভা হবে, সিদ্ধান্ত হবে। কিন্তু বিশ্বকাপে যে পরিকল্পনা দেখলাম, সেটা ভালো লাগেনি।’
এমতাবস্থায় জাতীয় দলের জন্য নিজেকে প্রস্তুত বলে দাবি করেন সুজন। প্রধান কোচ হবার ইচ্ছের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যেহেতু এখন আমি বোর্ড ডিরেক্টর, সুযোগটা কম। আমাকে হয়তো রিজাইন করে বাংলাদেশ দলের কোচ হতে হবে। তবে হ্যাঁ, অবশ্যই। খেলা ছাড়ার পর থেকেই আমি কোচিং করাই। তখন থেকেই আমি স্বপ্ন দেখি, বাংলাদেশের ক্রিকেটের একদিন কোচ হব।’
উল্লেখ্য, খালেদ মাহমুদ সুজন এর আগে ২০১৭ সালে হাথুরুসিংহে চলে যাবার পর জাতীয় দলের প্রধান কোচের দায়িত্ব পান। কোচশূন্য টাইগারদের অন্তর্বর্তী কোচের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। তবে অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। শ্রীলঙ্কা-জিম্বাবুয়েকে নিয়ে ঘরের মাঠে ত্রিদেশীয় সিরিজ হার এবং আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ হয় বাংলাদেশ। টাইগারদের ব্যর্থতায় তীব্র সমালোচনা হয় সুজনের। এরপর দায়িত্ব হারান।
এদিকে প্রকাশ্যেই গণমাধ্যমের কাছে অনেকবার প্রকাশ করেছেন নিজের ইচ্ছের কথা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশে আশানুরূপ পারফর্ম করতে না পারায় আরো একবার প্রধান কোচ হবার আকুতি জানালেন সুজন। বললেন বিসিবি চাইলে সাকিব-লিটনদের দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত তিনি।
দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব নেয়ার পর তিনটা মেজর ইভেন্ট, দুই বিশ্বকাপ আর এক এশিয়া কাপে প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির মেলবন্ধন ঘটাতে ব্যর্থ হাথুরু। তাইতো পরবর্তী আইসিসি ইভেন্ট চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে হাথুরুসিংহের বিকল্প ভাবা উচিৎ বলে মনে করেন বিসিবি পরিচালক ও সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ সুজন।
এই প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি বলেন,‘তার ডমিনেটিং ক্যারেক্টার আমার কাছে একদমই ভালো লাগে না। আমার মনে হয়, সেটার প্রতিফলন হচ্ছে বার বার-ই। ভারত বিশ্বকাপে আমরা ভালো করিনি, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ভালো করিনি। শুধু তার আধিপত্যের কারণে।’
এমন ব্যর্থতার পর হাথুরুসিংহের বিষয়ে কি সিদ্ধান্ত নেবে বিসিবি তা বোর্ডের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন সুজন। তবে হাথুরুর পরিকল্পনা যে ভালো হচ্ছে না, তা অকপটেই বললেন তিনি। বলেন, ‘কোচ হিসেবে তাকে রাখবে কি, রাখবে না সেটাতো আমার একার মূল্যায়ন হবে না। বোর্ড সভা হবে, সিদ্ধান্ত হবে। কিন্তু বিশ্বকাপে যে পরিকল্পনা দেখলাম, সেটা ভালো লাগেনি।’
এমতাবস্থায় জাতীয় দলের জন্য নিজেকে প্রস্তুত বলে দাবি করেন সুজন। প্রধান কোচ হবার ইচ্ছের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যেহেতু এখন আমি বোর্ড ডিরেক্টর, সুযোগটা কম। আমাকে হয়তো রিজাইন করে বাংলাদেশ দলের কোচ হতে হবে। তবে হ্যাঁ, অবশ্যই। খেলা ছাড়ার পর থেকেই আমি কোচিং করাই। তখন থেকেই আমি স্বপ্ন দেখি, বাংলাদেশের ক্রিকেটের একদিন কোচ হব।’
উল্লেখ্য, খালেদ মাহমুদ সুজন এর আগে ২০১৭ সালে হাথুরুসিংহে চলে যাবার পর জাতীয় দলের প্রধান কোচের দায়িত্ব পান। কোচশূন্য টাইগারদের অন্তর্বর্তী কোচের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। তবে অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। শ্রীলঙ্কা-জিম্বাবুয়েকে নিয়ে ঘরের মাঠে ত্রিদেশীয় সিরিজ হার এবং আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ হয় বাংলাদেশ। টাইগারদের ব্যর্থতায় তীব্র সমালোচনা হয় সুজনের। এরপর দায়িত্ব হারান।