২০২৩-২৪ অর্থবছরে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর ভাতা ও গ্রহীতা বৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল নগদ। মাননীয় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বাজেটে আগামী অর্থবছরের জন্য ১ লাখ ২৬ হাজার ২৭২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন, যা গত বছরের তুলনায় ১১ শতাংশ বেশি।
একইভাবে এবারের বাজেটে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী ভাতার পরিমাণ মোট বাজেটের ১৬ দশমিক ৫৮ শতাংশ এবং মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ২ দশমিক ৫২ শতাংশ। এ ছাড়া অর্থমন্ত্রী আরো ৮ লাখ ৫০ হাজার ভাতাভোগীর পরিমাণ বাড়িয়েছেন, যা গরিব মানুষদের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের ক্রমবর্ধমান মূল্যের সাথে খাপ খাওয়াতে সাহায্য করবে।
পাশাপাশি ভাতাভোগীদের মাসিক ভাতার পরিমাণ বাড়ানোরও প্রস্তাব করা হয়েছে। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর বিভিন্ন পর্যায়ের ভাতাভোগীর ভাতা ৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধির সুপারিশ করা হয়েছে বলে বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছে।
আগামী অর্থবছরের বাজেটে এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে নগদ লিমিটেড-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘এমন কঠিন সময়ে খেটে খাওয়া মানুষদের জন্য এটি একটি সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। একই সময়ে ডিজিটাল ডিসবার্সমেন্টের মাধ্যমে দ্রুততার সাথে টাকা সুবিধাভোগীর কাছে স্বচ্ছতার সাথে পৌঁছানো যাবে। যাত্রার শুরু থকে সরকারের শিক্ষা উপবৃত্তি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ভাতা স্বচ্ছভাবে বিতরণ করে এই খাতের অনিয়ম দূর করেছে নগদ।’
২০২১ ও ২০২২ সালে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর ৭৫ শতাংশ ভাতা নগদ উপকারভোগীদের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। এরমধ্যে বয়ষ্ক, বিধবা, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী, শারীরিক প্রতিবন্ধী ভাতা, শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি, বেদে সম্প্রদায়ের উন্নয়ন ভাতা এবং তৃতীয় লিঙ্গের মানুষেদের উন্নয়ন ভাতাও পৌঁছে দিয়েছে নগদ।
এ ছাড়াও নগদ প্রাথমিক শিক্ষার উপবৃত্তি শতভাগ বিতরণসহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের আওতায় উপবৃত্তি, চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে দেওয়া ভাতা, পিছিয়ে পড়া ও শারীরিকভাবে অক্ষম ব্যক্তিদের ভাতাও সফলতার সাথে বিতরণ করেছে ডাক বিভাগের সেবা নগদ।
করোনা মহামারীর সময় দুইবার ২৫০০ পরিবারের কাছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহারের টাকা পৌঁছে দিয়েছে নগদ লিমিটেড। এসব কারণে সরকারি সকল ভাতা বিতরণে নগদ সরকারের প্রথম পছন্দ।
গত ১ জুন বাজেট বক্তৃতায় মাননীয় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘সরকারের মূল লক্ষ্য, উদ্দেশ্য এবং বর্তমান আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে আমরা আগামী বছরের জন্য আমাদের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি খুব নিয়ন্ত্রিতভাবে সাজিয়েছি।’
একইভাবে এবারের বাজেটে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী ভাতার পরিমাণ মোট বাজেটের ১৬ দশমিক ৫৮ শতাংশ এবং মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ২ দশমিক ৫২ শতাংশ। এ ছাড়া অর্থমন্ত্রী আরো ৮ লাখ ৫০ হাজার ভাতাভোগীর পরিমাণ বাড়িয়েছেন, যা গরিব মানুষদের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের ক্রমবর্ধমান মূল্যের সাথে খাপ খাওয়াতে সাহায্য করবে।
পাশাপাশি ভাতাভোগীদের মাসিক ভাতার পরিমাণ বাড়ানোরও প্রস্তাব করা হয়েছে। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর বিভিন্ন পর্যায়ের ভাতাভোগীর ভাতা ৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধির সুপারিশ করা হয়েছে বলে বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছে।
আগামী অর্থবছরের বাজেটে এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে নগদ লিমিটেড-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘এমন কঠিন সময়ে খেটে খাওয়া মানুষদের জন্য এটি একটি সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। একই সময়ে ডিজিটাল ডিসবার্সমেন্টের মাধ্যমে দ্রুততার সাথে টাকা সুবিধাভোগীর কাছে স্বচ্ছতার সাথে পৌঁছানো যাবে। যাত্রার শুরু থকে সরকারের শিক্ষা উপবৃত্তি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ভাতা স্বচ্ছভাবে বিতরণ করে এই খাতের অনিয়ম দূর করেছে নগদ।’
২০২১ ও ২০২২ সালে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর ৭৫ শতাংশ ভাতা নগদ উপকারভোগীদের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। এরমধ্যে বয়ষ্ক, বিধবা, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী, শারীরিক প্রতিবন্ধী ভাতা, শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি, বেদে সম্প্রদায়ের উন্নয়ন ভাতা এবং তৃতীয় লিঙ্গের মানুষেদের উন্নয়ন ভাতাও পৌঁছে দিয়েছে নগদ।
এ ছাড়াও নগদ প্রাথমিক শিক্ষার উপবৃত্তি শতভাগ বিতরণসহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের আওতায় উপবৃত্তি, চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে দেওয়া ভাতা, পিছিয়ে পড়া ও শারীরিকভাবে অক্ষম ব্যক্তিদের ভাতাও সফলতার সাথে বিতরণ করেছে ডাক বিভাগের সেবা নগদ।
করোনা মহামারীর সময় দুইবার ২৫০০ পরিবারের কাছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহারের টাকা পৌঁছে দিয়েছে নগদ লিমিটেড। এসব কারণে সরকারি সকল ভাতা বিতরণে নগদ সরকারের প্রথম পছন্দ।
গত ১ জুন বাজেট বক্তৃতায় মাননীয় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘সরকারের মূল লক্ষ্য, উদ্দেশ্য এবং বর্তমান আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে আমরা আগামী বছরের জন্য আমাদের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি খুব নিয়ন্ত্রিতভাবে সাজিয়েছি।’