এবার দেশে ফিরছেন হেঁটে হজে যাওয়া কুমিল্লার ছেলে আলিফ মাহমুদ আদিব। সোমবার (৮ জুলাই) বেলা সাড়ে ১২টায় রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা তার। নানা বাধা পেরিয়ে দীর্ঘ ৯ মাস হেঁটে ৭ হাজার ৮০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে তিনি পবিত্র হজ পালন করেন। রোববার (৭ জুলাই) গণমাধ্যমকে দেশে ফেরার কথা জানান আলিফ মাহমুদ।
তিনি জানান, ২০২৩ সালের ৮ জুলাই কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার নিজ গ্রাম বাতাবাড়িয়া থেকে হেঁটে রওনা দেন পবিত্র নগরী মক্কার উদ্দেশে। দীর্ঘ ৯ মাসের পথচলায় ভারত, পাকিস্তান, ইরান, ইরাক, দুবাই হয়ে পৌঁছান সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানতে চাইলে আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘ইচ্ছে আছে আরো বহু দেশ ভ্রমণ করবো, নিজের মত করে একটি মাদরাসা ও মসজিদ প্রতিষ্ঠা করবো, অসহায় গরীবদের পাশে দাঁড়াবো। পথশিশুদের জন্য কিছু করবো।’
এদিকে হেঁটে সৌদি আরব গিয়ে হজ পালনের সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে আলিফ জানান, হাজার বছর আগের ধর্ম প্রচার, ব্যবসা-বাণিজ্যের এই একমাত্র পথ আকৃষ্ট করে তার ভ্রমণ পিপাসু মনকে। শুরুতে সাইকেলে চড়ে মক্কায় যাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও, পরে হেঁটে যাওয়ার সংকল্প করেন।
হেঁটে হজে যাওয়ায় আলিফ মাহমুদের ভূয়সী প্রশংসা করছেন সৌদি আরবে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা। যে যেভাবে পেরেছেন তাকে সহযোগিতা করেছেন। তার থাকা খাওয়ার ব্যবস্থাসহ নানাভাবে এগিয়ে এসেছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এর আগে, বাংলাদেশের ৬৪ জেলা সাইকেলে ভ্রমণ করার অভিজ্ঞতার কথাও জানান কুমিল্লার আলিফ মাহমুদ।
তিনি জানান, ২০২৩ সালের ৮ জুলাই কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার নিজ গ্রাম বাতাবাড়িয়া থেকে হেঁটে রওনা দেন পবিত্র নগরী মক্কার উদ্দেশে। দীর্ঘ ৯ মাসের পথচলায় ভারত, পাকিস্তান, ইরান, ইরাক, দুবাই হয়ে পৌঁছান সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানতে চাইলে আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘ইচ্ছে আছে আরো বহু দেশ ভ্রমণ করবো, নিজের মত করে একটি মাদরাসা ও মসজিদ প্রতিষ্ঠা করবো, অসহায় গরীবদের পাশে দাঁড়াবো। পথশিশুদের জন্য কিছু করবো।’
এদিকে হেঁটে সৌদি আরব গিয়ে হজ পালনের সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে আলিফ জানান, হাজার বছর আগের ধর্ম প্রচার, ব্যবসা-বাণিজ্যের এই একমাত্র পথ আকৃষ্ট করে তার ভ্রমণ পিপাসু মনকে। শুরুতে সাইকেলে চড়ে মক্কায় যাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও, পরে হেঁটে যাওয়ার সংকল্প করেন।
হেঁটে হজে যাওয়ায় আলিফ মাহমুদের ভূয়সী প্রশংসা করছেন সৌদি আরবে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা। যে যেভাবে পেরেছেন তাকে সহযোগিতা করেছেন। তার থাকা খাওয়ার ব্যবস্থাসহ নানাভাবে এগিয়ে এসেছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এর আগে, বাংলাদেশের ৬৪ জেলা সাইকেলে ভ্রমণ করার অভিজ্ঞতার কথাও জানান কুমিল্লার আলিফ মাহমুদ।